অনলাইন
কাল থেকে চামড়া বিক্রি করবেন আড়তদাররা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৭:১০ পূর্বাহ্ন
কাল থেকে আগের মতোই চামড়া বিক্রি শুরু হবে। আড়তদাররা চামড়া বিক্রি করতে রাজি হয়েছে। আর ট্যানারি মালিকরা চামড়া কিনবেন আগের মতোই। রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকার, ট্যানারি মালিক, আড়তদার ও কাঁচা চামড়া সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এর আগে শনিবার রাজধানীর লালবাগের পোস্তায় কাঁচা চামড়া আড়তদারদের জরুরি সভা শেষে বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিএইচএসএমএ) সভাপতি দেলোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ট্যানারি মালিকদের কারণে চামড়ার দাম কমেছে। ট্যানারিগুলো বকেয়া টাকা না দেয়ায় এবার কোরবানিতে টাকার অভাবে চামড়া কিনতে পারিনি। বকেয়া ৪০০ কোটি টাকা না পেলে ট্যানারি মালিকদের কাছে আর কাঁচা চামড়া বিক্রি না করার ঘোষণা দেন তারা। এতে চামড়া সংকট আরো বেড়ে যায়।
সেই সংকট সমাধানে বৈঠকে সরকারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ ছাড়া ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের নেতা, চামড়া আড়তদার ও কাঁচা চামড়া সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বতর্মান পরিস্থিতিকে জাতীয় সংকট উল্লেখ করে তা দ্রুত সমাধানের তাগিদ আসে বৈঠকের স্বাগত বক্তব্যে। বৈঠকের শুরুতে এবার চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলায় দুঃখ প্রকাশ করেন বাণিজ্য সচিব মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম।
বাণিজ্য সচিব বলেন, লবণের দাম কম থাকায় সংরক্ষণকারীরা মূল্য বৃদ্ধির জন্য অপেক্ষা করতে পারতেন। চামড়া রপ্তানিমুখী শিল্প। চামড়া ফেলে দিয়ে তারা বোকামি করেছেন, এ ঘটনায় সরকার বিব্রত। চামড়ার দরপতন দেখে ট্যানারি মালিকদের অনুরোধ করা হলেও তারা ১৭ই আগস্ট থেকে চামড়া ক্রয় শুরু করেনি। ফরিয়া ও আড়তদারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই চামড়ারর দরপতন হয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্য সচিব।
তৈরি পোশাক শিল্পের পরেই চামড়া শিল্প গুরুত্বপূর্ণ। চামড়া নিয়ে সৃষ্ট সংকট সবার প্রচেষ্টায় দ্রুত সমাধানের তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি উন্নয়ন খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ হুমায়ুন, চামড়ার দরপতনকে জাতীয় সংকট উল্লেখ করে এই সংকট মোকাবিলায় সবার সহযোগিতা কামনা করেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন, চামড়া শিল্পনীতি হচ্ছে, এটি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রয়েছে। আমরা সব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসেছি। আমরা একটি স্থায়ী সমাধানে আসতে চাই।
বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, বছর বছর আমরা কোরবানির চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়। সবার সঙ্গে আলোচনা করে গত বছরের মতোই এবারও দাম নির্ধারণ করা হয়। তারা সবাই সম্মত হয়েছিল। আড়তদাররা তখন পাওনা টাকার কথা বলেছিল আর ট্যানারি মালিকরা বলেছিল গত বছরের সব চামড়া তারা বিক্রি করতে পারেনি। সেদিন সবার সম্মতিতে আমরা বলেছিলাম, নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রি না হলে আমরা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেব।
এর আগে শনিবার রাজধানীর লালবাগের পোস্তায় কাঁচা চামড়া আড়তদারদের জরুরি সভা শেষে বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিএইচএসএমএ) সভাপতি দেলোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ট্যানারি মালিকদের কারণে চামড়ার দাম কমেছে। ট্যানারিগুলো বকেয়া টাকা না দেয়ায় এবার কোরবানিতে টাকার অভাবে চামড়া কিনতে পারিনি। বকেয়া ৪০০ কোটি টাকা না পেলে ট্যানারি মালিকদের কাছে আর কাঁচা চামড়া বিক্রি না করার ঘোষণা দেন তারা। এতে চামড়া সংকট আরো বেড়ে যায়।
সেই সংকট সমাধানে বৈঠকে সরকারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলামসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ ছাড়া ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের নেতা, চামড়া আড়তদার ও কাঁচা চামড়া সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বতর্মান পরিস্থিতিকে জাতীয় সংকট উল্লেখ করে তা দ্রুত সমাধানের তাগিদ আসে বৈঠকের স্বাগত বক্তব্যে। বৈঠকের শুরুতে এবার চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলায় দুঃখ প্রকাশ করেন বাণিজ্য সচিব মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম।
বাণিজ্য সচিব বলেন, লবণের দাম কম থাকায় সংরক্ষণকারীরা মূল্য বৃদ্ধির জন্য অপেক্ষা করতে পারতেন। চামড়া রপ্তানিমুখী শিল্প। চামড়া ফেলে দিয়ে তারা বোকামি করেছেন, এ ঘটনায় সরকার বিব্রত। চামড়ার দরপতন দেখে ট্যানারি মালিকদের অনুরোধ করা হলেও তারা ১৭ই আগস্ট থেকে চামড়া ক্রয় শুরু করেনি। ফরিয়া ও আড়তদারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই চামড়ারর দরপতন হয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্য সচিব।
তৈরি পোশাক শিল্পের পরেই চামড়া শিল্প গুরুত্বপূর্ণ। চামড়া নিয়ে সৃষ্ট সংকট সবার প্রচেষ্টায় দ্রুত সমাধানের তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি উন্নয়ন খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ হুমায়ুন, চামড়ার দরপতনকে জাতীয় সংকট উল্লেখ করে এই সংকট মোকাবিলায় সবার সহযোগিতা কামনা করেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন, চামড়া শিল্পনীতি হচ্ছে, এটি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রয়েছে। আমরা সব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসেছি। আমরা একটি স্থায়ী সমাধানে আসতে চাই।
বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, বছর বছর আমরা কোরবানির চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়। সবার সঙ্গে আলোচনা করে গত বছরের মতোই এবারও দাম নির্ধারণ করা হয়। তারা সবাই সম্মত হয়েছিল। আড়তদাররা তখন পাওনা টাকার কথা বলেছিল আর ট্যানারি মালিকরা বলেছিল গত বছরের সব চামড়া তারা বিক্রি করতে পারেনি। সেদিন সবার সম্মতিতে আমরা বলেছিলাম, নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রি না হলে আমরা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেব।