অনলাইন
মাহীকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ, হাজির হননি স্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
২৫ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ১২:২৪ অপরাহ্ন
অর্থপাচারের অভিযোগে জাতীয় সংসদ সদস্য মাহী বি চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সংস্থাটির উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, মাহীর স্ত্রী আশফাহ হক লোপাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও তিনি আসেননি। এর আগে তাদের তলব করে আলাদা আলাদা চিঠি পাঠান সংস্থাটির উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ।
চিঠিতে বলা হয়, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থপাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ সম্পর্কে বক্তব্য দিতে তাদের দুদকে হাজির হতে বলা হয়েছে ।
মাহী বি চৌধুরী সাবেক প্রেসিডেন্ট এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলে এবং বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও যুগ্ম মহাসচিব।
দুদক সূত্র জানায়, মাহী ও তার স্ত্রী বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল অর্থ পাচার করেছেন বলে দুদকে আসা অভিযোগে বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, অজ্ঞাত খাত থেকে আয়ের টাকা তারা কৌশলে বিদেশে নিয়ে গেছেন। বিএনপি সরকারের সময়সহ বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ অর্থের মালিক হয়েছেন তিনি। এসব অভিযোগ প্রাথমিকভাবে যাচাই-বাছাই করে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি। উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়।
জানা গেছে, মাহীর স্ত্রী আশফাহ হক লোপাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও তিনি আসেননি। এর আগে তাদের তলব করে আলাদা আলাদা চিঠি পাঠান সংস্থাটির উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ।
চিঠিতে বলা হয়, মাহী বি চৌধুরীর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থপাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ সম্পর্কে বক্তব্য দিতে তাদের দুদকে হাজির হতে বলা হয়েছে ।
মাহী বি চৌধুরী সাবেক প্রেসিডেন্ট এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলে এবং বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও যুগ্ম মহাসচিব।
দুদক সূত্র জানায়, মাহী ও তার স্ত্রী বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল অর্থ পাচার করেছেন বলে দুদকে আসা অভিযোগে বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, অজ্ঞাত খাত থেকে আয়ের টাকা তারা কৌশলে বিদেশে নিয়ে গেছেন। বিএনপি সরকারের সময়সহ বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ অর্থের মালিক হয়েছেন তিনি। এসব অভিযোগ প্রাথমিকভাবে যাচাই-বাছাই করে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি। উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়।