দেশ বিদেশ
গাজীপুরে বিস্ফোরণে আহত ১৮ তদন্ত কমিটি
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, সোমবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
গাজীপুরে হোটেলে বিস্ফোরণ ও বিল্ডিং ভেঙে পড়ে কমপক্ষে ১৮ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তত ১৩ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। গভীর রাতে বিকট শব্দে বিল্ডিং ধসে পড়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিল্ডিংটি ঘিরে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা কমিটির লোকজন।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস বিভাগের উপ-সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ জানান, নগরের বোর্ড বাজার এলাকার রাঁধুনী হোটেলে বিস্ফোরণ ও আগুনের খবর পেয়ে গাজীপুর ও টঙ্গী থেকে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট। দ্রুতই হোটেলের আগুন নেভাতে সক্ষম হয় তারা। হোটেলের উপরে থাকা ব্যাংকে আটকা পড়া এক নিরাপত্তা রক্ষীকে উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, বিস্ফোরণের কারণে একই ভবনে থাকা রাঁধুনী হোটেল, তৃপ্তি হোটেল এবং পাশের একটি ভবনের কয়েকটি দোকানপাট ও বাসার ব্যাপক ক্ষতি হয়। উপরে থাকা ব্যাংকেরও ক্ষতি হয়েছে। ওই বিল্ডিংটির নিচতলা অনেকটা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেছে?। বিল্ডিংয়ের সামনের অংশ ধসে যায়। বিস্ফোরণে ওই ভবনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার সামনের গ্লাস এবং মহাসড়কের অপর প্রান্তের মসজিদের গ্লাস ও মাইক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘটনার সময় হোটেলের ভেতরে এবং বাইরে লোকজন, এমনকি সামনের সড়কে থাকা রিকশা চালকও আহত হয়। তবে ঠিক কীভাবে ও কি কারণে বিস্ফোরণ হয়েছে সে সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা দিতে পারেনি ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা। ভেতর বা বাইরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কোনো আলামতও পাওয়া যায়নি।
স্থানীয়দের ধারণা, ওই বিল্ডিংয়ের আন্ডারগ্রাউন্ড তালাবদ্ধ থাকায় এবং সেখানে দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস জমে থাকায় কিংবা হোটেলের সামনের ড্রেনে জমে যাওয়া গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। বিস্ফোরণে বিল্ডিংয়ের দেয়াল, ছাদসহ বিভিন্ন আসবাসপত্র ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন ও চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়। গভীর রাতে বিস্ফোরণ ও বিল্ডিংয়ের নিচতলা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়ে যাওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভোর থেকে বিপুল সংখ্যক লোকজন ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। তৃপ্তি হোটেলের আহত কর্মচারীরা জানান, রাত দুটোর কিছুক্ষণ আগে কাজকর্ম গুছিয়ে তারা হোটেল বন্ধ করার আগ মুহূর্তে হঠাৎ করে বিকট শব্দ হয় এবং বিল্ডিং ভেঙে পড়ে। এতে তারা আহত হন। আহতদের প্রথমে স্থানীয় তায়ারুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসা শেষে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়?। রাঁধুনী হোটেল মালিক হাবিবুর রহমান জানান, তার হোটেলের বারান্দায় ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার অক্ষত অবস্থায় বাইরে পড়ে রয়েছে। হোটেলের ভেতরে কোনো গ্যাস সিলিন্ডার ছিল না। হোটেল কর্মচারীরা ডিউটি শেষ করে ও সকল কাজকর্ম গুছিয়ে বন্ধ করার আগ মুহূর্তে অতর্কিতে এই ঘটনাটি ঘটে।
তরিকুল ইসলাম জানান, গঠিত ওই কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটিতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের একজন করে প্রতিনিধি রয়েছে। এই কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস বিভাগের উপ-সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ জানান, নগরের বোর্ড বাজার এলাকার রাঁধুনী হোটেলে বিস্ফোরণ ও আগুনের খবর পেয়ে গাজীপুর ও টঙ্গী থেকে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট। দ্রুতই হোটেলের আগুন নেভাতে সক্ষম হয় তারা। হোটেলের উপরে থাকা ব্যাংকে আটকা পড়া এক নিরাপত্তা রক্ষীকে উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, বিস্ফোরণের কারণে একই ভবনে থাকা রাঁধুনী হোটেল, তৃপ্তি হোটেল এবং পাশের একটি ভবনের কয়েকটি দোকানপাট ও বাসার ব্যাপক ক্ষতি হয়। উপরে থাকা ব্যাংকেরও ক্ষতি হয়েছে। ওই বিল্ডিংটির নিচতলা অনেকটা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেছে?। বিল্ডিংয়ের সামনের অংশ ধসে যায়। বিস্ফোরণে ওই ভবনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার সামনের গ্লাস এবং মহাসড়কের অপর প্রান্তের মসজিদের গ্লাস ও মাইক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘটনার সময় হোটেলের ভেতরে এবং বাইরে লোকজন, এমনকি সামনের সড়কে থাকা রিকশা চালকও আহত হয়। তবে ঠিক কীভাবে ও কি কারণে বিস্ফোরণ হয়েছে সে সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা দিতে পারেনি ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা। ভেতর বা বাইরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কোনো আলামতও পাওয়া যায়নি।
স্থানীয়দের ধারণা, ওই বিল্ডিংয়ের আন্ডারগ্রাউন্ড তালাবদ্ধ থাকায় এবং সেখানে দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস জমে থাকায় কিংবা হোটেলের সামনের ড্রেনে জমে যাওয়া গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। বিস্ফোরণে বিল্ডিংয়ের দেয়াল, ছাদসহ বিভিন্ন আসবাসপত্র ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন ও চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়। গভীর রাতে বিস্ফোরণ ও বিল্ডিংয়ের নিচতলা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়ে যাওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভোর থেকে বিপুল সংখ্যক লোকজন ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। তৃপ্তি হোটেলের আহত কর্মচারীরা জানান, রাত দুটোর কিছুক্ষণ আগে কাজকর্ম গুছিয়ে তারা হোটেল বন্ধ করার আগ মুহূর্তে হঠাৎ করে বিকট শব্দ হয় এবং বিল্ডিং ভেঙে পড়ে। এতে তারা আহত হন। আহতদের প্রথমে স্থানীয় তায়ারুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসা শেষে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়?। রাঁধুনী হোটেল মালিক হাবিবুর রহমান জানান, তার হোটেলের বারান্দায় ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার অক্ষত অবস্থায় বাইরে পড়ে রয়েছে। হোটেলের ভেতরে কোনো গ্যাস সিলিন্ডার ছিল না। হোটেল কর্মচারীরা ডিউটি শেষ করে ও সকল কাজকর্ম গুছিয়ে বন্ধ করার আগ মুহূর্তে অতর্কিতে এই ঘটনাটি ঘটে।
তরিকুল ইসলাম জানান, গঠিত ওই কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটিতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের একজন করে প্রতিনিধি রয়েছে। এই কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।