অনলাইন
জেলা থেকে প্রার্থী হয়েও লড়াইয়ে রনি
স্টাফ রিপোর্টার
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
দরজায় কড়া নাড়ছে ছাত্রদলের কাউন্সিল। সাতাশ বছর পর ভোটের মাধ্যমে হতে যাচ্ছে বিএনপির ভ্যানগার্ড খ্যাত দলটির নতুন নেতৃত্ব। এই কাউন্সিলে সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক দুই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৮ জন প্রার্থী। এর মধ্যে সভাপতি ৯ জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে লড়ছেন ১৯ জন। আর সাধারণ সম্পাদক পদে জেলা থেকে একমাত্র প্রার্থী হয়েও বেশ আলোচনায় আছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনি।
দলের বিগত প্রায় এক যুগের আন্দোলন-সংগ্রামে ধারাবাহিকভাবে সাংগঠনিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে ছাত্রদলের রাজনীতিতে বেশ আলোচনায় এসেছেন মশিউর রহমান রনি। আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার কারাবাস করেন তিনি। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ৭২ ঘন্টা গুম অবস্থায় ছিলেন। ২০০২ সালে এসএসসি ও ২০০৪ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় সফলতার সাথে উত্তীর্ণ হয়ে পরে এল এল বি সম্পন্ন করেন রনি। বিগত ১/১১ আন্দোলন এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
স্কুল জীবনেই ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন রনি। ইউনিয়নের ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক থেকে শুরু। পরে ইউনিয়ন ছাত্রদলের আহ্বায়ক, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন-সম্পাদক, নারায়ণগঞ্জ কলেজ ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, নারায়নগঞ্জ তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, নায়ায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ন-আহ্বায়ক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে ৩১টি মামলা চলমান রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদ্য বিদায়ী কমিটির কয়েকজন ছাত্রনেতা বলেন, বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে দলের জন্য কাজ করেছে রনি। জেলা থেকে প্রার্থী হওয়ায় আমরা স্বাগত জানাই। যতটুকু শুনেছি সে খুব ভালোই কাজ করছে। তাকে দেখেই সারাদেশের জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতারা কেন্দ্রের দিকে এগিয়ে আসবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি।
জানতে চাইলে মশিউর রহমান রনি বলেন, আমি ইতিমধ্যে প্রায় সব ভোটারদের কাছে গিয়েছি। তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। সবার কাছ থেকে ভাল সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি সেরা সাফল্যটাই পাব।
তিনি আরো বলেন, ‘নির্বাচিত হলে আধুনিক ও যুগোপযোগী ছাত্রদল উপহার দেবো। আমাদের প্রাণের সংগঠন ছাত্রদলকে তৃণমুল পর্যন্ত সুসংগঠিত করবো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলবো আন্দোলন। আর আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে আমাদের সকলের মা তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা।
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৪ই সেপ্টেম্বর হতে যাওয়া ছাত্রদলের কাউন্সিলে দলের প্রতিটি শাখার শীর্ষ পাঁচজন নেতা ভোট দিতে পারবেন। সংগঠনটির ১০টি সাংগঠনিক বিভাগের ১১৬ শাখায় মোট ৫৬৬ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে বরিশাল বিভাগের ৯ শাখায় ৪৫ ভোট, ঢাকা বিভাগের ২৯ শাখায় ১৩৮ ভোট, চট্টগ্রাম বিভাগের ১২ শাখায় ৫৮ ভোট, কুমিল্লা বিভাগের ছয় শাখায় ৩০ ভোট, খুলনা বিভাগের ১৪ শাখায় ৭০ ভোট, ময়মনসিংহ বিভাগের ৯ শাখায় ৪৫ ভোট, রাজশাহী বিভাগের ১১ শাখায় ৫২ ভোট, সিলেট বিভাগের সাত শাখায় ৩৫ ভোট, রংপুর বিভাগের ১৩ শাখায় ৬৩ ভোট ও ফরিদপুর বিভাগের ছয় শাখায় ৩০ ভোট রয়েছে।
দলের বিগত প্রায় এক যুগের আন্দোলন-সংগ্রামে ধারাবাহিকভাবে সাংগঠনিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে ছাত্রদলের রাজনীতিতে বেশ আলোচনায় এসেছেন মশিউর রহমান রনি। আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার কারাবাস করেন তিনি। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ৭২ ঘন্টা গুম অবস্থায় ছিলেন। ২০০২ সালে এসএসসি ও ২০০৪ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় সফলতার সাথে উত্তীর্ণ হয়ে পরে এল এল বি সম্পন্ন করেন রনি। বিগত ১/১১ আন্দোলন এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
স্কুল জীবনেই ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন রনি। ইউনিয়নের ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক থেকে শুরু। পরে ইউনিয়ন ছাত্রদলের আহ্বায়ক, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন-সম্পাদক, নারায়ণগঞ্জ কলেজ ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, নারায়নগঞ্জ তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, নায়ায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ন-আহ্বায়ক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে ৩১টি মামলা চলমান রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদ্য বিদায়ী কমিটির কয়েকজন ছাত্রনেতা বলেন, বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে দলের জন্য কাজ করেছে রনি। জেলা থেকে প্রার্থী হওয়ায় আমরা স্বাগত জানাই। যতটুকু শুনেছি সে খুব ভালোই কাজ করছে। তাকে দেখেই সারাদেশের জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতারা কেন্দ্রের দিকে এগিয়ে আসবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি।
জানতে চাইলে মশিউর রহমান রনি বলেন, আমি ইতিমধ্যে প্রায় সব ভোটারদের কাছে গিয়েছি। তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। সবার কাছ থেকে ভাল সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি সেরা সাফল্যটাই পাব।
তিনি আরো বলেন, ‘নির্বাচিত হলে আধুনিক ও যুগোপযোগী ছাত্রদল উপহার দেবো। আমাদের প্রাণের সংগঠন ছাত্রদলকে তৃণমুল পর্যন্ত সুসংগঠিত করবো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গড়ে তুলবো আন্দোলন। আর আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে আমাদের সকলের মা তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা।
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৪ই সেপ্টেম্বর হতে যাওয়া ছাত্রদলের কাউন্সিলে দলের প্রতিটি শাখার শীর্ষ পাঁচজন নেতা ভোট দিতে পারবেন। সংগঠনটির ১০টি সাংগঠনিক বিভাগের ১১৬ শাখায় মোট ৫৬৬ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে বরিশাল বিভাগের ৯ শাখায় ৪৫ ভোট, ঢাকা বিভাগের ২৯ শাখায় ১৩৮ ভোট, চট্টগ্রাম বিভাগের ১২ শাখায় ৫৮ ভোট, কুমিল্লা বিভাগের ছয় শাখায় ৩০ ভোট, খুলনা বিভাগের ১৪ শাখায় ৭০ ভোট, ময়মনসিংহ বিভাগের ৯ শাখায় ৪৫ ভোট, রাজশাহী বিভাগের ১১ শাখায় ৫২ ভোট, সিলেট বিভাগের সাত শাখায় ৩৫ ভোট, রংপুর বিভাগের ১৩ শাখায় ৬৩ ভোট ও ফরিদপুর বিভাগের ছয় শাখায় ৩০ ভোট রয়েছে।