খেলা
সাফের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে মরিয়া কিশোর ফুটবলাররা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:০৭ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ এশিয়ার কিশোরদের ফুটবলের ৫ আসরের মধ্যে দুইবারই চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। গত বছর নেপালে বাংলাদেশ ট্রফি উদ্ধার করেছিল ফাইনালে পাকিস্তানকে টাইব্রেকারে হারিয়ে। এবার সেই শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে মরিয়া বাংলাদেশের কিশোররা। আগামী ২১ থেকে ৩১শে আগস্ট ভারতের কলকাতার পার্শ্ববর্তী শহর কল্যাণিতে বসবে সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়নশিপের আসর। ১৯শে আগস্ট সকালে ভারতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবে ফুটবলাররা। ২৩শে আগস্ট ভুটানের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখার মিশন শুরু করবে লাল-সবুজ জার্সিধারী কিশোররা।
এ বছরের গোড়ার দিকে রাজধানীর বাড্ডার বেরাইদে ফর্টিজ গ্রুপের মাঠে যে একাডেমি চালু করেছে বাফুফে, সেখান থেকেই তৈরি করা হচ্ছে সাফের দল। এই প্রথম বয়সভিত্তিক এই টুর্নামেন্টে নিজস্ব খেলোয়াড় নিয়ে দল গড়ে অংশ নেবে বাফুফে। পাঁচ মাস আগে বাফুফে প্রতিভা অন্বেষণের মাধ্যমে খেলোয়াড় বাছাই করে একাডেমিতে নেয়। এখন অনূর্ধ্ব-১৫ দলের ২৭ জন খেলোয়াড় আছেন একাডেমিতে। সেখান থেকে ২৩ ফুটবলার নিয়ে ভারত যাবেন ইংলিশ কোচ রবার্ট মার্টিন। তার সঙ্গে দুই স্থানীয় কোচ মাহবুব আলম পলো এবং জাহান-ই আলম নূরী। আজ কালের মধ্যেই ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা করবেন রবার্ট মার্টিন। বাংলাদেশ আগে কখনো এতটা প্রস্তুতি নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার কিশোরদের টুর্নামেন্টে অংশ নেয়নি।
টুর্নামেন্টের মাস চারেক আগে ট্রায়ালের মাধ্যমে খেলোয়াড় বাছাই করে স্থানীয় কোচদের অধীনে কোচিং করিয়ে পাঠিয়ে দেয়া হতো। আর এবার পুরো ৫ মাসের নিরবিচ্ছিন্ন প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছে কিশোররা। এই টুর্নামেন্টের জন্যই ক্যাম্পে থাকা ফুটবলারদের ঈদের ছুটি দেননি এই ইংলিশ কোচ। ঈদের দিন কিশোর ফুটবলাররা নামাজ পড়েছেন বাফুফের পাঠানো পাজামা-পাঞ্জাবি পরে। খেলোয়াড়, কোচ-সবাইকে এক রঙের পাজামা-পাঞ্জাবি দিয়েছে বাফুফে। একাডেমির ইংলিশ কোচরাই দিনভর মজা করেছেন তাদের শিষ্যদের সাথে। সকালে নামাজ, কোরবানি এবং দুপুরে এক সঙ্গে খাওয়া। মাংস-পোলাও, মিষ্টান্ন- ঈদের সবরকম খাবারের ব্যবস্থাই করেছিল বাফুফে। ঈদের একদিন আনন্দ বিরতির পর মঙ্গলবার আবার অনুশীলনে নেমে পড়ে কিশোর ফুটবলারদের দল। গতবারের রানার্সআপ পাকিস্তান এবার খেলছে না এই টুর্নামেন্টে। ৫ দেশ অংশ নিচ্ছে বলে বদলে গেছে ফরমেশন। এবার দলগুলো খেলবে রাউন্ড রবিন লীগ ভিত্তিতে। শীর্ষ দুই দল খেলবে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে।
এ বছরের গোড়ার দিকে রাজধানীর বাড্ডার বেরাইদে ফর্টিজ গ্রুপের মাঠে যে একাডেমি চালু করেছে বাফুফে, সেখান থেকেই তৈরি করা হচ্ছে সাফের দল। এই প্রথম বয়সভিত্তিক এই টুর্নামেন্টে নিজস্ব খেলোয়াড় নিয়ে দল গড়ে অংশ নেবে বাফুফে। পাঁচ মাস আগে বাফুফে প্রতিভা অন্বেষণের মাধ্যমে খেলোয়াড় বাছাই করে একাডেমিতে নেয়। এখন অনূর্ধ্ব-১৫ দলের ২৭ জন খেলোয়াড় আছেন একাডেমিতে। সেখান থেকে ২৩ ফুটবলার নিয়ে ভারত যাবেন ইংলিশ কোচ রবার্ট মার্টিন। তার সঙ্গে দুই স্থানীয় কোচ মাহবুব আলম পলো এবং জাহান-ই আলম নূরী। আজ কালের মধ্যেই ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা করবেন রবার্ট মার্টিন। বাংলাদেশ আগে কখনো এতটা প্রস্তুতি নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার কিশোরদের টুর্নামেন্টে অংশ নেয়নি।
টুর্নামেন্টের মাস চারেক আগে ট্রায়ালের মাধ্যমে খেলোয়াড় বাছাই করে স্থানীয় কোচদের অধীনে কোচিং করিয়ে পাঠিয়ে দেয়া হতো। আর এবার পুরো ৫ মাসের নিরবিচ্ছিন্ন প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছে কিশোররা। এই টুর্নামেন্টের জন্যই ক্যাম্পে থাকা ফুটবলারদের ঈদের ছুটি দেননি এই ইংলিশ কোচ। ঈদের দিন কিশোর ফুটবলাররা নামাজ পড়েছেন বাফুফের পাঠানো পাজামা-পাঞ্জাবি পরে। খেলোয়াড়, কোচ-সবাইকে এক রঙের পাজামা-পাঞ্জাবি দিয়েছে বাফুফে। একাডেমির ইংলিশ কোচরাই দিনভর মজা করেছেন তাদের শিষ্যদের সাথে। সকালে নামাজ, কোরবানি এবং দুপুরে এক সঙ্গে খাওয়া। মাংস-পোলাও, মিষ্টান্ন- ঈদের সবরকম খাবারের ব্যবস্থাই করেছিল বাফুফে। ঈদের একদিন আনন্দ বিরতির পর মঙ্গলবার আবার অনুশীলনে নেমে পড়ে কিশোর ফুটবলারদের দল। গতবারের রানার্সআপ পাকিস্তান এবার খেলছে না এই টুর্নামেন্টে। ৫ দেশ অংশ নিচ্ছে বলে বদলে গেছে ফরমেশন। এবার দলগুলো খেলবে রাউন্ড রবিন লীগ ভিত্তিতে। শীর্ষ দুই দল খেলবে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে।