অনলাইন
মাধবপুরে নৌকা ডুবিতে ২ নারী নিহত
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, ৭:৩৮ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জের মাধবপুর হাওড়ে নৌকা ডুবে ২ নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের ধনকুড়া হাওড়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চিতনা গ্রামের ফজল হকের স্ত্রী সায়েরা খাতুন (৬০) ও একই গ্রামের মৃত মনসুর আলীর স্ত্রী সৈয়দ বানু (৬২)। আহত আক্কাছ মিয়ার স্ত্রী আনু বেগম (৩৫), মাহমুদা বেগম (৫০), সাফিয়া বেগম (৬০) কে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
নিহত সায়েরার ছেলে আক্কাছ মিয়া জানান, ওইদিন চিতনা গ্রাম থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া করে ৩০ জন আরোহী নিয়ে আখাউড়া খমড়পুর মাজার ওরশে যাওয়ার সময় মাধবপুর উপজেলার ধনকুড়া হাওড়ে পৌঁছলে যাত্রীদের চাপে নৌকার মাচাং ভেঙে একটি অংশ ডুবে যায়। এ সময় যাত্রীরা নৌকার উপর থেকে দ্রুত নামতে গিয়ে হতাহতের শিকার হন।
নৌকার যাত্রীদের চিৎকার শুনে ধনকুড়া গ্রামের লোকজন ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সায়েরা ও সৈয়দ বানুকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চিতনা গ্রামের ফজল হকের স্ত্রী সায়েরা খাতুন (৬০) ও একই গ্রামের মৃত মনসুর আলীর স্ত্রী সৈয়দ বানু (৬২)। আহত আক্কাছ মিয়ার স্ত্রী আনু বেগম (৩৫), মাহমুদা বেগম (৫০), সাফিয়া বেগম (৬০) কে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
নিহত সায়েরার ছেলে আক্কাছ মিয়া জানান, ওইদিন চিতনা গ্রাম থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া করে ৩০ জন আরোহী নিয়ে আখাউড়া খমড়পুর মাজার ওরশে যাওয়ার সময় মাধবপুর উপজেলার ধনকুড়া হাওড়ে পৌঁছলে যাত্রীদের চাপে নৌকার মাচাং ভেঙে একটি অংশ ডুবে যায়। এ সময় যাত্রীরা নৌকার উপর থেকে দ্রুত নামতে গিয়ে হতাহতের শিকার হন।
নৌকার যাত্রীদের চিৎকার শুনে ধনকুড়া গ্রামের লোকজন ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সায়েরা ও সৈয়দ বানুকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।