খেলা
ভারত সফরও ভাগ্যে নেই খালেদের
স্পোর্টস রিপোর্টার
৯ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
সিলেটের পেসার খালেদ আহমেদের জাতীয় দলে অভিষেক গত বছর। এ সময়ে দেশের হয়ে খেলেছেন মাত্র দুই টেস্ট। সবশেষ এ বছর নিউজিল্যান্ডের মাটিতে। এরপর দেশে ফিরে হাইপারফরম্যান্স ইউনিটে (্এইচপির) ছিলেন। কিন্তু জুনে ঈদের ছুটিতে সিলেটে নিজের বাড়িতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়েন। অস্ত্রোপচার করে মুক্তি মিলেছে ইনজুরি থেকে। কিন্তু মাঠে ফিরতে এখনো তাকে লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হবে। ডিসেম্বরে ফিরবেন তিনি। ফলে আগামী মাসে ভারত সফরে দলে থাকার সুযোগ নেই খালেদের। ফর্মে থাকলে হয়তো এই পেসারকে টেস্ট দলে ভাবতেও পারতেন নির্বাচকরা। সেটাও নেই। তবে হাতাশায় ভেঙে পড়েননি খালেদ। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এখন রিহ্যাবে আছি, এর শেষ বলতে কিছু নেই। ভালো হয়ে গেলেও এটা চালিয়ে যেতে হবে। আল-হামদুলিল্লাহ এখন ৭০ ভাগ ঠিক আছি। নভেম্বরের শেষের দিকে আমাকে ছাড় দেবে, আশা করছি এর মধ্যে সব চোট কেটে যাবে। এরপরই বোলিং শুরু করবো। বিপিএল হলে, তা দিয়ে ফেরার আশা করছি।’
বিসিবির এলিট প্লেয়ার্স ক্যাম্পের সদস্য খালেদের ইনজুরি নিয়ে বিসিবির ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘অস্ত্রোপচারের পর তাকে তিন থেকে চার মাস খেলার বাইরে থাকতে হবে।’ এখন বায়েজিদুল ইসলামের অধীনেই রিহ্যাব করছেন খালেদ। নিজের অগ্রগতি নিয়ে খালেদ বলেন, ‘এখন বায়েজিদ ভাইয়ের অধীনে আছি। উনি যা পরামর্শ দিচ্ছেন তাই করছি। এর উর্ধ্বে যাওয়া যাবে না।’ খেলতে গিয়ে নয় একেবারে তুচ্ছ কারণেই ইনজরিতে পড়ে মাঠের বাইরে খালেদ। দুঃখ প্রকাশ করে এই পেসার বলেন, ‘রোজার মাসে ক্যাম্প ছিল, ঈদের আগের দিন ছুটি। বাড়িতে গিয়েছি। টিভি দেখতে বসে পায়ে টান খেয়েছিলাম। তখন পা জোর করে সোজা করে ফেলি। ওই সময়ই লিগামেন্ট ছুটে যায়। রোজার মধ্যে ছিলাম, হতে পারে সেহরির সময় পানি কম খেয়েছি। না বুঝেই জোর দিয়েছিলাম, তখনই ইনজুরি হয়।’
জাতীয় দলের নয়া ফিজিও জুলিয়েন ক্যালেফাতোর সঙ্গে এখনো কথা হয়নি বলে জানালেন খালেদ। তিনি বলেন, ‘এখনও জুলিয়েনের সঙ্গে কাজ করা হয়নি। ৯ তারিখ তার সঙ্গে মিটিং করার কথা। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। সে বলেছে যার অধীনে আছো সেখানেই ভালো উন্নতি হচ্ছে। পরে তোমাকে নেবো আমি। রিহ্যাবের অংশ হিসেবে স্যান্ড পিটে কাজ করছি, জিম করছি, রানিং, ওয়েট লিফটিং, স্কোয়াট মারছি, লেগ প্রেস এগুলাই করছি।’মাঠের বাইরে থাকার হতাশা কিছুটা হলে আছে খালেদের। তিনি বলেন, ‘সেটা তো অবশ্যই হতাশার, অনেক দিন ধরেই মাঠের বাইরে আছি। শুধু এনসিএল না, এ দলের খেলা মিস করছি, জাতীয় দল, এসব মিস যাচ্ছে। সমস্যা নেই, ইনশা আল্লাহ যদি ভালো খেলতে পারি তাহলে আবার কামব্যাক করবো।’
বিসিবির এলিট প্লেয়ার্স ক্যাম্পের সদস্য খালেদের ইনজুরি নিয়ে বিসিবির ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘অস্ত্রোপচারের পর তাকে তিন থেকে চার মাস খেলার বাইরে থাকতে হবে।’ এখন বায়েজিদুল ইসলামের অধীনেই রিহ্যাব করছেন খালেদ। নিজের অগ্রগতি নিয়ে খালেদ বলেন, ‘এখন বায়েজিদ ভাইয়ের অধীনে আছি। উনি যা পরামর্শ দিচ্ছেন তাই করছি। এর উর্ধ্বে যাওয়া যাবে না।’ খেলতে গিয়ে নয় একেবারে তুচ্ছ কারণেই ইনজরিতে পড়ে মাঠের বাইরে খালেদ। দুঃখ প্রকাশ করে এই পেসার বলেন, ‘রোজার মাসে ক্যাম্প ছিল, ঈদের আগের দিন ছুটি। বাড়িতে গিয়েছি। টিভি দেখতে বসে পায়ে টান খেয়েছিলাম। তখন পা জোর করে সোজা করে ফেলি। ওই সময়ই লিগামেন্ট ছুটে যায়। রোজার মধ্যে ছিলাম, হতে পারে সেহরির সময় পানি কম খেয়েছি। না বুঝেই জোর দিয়েছিলাম, তখনই ইনজুরি হয়।’
জাতীয় দলের নয়া ফিজিও জুলিয়েন ক্যালেফাতোর সঙ্গে এখনো কথা হয়নি বলে জানালেন খালেদ। তিনি বলেন, ‘এখনও জুলিয়েনের সঙ্গে কাজ করা হয়নি। ৯ তারিখ তার সঙ্গে মিটিং করার কথা। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। সে বলেছে যার অধীনে আছো সেখানেই ভালো উন্নতি হচ্ছে। পরে তোমাকে নেবো আমি। রিহ্যাবের অংশ হিসেবে স্যান্ড পিটে কাজ করছি, জিম করছি, রানিং, ওয়েট লিফটিং, স্কোয়াট মারছি, লেগ প্রেস এগুলাই করছি।’মাঠের বাইরে থাকার হতাশা কিছুটা হলে আছে খালেদের। তিনি বলেন, ‘সেটা তো অবশ্যই হতাশার, অনেক দিন ধরেই মাঠের বাইরে আছি। শুধু এনসিএল না, এ দলের খেলা মিস করছি, জাতীয় দল, এসব মিস যাচ্ছে। সমস্যা নেই, ইনশা আল্লাহ যদি ভালো খেলতে পারি তাহলে আবার কামব্যাক করবো।’