শেষের পাতা
মীজানুর রহমান শেলী আর নেই
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সাবেক মন্ত্রী, রাজনীতিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ক লেখক মীজানূর রহমান শেলী আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ..... রাজিউন)। সোমবার ঈদের দিন দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। মীজানুর রহমান শেলীর ছেলে আরিফ ইবনে মিজান বলেন, গতমাসে স্ট্রোক করেছিলেন তার বাবা। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। মীজানূর রহমান শেলী আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান ছিলেন। বেসরকারি গবেষণা ও প্রকাশনা সংস্থা সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ বাংলাদেশের (সিডিআরবি) প্রধান ছিলেন তিনি। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সরকারের তথ্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
১৯৪৩ সালে, মুন্সীগঞ্জের কুসুমপুর গ্রামে মীজানু রহমান শেলীর জন্ম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে সেখানেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে। শিক্ষকতা ছেড়ে ১৯৬৭ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন তিনি। চাকরিতে থাকা অবস্থায় লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে পিএইচডি করেন। সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক থাকা অবস্থায় ১৯৮০ সালে সরকারি চাকরি ছাড়েন শেলী। পরে এইচএম এরশাদ সরকারের তথ্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তিনি সাপ্তাহিক ‘সচিত্র স্বদেশ’ এর উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। এ ছাড়া ইংরেজি দৈনিক ‘বাংলাদেশ টাইমস’ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। শেলী বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে নিয়মিত লিখতেন। সমাজবিজ্ঞান ও রাজনীতি বিষয়ক বই ছাড়াও কবিতা, উপন্যাস ও ভ্রমণ কাহিনী লিখেছেন তিনি। মীজানুর রহমান শেলীর স্ত্রী সুফিয়া রহমান ২০১৬ সালে মারা যান। আরিফ ইবনে মিজান ও তাহমিদ ইবনে মিজান তাদের দুই সন্তান।
১৯৪৩ সালে, মুন্সীগঞ্জের কুসুমপুর গ্রামে মীজানু রহমান শেলীর জন্ম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে সেখানেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে। শিক্ষকতা ছেড়ে ১৯৬৭ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন তিনি। চাকরিতে থাকা অবস্থায় লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে পিএইচডি করেন। সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক থাকা অবস্থায় ১৯৮০ সালে সরকারি চাকরি ছাড়েন শেলী। পরে এইচএম এরশাদ সরকারের তথ্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তিনি সাপ্তাহিক ‘সচিত্র স্বদেশ’ এর উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। এ ছাড়া ইংরেজি দৈনিক ‘বাংলাদেশ টাইমস’ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। শেলী বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে নিয়মিত লিখতেন। সমাজবিজ্ঞান ও রাজনীতি বিষয়ক বই ছাড়াও কবিতা, উপন্যাস ও ভ্রমণ কাহিনী লিখেছেন তিনি। মীজানুর রহমান শেলীর স্ত্রী সুফিয়া রহমান ২০১৬ সালে মারা যান। আরিফ ইবনে মিজান ও তাহমিদ ইবনে মিজান তাদের দুই সন্তান।