বিশ্বজমিন
জননিরাপত্তা আইনে আটক দেখানো হয়েছে ফারুক আবদুল্লাহকে
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯, সোমবার, ২:০৯ পূর্বাহ্ন
জননিরাপত্তা আইনের অধীনে কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহকে আটক দেখানো হয়েছে। এ আইনের অধীনে কাউকে বিনা অভিযোগে দু’বছর পর্যন্ত আটক রাখা যায়। দ্য ওয়্যারকে উদ্ধৃত করে সোমবার এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন। এতে বলা হয়েছে, ৫ই আগস্ট থেকে তাকে গৃহবন্দি করে রেখেছে সরকার। ওইদিনই ভারত সরকার কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করে। আটক করে রাজনীতিক সহ নেতাকর্মীদের। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইন প্রয়োগের সিদ্ধান্ত প্রয়োগ করা হয়নি।
কাশ্মীরের ন্যাশনাল কনফারেন্স দলের সভাপতি ফারুক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে ওই আইন প্রয়োগের সিদ্ধান্ত হয় রোববার রাতে। ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মারুমালারচি দ্রাভিড়া মুন্নেত্রা কাজাগাম (এমডিএমকে) নেতা ভাইকো’র হেবিয়াস করপাস আবেদনের শুনানিকে সামনে রেখে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ার কোনো ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র না থাকলে এর শুনানির সময় কেন্দ্রীয় সরকার বিব্রতকর অবস্থায় পড়তো। ভারতের সংবিধানের ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে হেবিয়াস করপাস আবেদন করা হলে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিতে পারে আটক ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করতে, যাতে তারা যাচাই করতে পারেন তাকে আইন অনুযায়ী আটক রাখা হয়েছে কিনা।
সোমবার ভাইকো’র ওই পিটিশনের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রীয় সরকারকে একটি নোটিশ দিয়েছে। আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বরে এর শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছে। উল্লেখ্য, বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার ভারতের সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করার আগের রাতে কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতিকে গৃহবন্দি করে। এর পর পরই জম্মু কাশ্মীর পিপলস কনফারেন্সের নেতা সাজ্জাদ লোনি এবং ইমরান আনসারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৪ঠা সেপ্টেম্বর গৃহবন্দি করা হয় শ্রীনগরের মেয়র জুনায়েদ আজিম মাত্তুকে।
কাশ্মীরের ন্যাশনাল কনফারেন্স দলের সভাপতি ফারুক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে ওই আইন প্রয়োগের সিদ্ধান্ত হয় রোববার রাতে। ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মারুমালারচি দ্রাভিড়া মুন্নেত্রা কাজাগাম (এমডিএমকে) নেতা ভাইকো’র হেবিয়াস করপাস আবেদনের শুনানিকে সামনে রেখে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ার কোনো ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র না থাকলে এর শুনানির সময় কেন্দ্রীয় সরকার বিব্রতকর অবস্থায় পড়তো। ভারতের সংবিধানের ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে হেবিয়াস করপাস আবেদন করা হলে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিতে পারে আটক ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করতে, যাতে তারা যাচাই করতে পারেন তাকে আইন অনুযায়ী আটক রাখা হয়েছে কিনা।
সোমবার ভাইকো’র ওই পিটিশনের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রীয় সরকারকে একটি নোটিশ দিয়েছে। আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বরে এর শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছে। উল্লেখ্য, বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার ভারতের সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করার আগের রাতে কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতিকে গৃহবন্দি করে। এর পর পরই জম্মু কাশ্মীর পিপলস কনফারেন্সের নেতা সাজ্জাদ লোনি এবং ইমরান আনসারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৪ঠা সেপ্টেম্বর গৃহবন্দি করা হয় শ্রীনগরের মেয়র জুনায়েদ আজিম মাত্তুকে।