বাংলারজমিন
মুরাদনগরে বালু ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
সাতমোড়া গ্রামে গোমতী নদী বালু মহালে আধিপত্যকে কেন্দ্র করে শাহজাহান মিয়া নামে এক বালু ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মামুন ও তোতা মিয়া নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার সূত্র ও স্থানীয়রা জানায়, বুধবার মুরাদনগর উপজেলা ১৭নং জাহাপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সাতমোড়া গ্রামের মো. মালেক মিয়ার ছেলে বালু ব্যবসায়ী শাহজাহান মিয়াকে (৫৪) হাত-পা বাঁধা অবস্থায় কুপিয়ে হত্যা করে গোমতী নদীতে বালু বোটের পাইপ ও পাটাতনের নিচে লুকিয়ে রেখে হত্যাকারীরা পালিয়ে যায়। স্ত্রী আলেয়া বেগম জানায়, আমার সাড়ে ৬ বছরের আমজাদ হোসেন নামে একটি মাত্র সন্তান। বুধবার সন্ধ্যায় চারজন লোক এসে ঘরের দরজায় নক করে আমার স্বামীর খোঁজ করে। আমি বারবার বলি আমার স্বামী শাহজাহান মিয়া ঘরে নেই। তারপরও আমাকে ঘরের দরজা খোলার অনুরোধ করে আমি ঘরের দরজা খুলি নাই। সন্ধ্যা থেকে আমার স্বামীর মোবাইল ফোন নাম্বার বন্ধ ছিল। সকালে ঘুম থেকে উঠে মানুষের মুখে শুনি আমার স্বামী শাহজাহান মিয়াকে বালু বোটের পাটাতনের নিচে রেখে উপরে বালুর পাইপ দিয়ে ঢেকে রেখেছে সন্ত্রাসীরা। পাটাতনের নিচে নিথর দেহ পরে আছে। মুখে ও সারা দেহে ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মঙ্গলবারের মাছ বিক্রির ৭০ হাজার টাকা ছিল তার সঙ্গে।
পিতা মালেক মিয়া (৮০) জানায়, আমার ছেলে শাহজাহান মিয়াকে হত্যা করে বালুর বোটে করে নিয়ে মেঘনা নদীতে ফেলে দিতো। মানুষ সচেতন হওয়ায় হত্যাকারীরা এ কাজটি করতে পারেনি।
মামলার সূত্র ও স্থানীয়রা জানায়, বুধবার মুরাদনগর উপজেলা ১৭নং জাহাপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সাতমোড়া গ্রামের মো. মালেক মিয়ার ছেলে বালু ব্যবসায়ী শাহজাহান মিয়াকে (৫৪) হাত-পা বাঁধা অবস্থায় কুপিয়ে হত্যা করে গোমতী নদীতে বালু বোটের পাইপ ও পাটাতনের নিচে লুকিয়ে রেখে হত্যাকারীরা পালিয়ে যায়। স্ত্রী আলেয়া বেগম জানায়, আমার সাড়ে ৬ বছরের আমজাদ হোসেন নামে একটি মাত্র সন্তান। বুধবার সন্ধ্যায় চারজন লোক এসে ঘরের দরজায় নক করে আমার স্বামীর খোঁজ করে। আমি বারবার বলি আমার স্বামী শাহজাহান মিয়া ঘরে নেই। তারপরও আমাকে ঘরের দরজা খোলার অনুরোধ করে আমি ঘরের দরজা খুলি নাই। সন্ধ্যা থেকে আমার স্বামীর মোবাইল ফোন নাম্বার বন্ধ ছিল। সকালে ঘুম থেকে উঠে মানুষের মুখে শুনি আমার স্বামী শাহজাহান মিয়াকে বালু বোটের পাটাতনের নিচে রেখে উপরে বালুর পাইপ দিয়ে ঢেকে রেখেছে সন্ত্রাসীরা। পাটাতনের নিচে নিথর দেহ পরে আছে। মুখে ও সারা দেহে ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মঙ্গলবারের মাছ বিক্রির ৭০ হাজার টাকা ছিল তার সঙ্গে।
পিতা মালেক মিয়া (৮০) জানায়, আমার ছেলে শাহজাহান মিয়াকে হত্যা করে বালুর বোটে করে নিয়ে মেঘনা নদীতে ফেলে দিতো। মানুষ সচেতন হওয়ায় হত্যাকারীরা এ কাজটি করতে পারেনি।