বাংলারজমিন
মির্জাপুর হাটে পর্যাপ্ত গরু, ক্রেতা কম
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
ঈদের বাকি দু’দিন। কিন্তু গরু, ছাগলসহ অন্যান্য কোরবানিযোগ্য পশুতে পশুর হাট পরিপূর্ণ থাকলেও মূলত কেনাবেচায় এখনো জমে উঠেনি টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের পশুর হাটগুলো। শনিবার বিকালে উপজেলার সবচাইতে বড় ও ঐতিহ্যবাহী পশুর হাট ‘দেওহাটা পশুর হাট’ সরজমিনে পরিদর্শন করে ও অন্যান্য পশুর হাটগুলোর খবর নিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়াও হাটে মধ্যমমানের গরুর ব্যাপক ঘাটতি লক্ষ্য করা গেছে।
উপজেলার নীলজা গ্রামের শহিদুর রহমান জানান, লাভের আশায় দু’টি গরু ক্রয় করে এবার কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। কিন্তু সাধারণ বাজারে যে গরুর দাম ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করা সম্ভব সেই গরুর দাম ৯০ থেকে ৯৫ হাজারের বেশি বলছেন না। নাটোর থেকে আসা গরুর ব্যাপারী চান মিয়া জানান, গত শুক্রবার দিনগত রাতে ১২টি গরু নিয়ে তিনি এই হাটে এসেছেন। কিন্তু শনিবার বিকেল পর্যন্ত একটি গরুও বিক্রি করতে পারেননি। বাজারে গরুর তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোন ক্রেতাই তাদের প্রত্যাশিত দাম বলছেন না। তবে বেশ কয়েকজন ক্রেতা গরুর মূল্য অত্যধিক বেশি হাঁকা হচ্ছে বলেও জানান। কুতুববাজার এলাকার সেলিম মিয়াসহ বেশ কয়েকজন গরুর জানান, এই হাটে প্রচুর গরু থাকলেও বেরিভাগ গরুই লাখ টাকার উপরে। ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকা মূল্যর গরুর ব্যাপক ঘাটতি থাকায় গরু কেনা নিয়ে শঙ্কার মধ্যে পড়ে গেছেন অনেকেই। দেওহাটা পশুর হাটের ইজারাদার আব্দুল মজিদ জানান, শনিবার পর্যন্ত হাটে গরুর বেচাকেনা একদম কম। হাটে পর্যাপ্ত পশু থাকলেও ক্রেতা কম। এছাড়া অধিকাংশ গরুর মূল্যই লাখ টাকার উপরে হওয়ায় বিক্রিতে তার প্রভাব পড়ছে।
উপজেলার নীলজা গ্রামের শহিদুর রহমান জানান, লাভের আশায় দু’টি গরু ক্রয় করে এবার কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। কিন্তু সাধারণ বাজারে যে গরুর দাম ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করা সম্ভব সেই গরুর দাম ৯০ থেকে ৯৫ হাজারের বেশি বলছেন না। নাটোর থেকে আসা গরুর ব্যাপারী চান মিয়া জানান, গত শুক্রবার দিনগত রাতে ১২টি গরু নিয়ে তিনি এই হাটে এসেছেন। কিন্তু শনিবার বিকেল পর্যন্ত একটি গরুও বিক্রি করতে পারেননি। বাজারে গরুর তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোন ক্রেতাই তাদের প্রত্যাশিত দাম বলছেন না। তবে বেশ কয়েকজন ক্রেতা গরুর মূল্য অত্যধিক বেশি হাঁকা হচ্ছে বলেও জানান। কুতুববাজার এলাকার সেলিম মিয়াসহ বেশ কয়েকজন গরুর জানান, এই হাটে প্রচুর গরু থাকলেও বেরিভাগ গরুই লাখ টাকার উপরে। ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকা মূল্যর গরুর ব্যাপক ঘাটতি থাকায় গরু কেনা নিয়ে শঙ্কার মধ্যে পড়ে গেছেন অনেকেই। দেওহাটা পশুর হাটের ইজারাদার আব্দুল মজিদ জানান, শনিবার পর্যন্ত হাটে গরুর বেচাকেনা একদম কম। হাটে পর্যাপ্ত পশু থাকলেও ক্রেতা কম। এছাড়া অধিকাংশ গরুর মূল্যই লাখ টাকার উপরে হওয়ায় বিক্রিতে তার প্রভাব পড়ছে।