অনলাইন
চিরনিদ্রায় আবরার
অনলাইন ডেস্ক
৮ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১১:২২ পূর্বাহ্ন
সহপাঠি-স্বজন-এলাকাবাসীকে কাঁদিয়ে চিরনিদ্রায় গেলেন ছাত্রলীগের নির্মম নির্যাতনের নিহত বুয়েটছাত্র আবরার ফাহাদ। আজ বেলা পৌনে ১১টায় নিজ বাসার সামনে আবরারের তৃতীয় নামাজে জানাজা শেষে স্থানীয় রায়ডাঙ্গা কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।
এর আগে লাশবাহী একটি গাড়িতে করে আবরার ফাহাদের মরদেহ ঢাকা থেকে কুষ্টিয়ায় নেয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় শহরের পিটিআই রোডের আল-হেরা জামে মসজিদে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে আবরারের নিজ গ্রাম কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গায় লাশ নেয়া হলে তা নিয়ে বিক্ষোভ করে উত্তেজিত জনতা। এ সময় আবরারের হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে তারা বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
পরে বেলা পৌনে ১১টায় তৃতীয় জানাজা শেষে রায়ডাঙ্গা কবরস্থানে শায়িত করা হয় বুয়েটের মেধাবী এই শিক্ষার্থীকে।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেয়ার জের ধরে আবরার ফাহাদকে রোববার (৬ই অক্টোবর) রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দু’তলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আবরারের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। এই ঘটনায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
এর আগে লাশবাহী একটি গাড়িতে করে আবরার ফাহাদের মরদেহ ঢাকা থেকে কুষ্টিয়ায় নেয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় শহরের পিটিআই রোডের আল-হেরা জামে মসজিদে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে আবরারের নিজ গ্রাম কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গায় লাশ নেয়া হলে তা নিয়ে বিক্ষোভ করে উত্তেজিত জনতা। এ সময় আবরারের হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে তারা বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
পরে বেলা পৌনে ১১টায় তৃতীয় জানাজা শেষে রায়ডাঙ্গা কবরস্থানে শায়িত করা হয় বুয়েটের মেধাবী এই শিক্ষার্থীকে।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেয়ার জের ধরে আবরার ফাহাদকে রোববার (৬ই অক্টোবর) রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দু’তলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আবরারের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। এই ঘটনায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।