বাংলারজমিন
ইটনায় সদ্য নিয়োগ পাওয়া পুলিশ সদস্যদের সংবর্ধনা দিলেন ওসি
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২৩ আগস্ট ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের ইটনায় সদ্য নিয়োগ পাওয়া পুলিশ সদস্যদের ফুলেল সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
সদ্য অনুষ্ঠিত হওয়া পুলিশের ট্রেনিং রিক্রুট কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষায় ইটনা উপজেলার বাসিন্দা ১০ জন নির্বাচিত হয়েছেন। সদ্য নিয়োগ পাওয়া এই ১০ জনকে অভিনব আয়োজনের মাধ্যমে ইটনা থানার পক্ষ থেকে ফুলেল সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। গতকাল দুপুরে ইটনা থানা প্রাঙ্গণে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় সদ্য নিয়োগ পাওয়া ১০ পুলিশ সদস্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম এবং পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আহসান হাবীব। ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান বিপিএম-এর ব্যতিক্রমী এই আন্তরিক উদ্যোগ সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
ইটনা থানা ওসি’র এমন আন্তরিকতা, সৌহার্দ্য ও শুভেচ্ছায় অভিভূত সদ্য নিয়োগ পাওয়া পুলিশ সদস্যরা। তারা জানান, পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে অনেকের কাছ থেকে তারা নানা ধরনের হয়রানির কথা শুনেছেন। তবে তাদের ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম ঘটেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা কোনো ধরনের টাকা-পয়সা ও হয়রানি ছাড়াই তাদের ভেরিফিকেশন করে দিয়েছেন। এরপর আবার ফুলেল শুভেচ্ছায়ও সিক্ত করেছেন। এটা ব্যতিক্রম একটি ঘটনা। কনস্টেবল পদে নিয়োগ পাওয়া ১০ জনের মধ্যে একমাত্র নারী ছিলেন ইসরাত জাহান প্রিয়া। তিনি ইটনা সদরের শেখেরহাটি গ্রামের আব্দুল গাফ্ফার মিয়ার মেয়ে। ইসরাত জাহান প্রিয়া জানান, তার বাবা একজন দরিদ্র কৃষক। স্বচ্ছভাবে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় তিনি পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি চাকরি পাওয়ায় পরিবারের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। এখন থানা পুলিশের এমন উষ্ণ সংবর্ধনায় তিনি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। এ ধরনের সংবর্ধনা আয়োজনের ব্যাপারে ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় মাননীয় আইজিপি স্যারের সুদৃঢ় দিকনির্দেশনায় কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশের অভিভাবক মাননীয় পুলিশ সুপার শতভাগ দুর্নীতিমুক্ত এই নিয়োগ উপহার দিয়েছেন। তাই বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হতে যাওয়া এই দশজনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় ইটনা থানার পক্ষ থেকে। ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম আরো জানান, পুলিশের সম্পর্কে মানুষের অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। টাকা ছাড়া স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ এবং টাকা ও হয়রানি ছাড়া পুলিশ ভেরিফিকেশন এসব পুলিশ সম্পর্কে মানুষের ভ্রান্ত ধারণা বদলে দেবে। এ ছাড়া যারা এভাবে নিয়োগ পেলো, তাদেরও যে দেশকে এভাবে স্বচ্ছতার সঙ্গে সেবা দিতে হবে- এ বিষয়টি তাদের বিবেককে যেন নাড়া দেয়, এজন্য এমন আয়োজন করা হয়েছে।
সদ্য অনুষ্ঠিত হওয়া পুলিশের ট্রেনিং রিক্রুট কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষায় ইটনা উপজেলার বাসিন্দা ১০ জন নির্বাচিত হয়েছেন। সদ্য নিয়োগ পাওয়া এই ১০ জনকে অভিনব আয়োজনের মাধ্যমে ইটনা থানার পক্ষ থেকে ফুলেল সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। গতকাল দুপুরে ইটনা থানা প্রাঙ্গণে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় সদ্য নিয়োগ পাওয়া ১০ পুলিশ সদস্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম এবং পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আহসান হাবীব। ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান বিপিএম-এর ব্যতিক্রমী এই আন্তরিক উদ্যোগ সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
ইটনা থানা ওসি’র এমন আন্তরিকতা, সৌহার্দ্য ও শুভেচ্ছায় অভিভূত সদ্য নিয়োগ পাওয়া পুলিশ সদস্যরা। তারা জানান, পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে অনেকের কাছ থেকে তারা নানা ধরনের হয়রানির কথা শুনেছেন। তবে তাদের ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম ঘটেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা কোনো ধরনের টাকা-পয়সা ও হয়রানি ছাড়াই তাদের ভেরিফিকেশন করে দিয়েছেন। এরপর আবার ফুলেল শুভেচ্ছায়ও সিক্ত করেছেন। এটা ব্যতিক্রম একটি ঘটনা। কনস্টেবল পদে নিয়োগ পাওয়া ১০ জনের মধ্যে একমাত্র নারী ছিলেন ইসরাত জাহান প্রিয়া। তিনি ইটনা সদরের শেখেরহাটি গ্রামের আব্দুল গাফ্ফার মিয়ার মেয়ে। ইসরাত জাহান প্রিয়া জানান, তার বাবা একজন দরিদ্র কৃষক। স্বচ্ছভাবে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় তিনি পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি চাকরি পাওয়ায় পরিবারের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। এখন থানা পুলিশের এমন উষ্ণ সংবর্ধনায় তিনি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। এ ধরনের সংবর্ধনা আয়োজনের ব্যাপারে ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় মাননীয় আইজিপি স্যারের সুদৃঢ় দিকনির্দেশনায় কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশের অভিভাবক মাননীয় পুলিশ সুপার শতভাগ দুর্নীতিমুক্ত এই নিয়োগ উপহার দিয়েছেন। তাই বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হতে যাওয়া এই দশজনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় ইটনা থানার পক্ষ থেকে। ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান, বিপিএম আরো জানান, পুলিশের সম্পর্কে মানুষের অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। টাকা ছাড়া স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ এবং টাকা ও হয়রানি ছাড়া পুলিশ ভেরিফিকেশন এসব পুলিশ সম্পর্কে মানুষের ভ্রান্ত ধারণা বদলে দেবে। এ ছাড়া যারা এভাবে নিয়োগ পেলো, তাদেরও যে দেশকে এভাবে স্বচ্ছতার সঙ্গে সেবা দিতে হবে- এ বিষয়টি তাদের বিবেককে যেন নাড়া দেয়, এজন্য এমন আয়োজন করা হয়েছে।