ভারত
দুই দিনে পশ্চিমবঙ্গে তিন জেএমবি জঙ্গী ধৃত
কলকাতা প্রতিনিধি
৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৭:৩০ পূর্বাহ্ন
গত দুই দিনে কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) পশ্চিমবঙ্গেও বিভিন্ন জায়গা থেকে তিন জেএমবি জঙ্গীকে গ্রেপ্তার করেছে। এর আগে গত ২৬ আগষ্ট বিহার থেকে জেএমবির ভারতীয শাখার আমীর বীরভূমের ইজাজ আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। গত সোমবার কলকাতা স্টেশনের কাছে উল্টোডাঙ্গার রাইচরণ সাধুখাঁ রোডে মহম্মদ আবুল কাশেম নামে জেএমবি-র এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে এসটিএফ। ধৃতের বাড়ি বর্ধমানের মঙ্গলকোটের দুরমুট গ্রামে। কাশেম বেলডাঙা কলেজে পড়ার সময়েই জঙ্গি সংগঠনে যুক্ত হয়ে পড়েছিল।
পুলিশ সূত্রের খবর, কাশেম এবং ইজাজকে জেরা করে ইটাহারের আব্দুল বারি এবং নিজামুদ্দিন খানের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। মঙ্গলবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে মালদহের সামসি থেকে। জানা গিয়েছে, ইজাজ গ্রেপ্তার হওয়ার পরেই বারি এবং নিজামুদ্দিন দক্ষিণ ভারতে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকদের ভিড়ে মিশে দক্ষিণ ভারতে পালানোর ছক করছিল। তার আগেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আদালত এদের পুলিশ রিমান্ডে পাঠিয়েছেন। গত দুই দিনে ধৃত তিন জঙ্গী ধুলিয়ান ও উত্তর দিনাজপুর মডিউলের সদস্য। ধৃতদের কাছ থেকে ওই দুই মডিউলের বাকীদের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের মতে, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান মডিউল প্রকাশ্যে চলে আসার পরই উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের বিভিন্ন অংশে সংগঠন তৈরি করার পরিকল্পনা নিয়েছে জেএমবি-র শীর্ষ নেতৃত্ব। জানা গিয়েছে, ভৌগোলিক অবস্থানের যে সুবিধার জন্য ধুলিয়ান মডিউল তৈরি করা হয়েছিল, ঠিক একই বিষয় মাথায় রেখেই উত্তর দিনাজপুরের মডিউল তৈরি করা হয়েছিল। এসটিএফ এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর দিনাজপুরে এমন অনেক মাদ্রাসা রয়েছে, সরকারের কাছে যেগুলোর কোনও তথ্য বা নথি নেই। মুর্শিদাবাদ এবং বর্ধমানের মতো উত্তর দিনাজপুরেও ব্যক্তি মালিকানায় থাকা বা স্থানীয় কোনও সংগঠনের অর্থ সাহায্যে চলা এমন সব মাদ্রাসাকে কেন্দ্র করেই সংগঠন বিস্তার করছিল জেএমবি নেতৃত্ব। পুলিশ সুত্রে বলা হয়েছে, জেএমবি-র ‘আমির’ ইজাজ ধরা পড়লেও সালাউদ্দিন সালেহিনের মতো সংগঠনের শীর্ষ নেতারা এখনও পলাতক। মূলত তাদের নির্দেশেই সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করার জন্য কলকাতায় বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বৈঠকের আগেই গোয়েন্দারা সব পরিকল্পনা বানচাল করে দিয়েছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, কাশেম এবং ইজাজকে জেরা করে ইটাহারের আব্দুল বারি এবং নিজামুদ্দিন খানের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। মঙ্গলবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে মালদহের সামসি থেকে। জানা গিয়েছে, ইজাজ গ্রেপ্তার হওয়ার পরেই বারি এবং নিজামুদ্দিন দক্ষিণ ভারতে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকদের ভিড়ে মিশে দক্ষিণ ভারতে পালানোর ছক করছিল। তার আগেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আদালত এদের পুলিশ রিমান্ডে পাঠিয়েছেন। গত দুই দিনে ধৃত তিন জঙ্গী ধুলিয়ান ও উত্তর দিনাজপুর মডিউলের সদস্য। ধৃতদের কাছ থেকে ওই দুই মডিউলের বাকীদের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের মতে, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান মডিউল প্রকাশ্যে চলে আসার পরই উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের বিভিন্ন অংশে সংগঠন তৈরি করার পরিকল্পনা নিয়েছে জেএমবি-র শীর্ষ নেতৃত্ব। জানা গিয়েছে, ভৌগোলিক অবস্থানের যে সুবিধার জন্য ধুলিয়ান মডিউল তৈরি করা হয়েছিল, ঠিক একই বিষয় মাথায় রেখেই উত্তর দিনাজপুরের মডিউল তৈরি করা হয়েছিল। এসটিএফ এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর দিনাজপুরে এমন অনেক মাদ্রাসা রয়েছে, সরকারের কাছে যেগুলোর কোনও তথ্য বা নথি নেই। মুর্শিদাবাদ এবং বর্ধমানের মতো উত্তর দিনাজপুরেও ব্যক্তি মালিকানায় থাকা বা স্থানীয় কোনও সংগঠনের অর্থ সাহায্যে চলা এমন সব মাদ্রাসাকে কেন্দ্র করেই সংগঠন বিস্তার করছিল জেএমবি নেতৃত্ব। পুলিশ সুত্রে বলা হয়েছে, জেএমবি-র ‘আমির’ ইজাজ ধরা পড়লেও সালাউদ্দিন সালেহিনের মতো সংগঠনের শীর্ষ নেতারা এখনও পলাতক। মূলত তাদের নির্দেশেই সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করার জন্য কলকাতায় বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বৈঠকের আগেই গোয়েন্দারা সব পরিকল্পনা বানচাল করে দিয়েছে।