বাংলারজমিন
ভাতা কার্ড পেলেন শতবর্ষী আয়েশা
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
পাকুন্দিয়া উপজেলার সুখিয়া ইউনিয়নের বানিপাট্টা গ্রামের শতবর্ষী আয়েশা খাতুন অবশেষে বয়স্ক ভাতার কার্ড পেয়েছেন। গতকাল বিকালে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন বৃদ্ধা আয়েশা খাতুনের বাড়িতে গিয়ে তার হাতে বয়স্ক ভাতার বই তুলে দেন। এর আগে দৈনিক মানবজমিনসহ কয়েকটি গণমাধ্যমে ‘শতবর্ষী আয়েশার ভাগ্যে জুটেনি ভাতার কার্ড’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। যা দৃষ্টিগোচর হয় উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার।
পরে তিনি ওই বৃদ্ধার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি সংগ্রহ করে দ্রুত বিশেষ ব্যবস্থায় বয়স্ক ভাতার কার্ড ইস্যু করেন। গতকাল সুখিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হামিদ টিটুকে সঙ্গে নিয়ে আয়েশার হাতে বয়স্ক ভাতার কার্ড তুলে দেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন। বয়স্ক ভাতার কার্ড পেয়ে শতবর্ষী আয়েশা খাতুন ও তার মেয়ে জাহানারা খাতুন সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন বলেন, মানবজমিনসহ বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে শতবর্ষী আয়েশা খাতুনের বয়স্ক ভাতা বঞ্চিতের সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়। আমি তাৎক্ষণিক ওই বৃদ্ধের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে কার্ডের ব্যবস্থা করি। সোমবার বিকেলে শতবর্ষী আয়েশার বাড়িতে গিয়ে তাঁর হাতে ভাতার কার্ড তুলে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, আয়েশা খাতুন স্বামী পরিত্যক্ত মেয়ে জাহানারাকে নিয়ে উপজেলার সুখিয়া ইউনিয়নের বানিপাট্টা গ্রামে ভাইপুত্র চান মিয়ার বাড়িতে বসবাস করছেন। তার স্বামী উপজেলার ডিক্রিরচর গ্রামের খুরশিদ উদ্দিন মারা গেছেন বহু আগে। বর্তমানে মেয়েকে নিয়ে খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছেন শতবর্ষী আয়েশা খাতুন।
পরে তিনি ওই বৃদ্ধার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি সংগ্রহ করে দ্রুত বিশেষ ব্যবস্থায় বয়স্ক ভাতার কার্ড ইস্যু করেন। গতকাল সুখিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হামিদ টিটুকে সঙ্গে নিয়ে আয়েশার হাতে বয়স্ক ভাতার কার্ড তুলে দেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন। বয়স্ক ভাতার কার্ড পেয়ে শতবর্ষী আয়েশা খাতুন ও তার মেয়ে জাহানারা খাতুন সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন বলেন, মানবজমিনসহ বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে শতবর্ষী আয়েশা খাতুনের বয়স্ক ভাতা বঞ্চিতের সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়। আমি তাৎক্ষণিক ওই বৃদ্ধের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে কার্ডের ব্যবস্থা করি। সোমবার বিকেলে শতবর্ষী আয়েশার বাড়িতে গিয়ে তাঁর হাতে ভাতার কার্ড তুলে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, আয়েশা খাতুন স্বামী পরিত্যক্ত মেয়ে জাহানারাকে নিয়ে উপজেলার সুখিয়া ইউনিয়নের বানিপাট্টা গ্রামে ভাইপুত্র চান মিয়ার বাড়িতে বসবাস করছেন। তার স্বামী উপজেলার ডিক্রিরচর গ্রামের খুরশিদ উদ্দিন মারা গেছেন বহু আগে। বর্তমানে মেয়েকে নিয়ে খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছেন শতবর্ষী আয়েশা খাতুন।