অনলাইন
আবরার হত্যা
ভিসির অপসারণসহ বুয়েট এলামনাই-এর ৭ দফা
স্টাফ রিপোর্টার
৯ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ২:৪৮ পূর্বাহ্ন
ছাত্রলীগের নির্মম নির্যাতনে নিহত আরবার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে ভিসি অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশন। আজ এক প্রতিবাদী কর্মসূচিতে তারা দাবি জানান। এ সময় তারা সুস্পষ্ট ৭টি দাবি তুলে ধরেন। বুয়েট এলামনাই সভাপতি অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী লিখিতভাবে এসব দাবি তুলে ধরেন।
আবরার ফাহাদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তারা তাদের উত্থাপিত দাবিতে বলেন,
১. অনতিবিলম্বে হত্যার সঙ্গে জড়িত সকলকে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে -এর আওতায় এনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার করতে হবে।
২. এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সকল ছাত্রকে অনতিবিলম্বে বুয়েট থেকে ‘আজীবন’ বহিস্কার করতে হবে।
৩. বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক দলসমূহের অঙ্গ সংগঠনভিত্তিক ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারিদের সকল রাজনৈতিক কর্মকা- অবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৪. বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ঐতিহ্যের পরিপন্থি যে কোন রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব ও প্রভাবমুক্ত রাখবার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫. বুয়েট এলামনাই দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে এই নির্মম হত্যাকা- বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দীর্ঘদিনের নির্লিপ্ততা, অব্যবস্থা ও ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ব্যর্থতার ফল। অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রমের তদন্ত, বিচার ও শাস্তি প্রদান- এর ক্ষেত্রে উপাচার্যসহ বুয়েট প্রশাসনের ধারাবাহিক অবহেলা ও ব্যর্থতা এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের মদদ জুগিয়েছে। অবিলম্বে উপাচার্যের অপসারণসহ প্রশাসনের আমূল পরিবর্তন করে এই ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানের মান অতীতের মত সমুন্নত রাখতে সুযোগ্য, নির্ভিক ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের পদায়ন করতে হবে।
৬. র্যাগিং এবং অন্যান্য অজুহাতে ছাত্রছাত্রী নির্যাতন নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। ক্যাম্পাসে সকল ছাত্রের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৭. আবরার হত্যাসহ ইতিপূর্বে সংঘটিত অন্যান্য ছাত্র নির্যাতনের ঘটনাবলীর ক্ষেত্রে অসম্পূর্ণ বিচার কার্য অবিলম্বে সম্পন্ন করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।
আবরার ফাহাদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তারা তাদের উত্থাপিত দাবিতে বলেন,
১. অনতিবিলম্বে হত্যার সঙ্গে জড়িত সকলকে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে -এর আওতায় এনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার করতে হবে।
২. এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সকল ছাত্রকে অনতিবিলম্বে বুয়েট থেকে ‘আজীবন’ বহিস্কার করতে হবে।
৩. বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক দলসমূহের অঙ্গ সংগঠনভিত্তিক ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারিদের সকল রাজনৈতিক কর্মকা- অবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৪. বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ঐতিহ্যের পরিপন্থি যে কোন রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব ও প্রভাবমুক্ত রাখবার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫. বুয়েট এলামনাই দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে এই নির্মম হত্যাকা- বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দীর্ঘদিনের নির্লিপ্ততা, অব্যবস্থা ও ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ব্যর্থতার ফল। অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রমের তদন্ত, বিচার ও শাস্তি প্রদান- এর ক্ষেত্রে উপাচার্যসহ বুয়েট প্রশাসনের ধারাবাহিক অবহেলা ও ব্যর্থতা এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের মদদ জুগিয়েছে। অবিলম্বে উপাচার্যের অপসারণসহ প্রশাসনের আমূল পরিবর্তন করে এই ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানের মান অতীতের মত সমুন্নত রাখতে সুযোগ্য, নির্ভিক ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের পদায়ন করতে হবে।
৬. র্যাগিং এবং অন্যান্য অজুহাতে ছাত্রছাত্রী নির্যাতন নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। ক্যাম্পাসে সকল ছাত্রের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৭. আবরার হত্যাসহ ইতিপূর্বে সংঘটিত অন্যান্য ছাত্র নির্যাতনের ঘটনাবলীর ক্ষেত্রে অসম্পূর্ণ বিচার কার্য অবিলম্বে সম্পন্ন করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।