বিশ্বজমিন
ফিলিপাইনে ডেঙ্গু আক্রান্ত আড়াই লাখ, মারা গেছেন ১০২১ জন
মানবজমিন ডেস্ক
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১২:১১ অপরাহ্ন
ভয়াবহ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ফিলিপাইনে কমপক্ষে ১০২১ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে তিন ভাগের এক ভাগেরও বেশি শিশু। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে আড়াই লাখ মানুষ। এ অবস্থায় দেশটির স্বাস্থ্য বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি রোনালদো এনরিক ডোমিঙ্গো মঙ্গলবার মশাবাহিত এই রোগের বিস্তার রোধে আর একটু বেশি কিছু করার জন্য স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। ওদিকে স্বাস্থ্য বিভাগ যেসব এলাকায় ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেশি সেখানে কীটনাশক ছিটানোর সুপারিশ করেছে। এসব এলাকায় টানা দু’সপ্তাহ রেকর্ড সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
এমন অবস্থায় জনসচেতনতার ওপর জোর দেন রোনালদো এনরিক ডোমিঙ্গো। তিনি বলেন, জনগণকে অধিক সক্রিয়া হতে হবে এই রোগের বিস্তার রোধে। যেসব স্থানে ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী এডিস মশার বংশবিস্তার করে সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করার ওপর জোর দেন তিনি। স্বাস্থ্যবিভাগের মহামারী বিষয়ক ব্যুরো রিপোর্টে বলছে যে, সারাদেশে ২৪ শে আগস্ট পর্যন্ত ২ লাখ ৪৯ হাজার ৩৩২ জন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রন্ত হয়েছেন। গত বছরের তুলনায় শতকরা ১০৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে আক্রান্তের হার। তাদের হিসাবে এবার ডেঙ্গুতে মারা গেছেন কমপক্ষে ১০২১ জন। স্বাস্থ্য বিভাগের মতে, ১৮ থেকে ২৪ শে আগস্টের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩১৯২ জন। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এই সংখ্যা শতকরা ৬০ ভাগ বেশি। সরকারি ডাটা বলছে, ২০১২ সালের পর এবার আট মাসের ডেঙ্গু পরিস্থিতি সর্বোচ্চ রেকর্ডে পৌঁছেছে।
এমন অবস্থায় জনসচেতনতার ওপর জোর দেন রোনালদো এনরিক ডোমিঙ্গো। তিনি বলেন, জনগণকে অধিক সক্রিয়া হতে হবে এই রোগের বিস্তার রোধে। যেসব স্থানে ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী এডিস মশার বংশবিস্তার করে সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করার ওপর জোর দেন তিনি। স্বাস্থ্যবিভাগের মহামারী বিষয়ক ব্যুরো রিপোর্টে বলছে যে, সারাদেশে ২৪ শে আগস্ট পর্যন্ত ২ লাখ ৪৯ হাজার ৩৩২ জন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রন্ত হয়েছেন। গত বছরের তুলনায় শতকরা ১০৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে আক্রান্তের হার। তাদের হিসাবে এবার ডেঙ্গুতে মারা গেছেন কমপক্ষে ১০২১ জন। স্বাস্থ্য বিভাগের মতে, ১৮ থেকে ২৪ শে আগস্টের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩১৯২ জন। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এই সংখ্যা শতকরা ৬০ ভাগ বেশি। সরকারি ডাটা বলছে, ২০১২ সালের পর এবার আট মাসের ডেঙ্গু পরিস্থিতি সর্বোচ্চ রেকর্ডে পৌঁছেছে।