বিশ্বজমিন
অর্থনৈতিক মন্দার মুখে দেশ আর্জেন্টিনার অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
পদত্যাগ করেছেন আর্জেন্টিনার অর্থমন্ত্রী নিকোলাস দ্যুভনে। গত রোববার প্রাথমিক নির্বাচনে ব্যাপক ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাওরিসিয়ো মাকরি। তার পরাজয়ের খবরে দেশটির মুদ্রা পেসোর মান উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ডলারের বিপরীতে প্রায় ২০ শতাংশ দর হারিয়েছে মুদ্রাটি। এতে, আগ থেকেই টানাপড়েনে থাকা আর্জেন্টিনার অর্থনীতি সংকটের মুখে পতিত হয়েছে। এমতাবস্থায় নিজ থেকে সরে গেছেন দ্যুভনে। প্রেসিডেন্টকে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন, অর্থনীতি ফেরাতে তার দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, গত রোববার প্রাথমিক নির্বাচনে বামপন্থি প্রতদ্বন্দ্বী আলবার্তো ফার্নান্দেজের কাছে হারেন মাকরি। নির্বাচনের ফল অনুসারে, মাকরি পেয়েছেন ৩২.১ শতাংশ ভোট ও ফার্নান্দেজ পেয়েছেন ৪৭.৭ শতাংশ ভোট। আগামী ২৭শে অক্টোবর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
মাকরি ২০১৫ সালে ক্ষমতায় আসেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তবে ক্ষমতার চতুর্থ ও শেষ বর্ষে এসেও তেমন উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। বর্তমানে মন্দা অবস্থা চলছে আর্জেন্টিনার অর্থনীতিতে। মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ২২ শতাংশ। সরকারি হিসেবে, দেশের এক-তৃতীয়াংশ জনগণ দরিদ্র অবস্থার নিচে বাস করছে। প্রাথমিক নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর ফের নতুন করে আয়কর হ্রাস করা সহ একাধিক ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
এদিকে, দ্যুভনের জায়গায় নতুন অর্থমন্ত্রী হচ্ছেন হারনান লাকুনজা। তিনি বর্তমানে বুয়েন্স আয়ার্স প্রদেশের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মন্ত্রিপরিষদে নতুন রদবদলও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা গেছে।
দ্যুভনে জানিয়েছেন, সরকারের অর্থনৈতিক টিমে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে হবে। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমার এই পদত্যাগ এমন একটি সরকারের ওপর ভরসা করে করছি, যে সরকার জনগণের আহ্বানে সাড়া দেয়।
উল্লেখ্য, আর্জেন্টিনায় প্রাথমিক নির্বাচন বা প্রাইমারি ইলেকশন শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে। এই নির্বাচনটিকে সাধারণত মূল প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে দেখা হয়। প্রাথমিক নির্বাচনে কোনো দলের প্রতিনিধি যদি ১.৫ শতাংশের কম ভোট পায় তাহলে ওই দল মূল প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
খবরে বলা হয়, গত রোববার প্রাথমিক নির্বাচনে বামপন্থি প্রতদ্বন্দ্বী আলবার্তো ফার্নান্দেজের কাছে হারেন মাকরি। নির্বাচনের ফল অনুসারে, মাকরি পেয়েছেন ৩২.১ শতাংশ ভোট ও ফার্নান্দেজ পেয়েছেন ৪৭.৭ শতাংশ ভোট। আগামী ২৭শে অক্টোবর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
মাকরি ২০১৫ সালে ক্ষমতায় আসেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তবে ক্ষমতার চতুর্থ ও শেষ বর্ষে এসেও তেমন উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। বর্তমানে মন্দা অবস্থা চলছে আর্জেন্টিনার অর্থনীতিতে। মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ২২ শতাংশ। সরকারি হিসেবে, দেশের এক-তৃতীয়াংশ জনগণ দরিদ্র অবস্থার নিচে বাস করছে। প্রাথমিক নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর ফের নতুন করে আয়কর হ্রাস করা সহ একাধিক ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
এদিকে, দ্যুভনের জায়গায় নতুন অর্থমন্ত্রী হচ্ছেন হারনান লাকুনজা। তিনি বর্তমানে বুয়েন্স আয়ার্স প্রদেশের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মন্ত্রিপরিষদে নতুন রদবদলও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা গেছে।
দ্যুভনে জানিয়েছেন, সরকারের অর্থনৈতিক টিমে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে হবে। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমার এই পদত্যাগ এমন একটি সরকারের ওপর ভরসা করে করছি, যে সরকার জনগণের আহ্বানে সাড়া দেয়।
উল্লেখ্য, আর্জেন্টিনায় প্রাথমিক নির্বাচন বা প্রাইমারি ইলেকশন শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে। এই নির্বাচনটিকে সাধারণত মূল প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে দেখা হয়। প্রাথমিক নির্বাচনে কোনো দলের প্রতিনিধি যদি ১.৫ শতাংশের কম ভোট পায় তাহলে ওই দল মূল প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।