অনলাইন
রিজভী বললেন, আওয়ামী লীগ মিথ্যাচারের কোম্পানি
স্টাফ রিপোর্টার
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৫৬ পূর্বাহ্ন
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি কীসের গর্ব করেন? আপনার প্রতিটি পদক্ষেপ হচ্ছে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানো আর কুৎসা রটানোর। আপনি আজকে আওয়ামী লীগের সভাপতি, এটাতো জিয়াউর রহমানের দান। আপনি তো এ পদে থাকতে পারতেন না, যদি সেদিন জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতির পদে থেকে আপনাকে সুযোগ করে না দিতেন।’
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কঠোর সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ হচ্ছে মিথ্যাচারের কোম্পানি। আর মিথ্যা কোম্পানির চেয়ারম্যান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোম্পানির বিজ্ঞাপন ম্যানেজার হচ্ছেন ওবায়দুল কাদের। এছাড়া সহকারী বিজ্ঞাপন ম্যানেজার তাদের তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।’
মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় পবিত্র আশুরা উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী ওলামা দল আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
‘জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি ছিলেন’- প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, আপনার কাছে জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি হতে পারেন। কারণ ডাকাতরা যখন কারও বাড়িতে ডাকাতি করে তারা কি বলে আমরা অবৈধ কাজ করছি? কিন্তু যার বাড়িতে ডাকাতি হয় সে বুঝতে পারে কী হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দেশের মালিক জনগণ, তারা আজ বুঝতে পারছে- তাদের ভোটাধিকার, বাক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছে আওয়ামী লীগের এই ডাকাত সরকার। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) তো অস্বীকার করবেনই, কারণ তিনি নিজেই তো ডাকাতি করছেন। যারা গণতন্ত্রকে হত্যা করছেন তারা কি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলবেন? কারণ জিয়াউর রহমানকে স্বীকৃতি দিলে তারা যে হত্যাকারী তখন তো প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।’
রিজভী প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘বাকশাল, সংবাদপত্র হরণ করেছিলেন কে? রাজনৈতিক দলগুলোকে কথা বলার স্বাধীনতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন কে? সমস্ত কিছুর জন্য কে দায়ী?’
জিয়াউর রহমানকে ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ আখ্যা দিয়ে রিজভী বলেন, ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা মানে জিয়াউর রহমান, কথা বলার স্বাধীনতা মানে জিয়াউর রহমান, শান্তিতে ঘুমানো মানেই জিয়াউর রহমান, আইনের শাসন মানেই জিয়াউর রহমান।’
ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নেসারুল হকের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সংগঠনের সদস্য সচিব মাওলানা নজরুল ইসলাম, তাঁতী দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ড.কাজী মনিরুজ্জামান মনির, ওলামা দলের কেন্দ্রীয় নেতা শাহ মো: মাসুম বিল্লাহ সহ ওলামাদল ও বিএনপির নেতাকর্মীরা যোগ দেন
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কঠোর সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ হচ্ছে মিথ্যাচারের কোম্পানি। আর মিথ্যা কোম্পানির চেয়ারম্যান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোম্পানির বিজ্ঞাপন ম্যানেজার হচ্ছেন ওবায়দুল কাদের। এছাড়া সহকারী বিজ্ঞাপন ম্যানেজার তাদের তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।’
মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় পবিত্র আশুরা উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী ওলামা দল আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
‘জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি ছিলেন’- প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, আপনার কাছে জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি হতে পারেন। কারণ ডাকাতরা যখন কারও বাড়িতে ডাকাতি করে তারা কি বলে আমরা অবৈধ কাজ করছি? কিন্তু যার বাড়িতে ডাকাতি হয় সে বুঝতে পারে কী হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দেশের মালিক জনগণ, তারা আজ বুঝতে পারছে- তাদের ভোটাধিকার, বাক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছে আওয়ামী লীগের এই ডাকাত সরকার। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) তো অস্বীকার করবেনই, কারণ তিনি নিজেই তো ডাকাতি করছেন। যারা গণতন্ত্রকে হত্যা করছেন তারা কি জিয়াউর রহমান সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলবেন? কারণ জিয়াউর রহমানকে স্বীকৃতি দিলে তারা যে হত্যাকারী তখন তো প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।’
রিজভী প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘বাকশাল, সংবাদপত্র হরণ করেছিলেন কে? রাজনৈতিক দলগুলোকে কথা বলার স্বাধীনতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন কে? সমস্ত কিছুর জন্য কে দায়ী?’
জিয়াউর রহমানকে ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ আখ্যা দিয়ে রিজভী বলেন, ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা মানে জিয়াউর রহমান, কথা বলার স্বাধীনতা মানে জিয়াউর রহমান, শান্তিতে ঘুমানো মানেই জিয়াউর রহমান, আইনের শাসন মানেই জিয়াউর রহমান।’
ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নেসারুল হকের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সংগঠনের সদস্য সচিব মাওলানা নজরুল ইসলাম, তাঁতী দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ড.কাজী মনিরুজ্জামান মনির, ওলামা দলের কেন্দ্রীয় নেতা শাহ মো: মাসুম বিল্লাহ সহ ওলামাদল ও বিএনপির নেতাকর্মীরা যোগ দেন