বাংলারজমিন
জগন্নাথপুরে পুঁতে ফেলা হলো ৯০০ চামড়া
জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে ৯০০ কোরবানির পশুর চামড়া মাটিতে পুঁতে দেয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার গ্রামের সৈয়দপুর হোসাইনিয়া হাফিজিয়া আরাবিয়া দারুল হাদিস মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে ওইসব চামড়া পুঁতে দেয়া হয়।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়রা জানান, প্রতি বছরের মতো এবারো ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর চামড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে সোমবার ঈদের দিন সৈয়দপুর হোসাইনিয়া হাফিজিয়া আরাবিয়া দারুল হাদিস মাদ্রাসার পক্ষে থেকে কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হয়। কোরবানিদাতারা মাদ্রাসার উন্নয়ন তহবিলে চামড়াগুলো দান করেন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষে চামড়া বিক্রয়ের জন্য দিনভর অপেক্ষা করেও বিক্রি করতে পারেননি। প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই সব চামড়া বিক্রি করতে না পেরে মাদ্রাসার নিকটস্থ এলাকায় মাটিতে পুঁতে দেয়।
মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা সৈয়দ ফখরুল ইসলাম বলেন, অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও আমাদের মাদ্রাসার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরবানিদাতাদের কাছে থেকে কোরবানির পশুর ৯০০ চামড়া সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে গরুর চামড়া রয়েছে ৮০০ ও ছাগলের ১০০ পিস। চামড়া ক্রয় করতে কেউ আসেনি। বাধ্য হয়ে মাটিতে পুঁতে দেয়া হয়েছে চামড়াগুলো। তিনি বলেন, চামড়াগুলো সংগ্রহে এবং চামড়ায় লবণ ব্যবহারে ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল আলম মাসুম বলেন, জগন্নাথপুরে স্থায়ী কোনো চামড়া ব্যবসায়ী নেই। বাইরে থেকেও কেউ আসেনি। তবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ যে চামড়াগুলো পুঁতে দিয়েছে তা খুবই দুঃখজনক।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়রা জানান, প্রতি বছরের মতো এবারো ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর চামড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে সোমবার ঈদের দিন সৈয়দপুর হোসাইনিয়া হাফিজিয়া আরাবিয়া দারুল হাদিস মাদ্রাসার পক্ষে থেকে কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হয়। কোরবানিদাতারা মাদ্রাসার উন্নয়ন তহবিলে চামড়াগুলো দান করেন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষে চামড়া বিক্রয়ের জন্য দিনভর অপেক্ষা করেও বিক্রি করতে পারেননি। প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই সব চামড়া বিক্রি করতে না পেরে মাদ্রাসার নিকটস্থ এলাকায় মাটিতে পুঁতে দেয়।
মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা সৈয়দ ফখরুল ইসলাম বলেন, অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও আমাদের মাদ্রাসার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরবানিদাতাদের কাছে থেকে কোরবানির পশুর ৯০০ চামড়া সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে গরুর চামড়া রয়েছে ৮০০ ও ছাগলের ১০০ পিস। চামড়া ক্রয় করতে কেউ আসেনি। বাধ্য হয়ে মাটিতে পুঁতে দেয়া হয়েছে চামড়াগুলো। তিনি বলেন, চামড়াগুলো সংগ্রহে এবং চামড়ায় লবণ ব্যবহারে ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল আলম মাসুম বলেন, জগন্নাথপুরে স্থায়ী কোনো চামড়া ব্যবসায়ী নেই। বাইরে থেকেও কেউ আসেনি। তবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ যে চামড়াগুলো পুঁতে দিয়েছে তা খুবই দুঃখজনক।