অনলাইন
পাঠানো হচ্ছে আ. লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের শোকজ চিঠি
স্টাফ রিপোর্টার
৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, সোমবার, ১:২০ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের শোকজ চিঠি আজ থেকে ডাকযোগে পাঠানো হচ্ছে। রোববার থেকে পাঠানোর কথা থাকলেও বাছাই জটিলতার জন্য তা সম্ভব হয়নি। আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ সাংবাদিকদের এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। আজ থেকে শুধু উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের শোকজ করা হচ্ছে। পরবর্তীতে নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নেয়া মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী নেতাদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানো হবে।
জানা গেছে, শুরুর দিকে তালিকায় থাকা মদদদাতাদের নাম রোববার সরিয়ে ফেলা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে মদদদাতা মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে শোকজ চিঠি পাঠাবে দলটি।শোকজ চিঠি পাঠানো শুরু হবে রংপুর বিভাগ দিয়ে। চিঠিতে ‘কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না’, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। জবাব সন্তোষজনক না হলে দলীয় পদসহ স্থায়ী বহিষ্কার হবেন অভিযুক্ত নেতারা। ১৫ দিনের সময় দিয়ে এই শোকজ চিঠি পাঠানো হচ্ছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের মার্চ ও জুনে পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ বিভাগে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলো দুই শতাধিক। এর বাইরে দলটির সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলো শতাধিক। গত ১২ই জুলাই প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার ও শোকজের সিদ্ধান্ত হয়। এমনকি নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে যেসব মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী নেতা কাজ করেছেন, তাদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় ওই বৈঠকে।
জানা গেছে, শুরুর দিকে তালিকায় থাকা মদদদাতাদের নাম রোববার সরিয়ে ফেলা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে মদদদাতা মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে শোকজ চিঠি পাঠাবে দলটি।শোকজ চিঠি পাঠানো শুরু হবে রংপুর বিভাগ দিয়ে। চিঠিতে ‘কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না’, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। জবাব সন্তোষজনক না হলে দলীয় পদসহ স্থায়ী বহিষ্কার হবেন অভিযুক্ত নেতারা। ১৫ দিনের সময় দিয়ে এই শোকজ চিঠি পাঠানো হচ্ছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের মার্চ ও জুনে পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ বিভাগে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলো দুই শতাধিক। এর বাইরে দলটির সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলো শতাধিক। গত ১২ই জুলাই প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার ও শোকজের সিদ্ধান্ত হয়। এমনকি নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে যেসব মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী নেতা কাজ করেছেন, তাদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় ওই বৈঠকে।