দেশ বিদেশ
কাশ্মীরে শুক্রবারের নামাজে ভারতীয় বাহিনীর কড়াকড়ি অবস্থান
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
কাশ্মীরের বিক্ষোভপ্রবণ শহর শ্রীনগরে শুক্রবারের নামাজ উপলক্ষে কঠিন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। যদিও নয়া দিল্লি বারবার বলছে, শিগগিরই কাশ্মীর থেকে সকল কড়াকড়ি তুলে নেয়া হবে কিন্তু কার্যত এদিন গত কয়েকদিনের মধ্যে সব থেকে বেশি বাধা-নিষেধ পর্যবেক্ষিত হয়েছে। গত দুই সপ্তাহ ধরে কাশ্মীরের টেলিফোন ও ইন্টারনেট সেবা সমপূর্ণ বন্ধ রয়েছে। এছাড়া এ মাসের প্রথম থেকেই জনসমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
শুক্রবার নামাজের সময় দেখা যায় ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনী শ্রীনগরের প্রতিটি মসজিদের সামনে পাহারা দিচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এ সময় ভেতরে প্রবেশরত মুসল্লিদের শান্ত থাকার আহ্বান জানায় নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা। একইসঙ্গে মসজিদের ইমামদেরও কাশ্মীরের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কথা না বলার চাপ রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। শ্রীনগরের বেশকিছু অংশে বিক্ষোভের ডাক দেয়া পোস্টার দেখা গেছে। এতে মসজিদের ইমামদের বিক্ষোভের পক্ষে কথা বলতে আহ্বান জানানো হয়। একটি পোস্টারে লেখা ছিলো, কাশ্মীরিদের এই কারফিউ ভেঙেই প্রধান সড়কগুলোর দখল নিতে হবে। তবে সেখানকার পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি আইনজীবী তুষার মেহতা জানান, নিরাপত্তাবাহিনীগুলো কাশ্মীরের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। অবস্থা যেদিকে আগাচ্ছে তাতে শিগগিরই তারা কাশ্মীরের সব কড়াকড়ি তুলে নেবে। এদিকে, কাশ্মীরে খুলতে চলেছে সব স্কুল-কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর ১৯শে আগস্ট থেকে কাশ্মীরের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকার। ৫ই আগস্ট থেকে বিক্ষোভের আশঙ্কায় জম্মু ও কাশ্মীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো। কিন্তু আশঙ্কা কেটে যাওয়ায় জম্মুতে সব স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হয়। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এই এলাকা। পরে নিরাপত্তার বেড়াজাল উঠিয়ে নেয়া হয়। তোলা হয় ১৪৪ ধারাও। তবে কাশ্মীর উপত্যকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হলেও নিরাপত্তার খাতিরে এখনও ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।
শুক্রবার নামাজের সময় দেখা যায় ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনী শ্রীনগরের প্রতিটি মসজিদের সামনে পাহারা দিচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এ সময় ভেতরে প্রবেশরত মুসল্লিদের শান্ত থাকার আহ্বান জানায় নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা। একইসঙ্গে মসজিদের ইমামদেরও কাশ্মীরের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কথা না বলার চাপ রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। শ্রীনগরের বেশকিছু অংশে বিক্ষোভের ডাক দেয়া পোস্টার দেখা গেছে। এতে মসজিদের ইমামদের বিক্ষোভের পক্ষে কথা বলতে আহ্বান জানানো হয়। একটি পোস্টারে লেখা ছিলো, কাশ্মীরিদের এই কারফিউ ভেঙেই প্রধান সড়কগুলোর দখল নিতে হবে। তবে সেখানকার পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে বলে আভাস পাওয়া গেছে। সরকারি আইনজীবী তুষার মেহতা জানান, নিরাপত্তাবাহিনীগুলো কাশ্মীরের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। অবস্থা যেদিকে আগাচ্ছে তাতে শিগগিরই তারা কাশ্মীরের সব কড়াকড়ি তুলে নেবে। এদিকে, কাশ্মীরে খুলতে চলেছে সব স্কুল-কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর ১৯শে আগস্ট থেকে কাশ্মীরের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকার। ৫ই আগস্ট থেকে বিক্ষোভের আশঙ্কায় জম্মু ও কাশ্মীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো। কিন্তু আশঙ্কা কেটে যাওয়ায় জম্মুতে সব স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হয়। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এই এলাকা। পরে নিরাপত্তার বেড়াজাল উঠিয়ে নেয়া হয়। তোলা হয় ১৪৪ ধারাও। তবে কাশ্মীর উপত্যকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হলেও নিরাপত্তার খাতিরে এখনও ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।