শেষের পাতা
গ্রেনেড হামলার আপিলের শুনানি এ বছরই
স্টাফ রিপোর্টার
২২ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পেপারবুক তৈরির কাজ দুই থেকে চার মাসের মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। গতকাল সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। এখন রায় বাস্তবায়নের পালা। রায়ে আসামিদের কারও কারও ফাঁসি, কারও কারও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। ফাঁসির রায় কার্যকর করতে হলে ডেথ রেফারেন্সের ওপর শুনানি করতে হয় উচ্চ আদালতে। যাবজ্জীবনপা্রপ্ত আসামিদের বেলায়ও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
ডেথ রেফারেন্সের শুনানির আগে সরকারকে এই মামলার পেপারবুক তৈরি করে দিতে হয়। পেপারবুকে মামলার খুঁটিনাটি সব বিষয় থাকে। এটি তৈরির কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে। দুই-চার মাসের মধ্যে কাজ শেষ হবে। এরপরই শুনানির জন্য মামলাটি কার্যতালিকায় উঠবে। আশা করছি এ বছরের মধ্যে এসব কাজ পুরোপুরি করা সম্ভব হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানসহ সব সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
এদিকে, এ মামলায় পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে যেসব ক্ষেত্রে আইনী জটিলতা দেখা দিয়েছে, সেসব জটিলতা দূর করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান আনিসুল হক। তিনি বলেন, এ বিচার শেষ করার দায়িত্ব আওয়ামী লীগ সরকারের। বাংলাদেশকে দ্বিতীয়বারের মতো যারা হত্যা করতে চেয়েছে এবং তাদের যারা সহযোগিতা করেছে তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।
ডেথ রেফারেন্সের শুনানির আগে সরকারকে এই মামলার পেপারবুক তৈরি করে দিতে হয়। পেপারবুকে মামলার খুঁটিনাটি সব বিষয় থাকে। এটি তৈরির কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে। দুই-চার মাসের মধ্যে কাজ শেষ হবে। এরপরই শুনানির জন্য মামলাটি কার্যতালিকায় উঠবে। আশা করছি এ বছরের মধ্যে এসব কাজ পুরোপুরি করা সম্ভব হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানসহ সব সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
এদিকে, এ মামলায় পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে যেসব ক্ষেত্রে আইনী জটিলতা দেখা দিয়েছে, সেসব জটিলতা দূর করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান আনিসুল হক। তিনি বলেন, এ বিচার শেষ করার দায়িত্ব আওয়ামী লীগ সরকারের। বাংলাদেশকে দ্বিতীয়বারের মতো যারা হত্যা করতে চেয়েছে এবং তাদের যারা সহযোগিতা করেছে তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।