খেলা
মাসাকাদাজার বিদায়ী ম্যাচে জিম্বাবুয়ের জয়
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
১৫৬ রানের টার্গেটে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন হ্যামিলন্টন মাসাকাদাজা। বিদায়ী ম্যাচে তার ৭১ রানের ইনিংসের উপর ভর করে আফগানিস্তানকে সাত উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। ৪২ বলে পাঁচ ছয় ও চার চারের ইনিংসে ম্যাচ সেরার পুরস্কার উঠেছে জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের হাতে।
আফগানিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেই। একই সঙ্গে সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়া নিশ্চিত হয়েছে জিম্বাবুয়ের। চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের ম্যাচটি তাই ‘নিয়মরক্ষা’র। শুক্রবার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে আফগানিস্তান দারুণ শুরু পেলেও সেটা ধরে রাখতে পারেনি।
৯ ওভারেই রান ৮০ ছাড়িয়েছে ছিল। উইকেট পড়েনি একটিও। তাতে বিশাল সংগ্রহের ইঙ্গিতই দিয়েছিল আফগানিস্তান। কিন্তু দুর্দান্ত শুরুর শেষটা ভালো হয়নি। জিম্বাবুয়ের ঘুরে দাঁড়ানো পারফরম্যান্সে নির্ধারিত ২০ ওভারে আফগানরা ৮ উইকেটে করেছে ১৫৫ রান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুই আফগান ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও হযরতউল্লাহ জাজাই জিম্বাবুইয়েন বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন। চার-ছক্কার ফুলঝুড়িতে ৯.৩ ওভারে তারা যোগ করেন ৮৩ রান। জাজাইয়ের বিদায়ে আফগানরা হারায় প্রথম উইকেট। ২৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় এই ওপেনার খেলে যান ৩১ রানের ইনিংস।
আরেক ওপেনার রহমানউল্লাহর তান্ডব অবশ্য থামেনি। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি পূরণ করে খেলেন ৬১ রানের ঝড়ো ইনিংস। মাত্র তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা এই ব্যাটসম্যান ইনিংসটি সাজান ৪ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায়। এই ওপেনারের বিদায়ের পর আফগানিস্তানের আর কোনও ব্যাটসম্যান সুবিধা করতে পারেননি। শফিকউল্লাহ (১৬), নাজিবউল্লাহ জাদরান (৫), মোহাম্মদ নবী (৪), গুলবাদিন নাইব (১০) ও আসগর আফগান (০) সবাই ব্যর্থতার মিছিলে যোগ দিলে ১৫৫ রানে শেষ হয় আফগানিস্তানের ইনিংস। রশিদ খান অপরাজিত থাকেন ৯ রানে। জিম্বাবুয়ের সবচেয়ে সফল বোলার ক্রিস্টোফার এমপোফু। এই পেসার ৪ ওভারে ৩০ রান খরচায় পেয়েছেন ৪ উইকেট। ১৮ রান দিয়ে ২ উইকেট পেয়েছেন টিনোটেন্ডা মুতম্বজি।
১৫৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৪০ রান তুলে ফেলেন জিম্বাবুয়ের দুই ওপেনার ব্রেন্টন টেইলর ও মাসাকাদাজা। ১৯ রান করে টেইলর ফিরলেও জয়ের ভীত গড়েদেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। দাওলাত জাদরানের বলে আউট হওয়ার আগে ৭২ রান করেন এই ওপেনার। বিদায়ী ম্যাচে তাকে শেষ পর্যন্ত জয় উপহারদেন শেন উইলিয়ামসন। ২১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
আফগানিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেই। একই সঙ্গে সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়া নিশ্চিত হয়েছে জিম্বাবুয়ের। চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের ম্যাচটি তাই ‘নিয়মরক্ষা’র। শুক্রবার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে আফগানিস্তান দারুণ শুরু পেলেও সেটা ধরে রাখতে পারেনি।
৯ ওভারেই রান ৮০ ছাড়িয়েছে ছিল। উইকেট পড়েনি একটিও। তাতে বিশাল সংগ্রহের ইঙ্গিতই দিয়েছিল আফগানিস্তান। কিন্তু দুর্দান্ত শুরুর শেষটা ভালো হয়নি। জিম্বাবুয়ের ঘুরে দাঁড়ানো পারফরম্যান্সে নির্ধারিত ২০ ওভারে আফগানরা ৮ উইকেটে করেছে ১৫৫ রান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুই আফগান ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও হযরতউল্লাহ জাজাই জিম্বাবুইয়েন বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন। চার-ছক্কার ফুলঝুড়িতে ৯.৩ ওভারে তারা যোগ করেন ৮৩ রান। জাজাইয়ের বিদায়ে আফগানরা হারায় প্রথম উইকেট। ২৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় এই ওপেনার খেলে যান ৩১ রানের ইনিংস।
আরেক ওপেনার রহমানউল্লাহর তান্ডব অবশ্য থামেনি। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি পূরণ করে খেলেন ৬১ রানের ঝড়ো ইনিংস। মাত্র তৃতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা এই ব্যাটসম্যান ইনিংসটি সাজান ৪ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায়। এই ওপেনারের বিদায়ের পর আফগানিস্তানের আর কোনও ব্যাটসম্যান সুবিধা করতে পারেননি। শফিকউল্লাহ (১৬), নাজিবউল্লাহ জাদরান (৫), মোহাম্মদ নবী (৪), গুলবাদিন নাইব (১০) ও আসগর আফগান (০) সবাই ব্যর্থতার মিছিলে যোগ দিলে ১৫৫ রানে শেষ হয় আফগানিস্তানের ইনিংস। রশিদ খান অপরাজিত থাকেন ৯ রানে। জিম্বাবুয়ের সবচেয়ে সফল বোলার ক্রিস্টোফার এমপোফু। এই পেসার ৪ ওভারে ৩০ রান খরচায় পেয়েছেন ৪ উইকেট। ১৮ রান দিয়ে ২ উইকেট পেয়েছেন টিনোটেন্ডা মুতম্বজি।
১৫৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৪০ রান তুলে ফেলেন জিম্বাবুয়ের দুই ওপেনার ব্রেন্টন টেইলর ও মাসাকাদাজা। ১৯ রান করে টেইলর ফিরলেও জয়ের ভীত গড়েদেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। দাওলাত জাদরানের বলে আউট হওয়ার আগে ৭২ রান করেন এই ওপেনার। বিদায়ী ম্যাচে তাকে শেষ পর্যন্ত জয় উপহারদেন শেন উইলিয়ামসন। ২১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।