শেষের পাতা
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে নতুন করে অস্থিরতা নিহত ১৯
মানবজমিন ডেস্ক
২২ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২০ পূর্বাহ্ন
গত এক সপ্তাহ ধরে মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে নতুন করে শুরু হয়েছে অস্থিরতা। এতে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৯ জন। এছাড়া সংঘাতে গৃহহীন মানুষের সংখ্যাও ২ হাজার ছাড়িয়েছে। বুধবার দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা এ খবর নিশ্চিত করেছেন। মিয়ানমারের শান্তি ফিরিয়ে আনতে বর্তমান নেতা অং সান সুচির প্রচেষ্টার পথে এটিকে অন্যতম বড় বাধা হিসেবে দেখা হচ্ছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের লাশিও শহরে এই মানুষরা বাস্তচ্যুত হয়। এ বিষয়ে বার্মিজ দুর্যোগ মোকাবিলা অধিদপ্তরের পরিচালক সো নাইং বলেন, আমরা গৃহহীন মানুষ, আহত ও নিহতের পরিবারকে সবধরনের সেবা প্রদান করে যাচ্ছি। যতদিন তাদেরকে আশ্রয় শিবিরে অবস্থান করতে হয় ততদিন তাদেরকে সাহায্য করে যাওয়া হবে।
গত বৃহসপতিবার থেকে এ অঞ্চলে নতুন করে বিদ্রোহ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সরকারবিরোধী নর্দার্ন এলায়েন্স বিদ্রোহীরা একটি আর্মি স্কুলে হামলা চালায়। এতে প্রায় ১ ডজন মানুষ নিহত হয়। এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল সেনাবাহিনীর সদস্য। নোবেলজয়ী অং সান সুকি ২০১৬ সালে ভূমিধস বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় আসে। তখন তিনি সংখ্যালঘু গেরিলা গ্রুপগুলোর সঙ্গে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্য ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সমপ্রতি দেশটির কাচিন ও শান রাজ্যে বিদ্রোহ দানা বাঁধতে শুরু করে।
গত বৃহসপতিবার থেকে এ অঞ্চলে নতুন করে বিদ্রোহ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সরকারবিরোধী নর্দার্ন এলায়েন্স বিদ্রোহীরা একটি আর্মি স্কুলে হামলা চালায়। এতে প্রায় ১ ডজন মানুষ নিহত হয়। এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল সেনাবাহিনীর সদস্য। নোবেলজয়ী অং সান সুকি ২০১৬ সালে ভূমিধস বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় আসে। তখন তিনি সংখ্যালঘু গেরিলা গ্রুপগুলোর সঙ্গে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্য ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সমপ্রতি দেশটির কাচিন ও শান রাজ্যে বিদ্রোহ দানা বাঁধতে শুরু করে।