বাংলারজমিন
নারায়ণগঞ্জে জেনারেটর ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
৯ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৮:২৬ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জে মাহমুদুল হক বাবলু (৫১) নামে এক জেনারেটর ব্যবসায়ীকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাটি ঘটেছে রোববার গভীর রাতে শহরতলীর ফতুল্লার হাজীগঞ্জ বাজার এলাকায়। পুলিশ এ ঘটনায় রাকিব নামে এক দুর্বৃত্তকে আটক করেছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। নিহত বাবুল হাজীগঞ্জ এলাকার মরহুম জালাল উদ্দিনের ছেলে। তার স্কুলপড়ুয়া দুটি ছেলেমেয়ে রয়েছে।
পুলিশ স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানায়, মাহমুদুল হক বাবলু জেনারেটর ব্যবসা করতেন। রোববার রাত আড়াইটার দিকে হাজীগঞ্জ বাজারের একটি চায়ের দোকান থেকে তুলে নিয়ে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করে তল্লা সুপারিবাগ এলাকার মৃত বেনু মিয়ার ছেলে আলমের নেতৃত্বে রাকিব, খালেক, পলাশসহ আরো কয়েক যুবক। তাদের এলোপাতাড়ি কিলঘুষিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বাবলু। পরে স্থানীয়রা বাবলুকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে নগরীর খানপুরে নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সেলিনা আক্তার জানান, হাসপাতালে আনার আগেই তার (বাবলু) মৃত্যু হয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, হাজীগঞ্জ এলাকায় ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনায় পুলিশ রাকিব নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। সে তল্লা সুপারিবাগ এলাকার মৃত বেনু মিয়ার ছেলে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের জোর অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড তা তদন্তের আগে বলা যাচ্ছে না।
নিহত বাবলুর খালু অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খোন্দকার জানান, বাবলু শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিল। সে কখনো কারো সঙ্গে ঝগড়া করতো না। পেশায় একজন ইলেক্ট্রনিক মেকানিক। পাশাপাশি সে বিশ বছর যাবৎ হাজীগঞ্জ বাজারে শান্তিপূর্ণভাবে জেনারেটর ব্যবসা করে আসছিল। বছরখানেক ধরে তল্লা এলাকার বেনু মিয়ার ছেলে আলম ও তার ভাইয়েরা জোরপূর্বক বাবলুর জেনারেটর ব্যবসা দখল করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। ব্যবসা দখল করতে না পেরেই সংঘবদ্ধভাবে আলম বাহিনী রাতের আঁধারে বাবলুকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
পুলিশ স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানায়, মাহমুদুল হক বাবলু জেনারেটর ব্যবসা করতেন। রোববার রাত আড়াইটার দিকে হাজীগঞ্জ বাজারের একটি চায়ের দোকান থেকে তুলে নিয়ে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করে তল্লা সুপারিবাগ এলাকার মৃত বেনু মিয়ার ছেলে আলমের নেতৃত্বে রাকিব, খালেক, পলাশসহ আরো কয়েক যুবক। তাদের এলোপাতাড়ি কিলঘুষিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বাবলু। পরে স্থানীয়রা বাবলুকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে নগরীর খানপুরে নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সেলিনা আক্তার জানান, হাসপাতালে আনার আগেই তার (বাবলু) মৃত্যু হয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, হাজীগঞ্জ এলাকায় ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনায় পুলিশ রাকিব নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। সে তল্লা সুপারিবাগ এলাকার মৃত বেনু মিয়ার ছেলে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের জোর অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড তা তদন্তের আগে বলা যাচ্ছে না।
নিহত বাবলুর খালু অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খোন্দকার জানান, বাবলু শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিল। সে কখনো কারো সঙ্গে ঝগড়া করতো না। পেশায় একজন ইলেক্ট্রনিক মেকানিক। পাশাপাশি সে বিশ বছর যাবৎ হাজীগঞ্জ বাজারে শান্তিপূর্ণভাবে জেনারেটর ব্যবসা করে আসছিল। বছরখানেক ধরে তল্লা এলাকার বেনু মিয়ার ছেলে আলম ও তার ভাইয়েরা জোরপূর্বক বাবলুর জেনারেটর ব্যবসা দখল করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। ব্যবসা দখল করতে না পেরেই সংঘবদ্ধভাবে আলম বাহিনী রাতের আঁধারে বাবলুকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে।