খেলা
নেতৃত্বে অনাগ্রহ তাঁর
স্পোর্টস রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৪১ পূর্বাহ্ন
আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট শুরুর আগেই সাকিব আল হাসান জানিয়েছিলেন টেস্ট ও টি- টোয়েন্টির নেতৃত্ব দিতে তিনি প্রস্তুত নয়। একটি দৈনিকে তিনি সাক্ষাৎকারে তা বলেছিলেন। সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন দলের বাজে অবস্থার কারণেই তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আফগানদের বিপক্ষে হারের পরও সেই একই সুরে কথা বললেন সাকিব আল হাসান।
প্রশ্ন ছিল টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে দলকে গোছানো ও এগিয়ে নিতে ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সঙ্গে কথা বলবেন কিনা। সাকিব উত্তরে ফের জানিয়েছেন নেতৃত্ব নিয়ে তার অনাগ্রহের কথাই। অনেকটা হাসতে হাসতেই বলেন, ‘লিড (নেতৃত্ব) যদি না দিতে হয়, সেটা সবচাইতে ভালো। আমার নিজের জন্য ভালো হবে। আমার কাছে মনে হয় ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে ব্যক্তিগত দিক থেকে চিন্তা করলে। আর যদি নেতৃত্ব দিতেই হয় অবশ্যই আলোচনা করবো ম্যানেজম্যান্টের সঙ্গে।’ সাকিব টেস্ট খেলতে চান না এমন গুঞ্জন অনেক দিন থেকেই।
যদিও তিনি কখনো তা প্রকাশ্যে বলেননি। তবে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্ব নিয়ে তিনি যে আগ্রহী নয় তা অনেকটাই স্পষ্ট। বিশেষ করে গতকালের বক্তব্যের পর। তাহলে কি তিনি দেশের ক্রিকেটের নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী নয়! এর কারণ হতে পারে তিনি হয় নেতৃত্ব ছেড়ে দলের জন্য নিজের সেরা খেলাটা চাপমুক্ত হয়ে খেলতে চান। আবার অন্য কারণও হতে পারে। যদি তাই হয় তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হতে পারে নতুনভাবে। কারণ কেউ আগ্রহী না হলে সেই কাজটি যে শতভাগ করতে পারেন না তা ধ্রুব সত্য।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়েছেন টেস্টে উন্নতি করতে হলেও এখনো অনেক কিছু শিখতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে চাই আমাদের প্লেয়ারদের কোয়ালিটি আরও বাড়াতে হবে। তা না হলে সুবিধা বা ফেভার এই জিনিসগুলো নিয়ে আসলে রেজাল্ট করতে পারবো না।’ তবে কোথায় কাজ করলে এই উন্নতি সম্ভব সেটি তিনি বলতে নারাজ। খুব গভীর ভাবে টেস্ট নিয়ে ভাবেন না সেটিও অনেকটা স্পস্ট হয়েছে। সবারই জানা টেষ্টে ভালো করতে হলে প্রথম শ্রেণির ঘরোয়া ক্রিকেটে মন দিতে হবে। কিন্তু এ বিষয়ে সাকিব কোনও ধরনের কথা বলতেই রাজি হননি। তিনি বলেন, ‘টেস্ট ম্যাচতো সেদিক থেকে ভালো বড় বড় টিমের সাথে রেগুলার জিতছি। টি-টোয়েন্টিতে তো ধারে কাছেও যেতে পারি না কোনো টিমের। এটা তো ২০ বছর আগের কথা হওয়া উচিত ছিল যে আমাদের ডমেস্টিক ক্রিকেটে গুরুত্ব দেয়া উচিত। এত টেস্ট ক্রিকেট খেলার পর এই বিষয়টি আলাপ করার সাবজেক্ট হওয়া উচিত না। আর এই প্রশ্নটা আমাকে কেন!’
প্রশ্ন ছিল টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে দলকে গোছানো ও এগিয়ে নিতে ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সঙ্গে কথা বলবেন কিনা। সাকিব উত্তরে ফের জানিয়েছেন নেতৃত্ব নিয়ে তার অনাগ্রহের কথাই। অনেকটা হাসতে হাসতেই বলেন, ‘লিড (নেতৃত্ব) যদি না দিতে হয়, সেটা সবচাইতে ভালো। আমার নিজের জন্য ভালো হবে। আমার কাছে মনে হয় ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে ব্যক্তিগত দিক থেকে চিন্তা করলে। আর যদি নেতৃত্ব দিতেই হয় অবশ্যই আলোচনা করবো ম্যানেজম্যান্টের সঙ্গে।’ সাকিব টেস্ট খেলতে চান না এমন গুঞ্জন অনেক দিন থেকেই।
যদিও তিনি কখনো তা প্রকাশ্যে বলেননি। তবে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্ব নিয়ে তিনি যে আগ্রহী নয় তা অনেকটাই স্পষ্ট। বিশেষ করে গতকালের বক্তব্যের পর। তাহলে কি তিনি দেশের ক্রিকেটের নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী নয়! এর কারণ হতে পারে তিনি হয় নেতৃত্ব ছেড়ে দলের জন্য নিজের সেরা খেলাটা চাপমুক্ত হয়ে খেলতে চান। আবার অন্য কারণও হতে পারে। যদি তাই হয় তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হতে পারে নতুনভাবে। কারণ কেউ আগ্রহী না হলে সেই কাজটি যে শতভাগ করতে পারেন না তা ধ্রুব সত্য।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানিয়েছেন টেস্টে উন্নতি করতে হলেও এখনো অনেক কিছু শিখতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে চাই আমাদের প্লেয়ারদের কোয়ালিটি আরও বাড়াতে হবে। তা না হলে সুবিধা বা ফেভার এই জিনিসগুলো নিয়ে আসলে রেজাল্ট করতে পারবো না।’ তবে কোথায় কাজ করলে এই উন্নতি সম্ভব সেটি তিনি বলতে নারাজ। খুব গভীর ভাবে টেস্ট নিয়ে ভাবেন না সেটিও অনেকটা স্পস্ট হয়েছে। সবারই জানা টেষ্টে ভালো করতে হলে প্রথম শ্রেণির ঘরোয়া ক্রিকেটে মন দিতে হবে। কিন্তু এ বিষয়ে সাকিব কোনও ধরনের কথা বলতেই রাজি হননি। তিনি বলেন, ‘টেস্ট ম্যাচতো সেদিক থেকে ভালো বড় বড় টিমের সাথে রেগুলার জিতছি। টি-টোয়েন্টিতে তো ধারে কাছেও যেতে পারি না কোনো টিমের। এটা তো ২০ বছর আগের কথা হওয়া উচিত ছিল যে আমাদের ডমেস্টিক ক্রিকেটে গুরুত্ব দেয়া উচিত। এত টেস্ট ক্রিকেট খেলার পর এই বিষয়টি আলাপ করার সাবজেক্ট হওয়া উচিত না। আর এই প্রশ্নটা আমাকে কেন!’