বাংলারজমিন
ফরিদগঞ্জে কিশোরী ধর্ষিত
ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১৫ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
ফরিদগঞ্জে এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে বন্ধু রফিক ভূঁইয়ার সহযোগিতায় ফয়সাল ভূঁইয়া নামের বখাটে কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এ ঘটনায় সহযোগী রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ। ধর্ষক ফয়সাল পলাতক। গতকাল বুধবার দুপুরে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে তিনটায় ধর্ষিতা কিশোরী (১৩) আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মানিকরাজ নামক এলাকায় একটি দোকানের সামনে বসেছিলেন ফয়সাল ভূঁইয়া (২৩) ও রফিক ভূঁইয়া (২১) নামের দুই বন্ধু। এ সময় দোকানপাট বন্ধ ছিল ও বৃষ্টি হচ্ছিল। আশেপাশে কোনো লোকজন ছিল না। কিশোরীকে দেখে পিছু নেয় দুই বন্ধু। তারা এ কথা সে কথা জিজ্ঞেস করেন। একপর্যায়ে কিশোরীর মুখ চেপে রাস্তার পার্শ্ববর্তী নির্মাণাধীন তহসিল অফিসের ভেূঁর জোরপূর্বক ও টেনেহিঁচড়ে তারা নিয়ে যায় কিশোরীকে। সেখানে রফিক ভূঁইয়ার সামনে জোরপূর্বক কিশোরীকে ধর্ষণ করে ফয়সাল ভূঁইয়া। ঘটনার সময় রফিক ভূঁইয়া রাস্তায় লক্ষ্য রাখছিল। ধর্ষণের পর কিশোরীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয় তারা। কিশোরীর মা জানিয়েছেন, পার্শ্ববর্তী দেইচর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির ফয়সাল ভূঁইয়ার পিতার নাম এনা ভূঁইয়া ও রফিক ভূঁইয়ার পিতার নাম মৃত মফিজুল হক ভূঁইয়া।
সূত্র জানিয়েছে, কিশোরী বাড়ি ফিরে মা-কে ঘটনা জানান। কিন্তু, বখাটেদের ভয়ে চুপ ছিলেন তারা। এদিকে, ঘটনা জানাজানি হলে নিকটজনদের পরামর্শে ধর্ষিতার মা গতকাল বুধবার দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে এসআই সুমন্ত মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে বিকাল তিনটায় সহযোগী রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেন। খবর পেয়ে পালিয়ে যায় ধর্ষক ফয়সাল ভূঁইয়া। সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি সালিশের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিল একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। কিন্তু, ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে তারা পিছু হটেন। এদিকে, নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রফিক ভূঁইয়া বলে, আমার সামনেই ফয়সাল ময়েটিকে ধর্ষণ করেছে।
এ ব্যপারে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইন-চার্জ রকিব উদ্দিন জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ফয়সালকে আটক ও মামলার যথাযথ কার্যক্রমের জোর তৎপরতা চলছে।
সূত্র জানিয়েছে, কিশোরী বাড়ি ফিরে মা-কে ঘটনা জানান। কিন্তু, বখাটেদের ভয়ে চুপ ছিলেন তারা। এদিকে, ঘটনা জানাজানি হলে নিকটজনদের পরামর্শে ধর্ষিতার মা গতকাল বুধবার দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে এসআই সুমন্ত মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে বিকাল তিনটায় সহযোগী রফিক ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেন। খবর পেয়ে পালিয়ে যায় ধর্ষক ফয়সাল ভূঁইয়া। সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি সালিশের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিল একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। কিন্তু, ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে তারা পিছু হটেন। এদিকে, নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রফিক ভূঁইয়া বলে, আমার সামনেই ফয়সাল ময়েটিকে ধর্ষণ করেছে।
এ ব্যপারে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইন-চার্জ রকিব উদ্দিন জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ফয়সালকে আটক ও মামলার যথাযথ কার্যক্রমের জোর তৎপরতা চলছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]