অনলাইন
কোনও রোহিঙ্গাই এনআইডি পাননি: এনআইডি ডিজি
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯, সোমবার, ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
কোন রোহিঙ্গাই বাংলাদেশের ভোটার হতে পারেননি বলে দাবি করেছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনু-বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, কোনও রোহিঙ্গাই ন্যাশনাল আইডি (এনআইডি) কার্ড পাননি। বাংলাদেশে আসা প্রায় ১১ লাখ ২০ হাজার রোহিঙ্গার আঙ্গুলের ছাপ ও পরিচিতি সংবলিত সার্ভার কমিশনের কাছে রয়েছে। ফলে তাদের কেউ চাইলেই ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন না। আজ সোমবার বিকালে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই দাবি করেন।
এনআইডির ডিজি বলেন, রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার যে তথ্য এসেছে, সেটি মূলত তারা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, কেউই ভোটার হতে পারেননি। কারণ ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় বিশেষ কার্যক্রম শেষ করে সার্ভারে তথ্য আপলোড করা হয়। এরপর ফিঙ্গার প্রিন্ট ম্যাচিং করে যারা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য, কেবল তাদেরই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে কারও তথ্য অসম্পূর্ণ থাকলে সেটি লক করে দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, লাকী বেগম নামের একজন স্মার্টকার্ড আনতে গেলে মূল সার্ভার থেকে ধরা পড়ে যে, তার এনআইডি সঠিক নয়। জিজ্ঞাসাবাদে চিহ্নিত হয়েছে, তাকে বৈধ এনআইডি দেওয়া হয়নি। তাই, তাকে পুলিশে দেয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এনআইডির ডিজি বলেন, রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার যে তথ্য এসেছে, সেটি মূলত তারা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, কেউই ভোটার হতে পারেননি। কারণ ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় বিশেষ কার্যক্রম শেষ করে সার্ভারে তথ্য আপলোড করা হয়। এরপর ফিঙ্গার প্রিন্ট ম্যাচিং করে যারা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য, কেবল তাদেরই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে কারও তথ্য অসম্পূর্ণ থাকলে সেটি লক করে দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, লাকী বেগম নামের একজন স্মার্টকার্ড আনতে গেলে মূল সার্ভার থেকে ধরা পড়ে যে, তার এনআইডি সঠিক নয়। জিজ্ঞাসাবাদে চিহ্নিত হয়েছে, তাকে বৈধ এনআইডি দেওয়া হয়নি। তাই, তাকে পুলিশে দেয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।