বিশ্বজমিন
চীনে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে নিহত ১৩
মানবজমিন ডেস্ক
১১ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
চীনে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় লেকিমার আঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৩ জন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ১০ লাখের বেশি মানুষকে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট এক ভূমিধসের পর নিখোঁজ রয়েছেন আরো ১৬ জন। শনিবার ঘণ্টায় ১৮৭ কিলোমিটার বেগে ওয়েনলিংয়ে আঘাত হানে লেকিমা। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণিঝড়টিকে ‘সুপার টাইফুন’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে ওয়েনলিংয়ে আঘাত হানার আগ দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে লেকিমা। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ওয়েনঝু শহরে এক ভূমিধসের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুসারে, ঝেজিয়াং প্রদেশের উপর দিয়ে উত্তরের দিকে যাচ্ছে লেকিমা। শিগগিরই সেটি সাংহাইয়ে আঘাত হানবে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। একাধিক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বাতিল করে দেয়া হয়েছে এক হাজারের বেশি ফ্লাইট ও ট্রেন সেবা। সাংহাইয়ে পৌঁছানোর আগে লেকিমা আরো দুর্বল হয়ে পড়বে বলে ধারণা করছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে সেখানে আঘাত হানার আগ দিয়ে এর প্রভাবে বন্যা হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ১০ লাখের বেশি মানুষকে। এর মধ্যে কেবল সাংহাই থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে আড়াই লাখের বেশি মানুষকে। ঝেজিয়াং প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে আরো আট লাখ মানুষকে। চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, এটি চীনাদের জন্য বছরের নবম ঘূর্ণিঝড়।
খবরে বলা হয়, প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণিঝড়টিকে ‘সুপার টাইফুন’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে ওয়েনলিংয়ে আঘাত হানার আগ দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে লেকিমা। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ওয়েনঝু শহরে এক ভূমিধসের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুসারে, ঝেজিয়াং প্রদেশের উপর দিয়ে উত্তরের দিকে যাচ্ছে লেকিমা। শিগগিরই সেটি সাংহাইয়ে আঘাত হানবে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। একাধিক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বাতিল করে দেয়া হয়েছে এক হাজারের বেশি ফ্লাইট ও ট্রেন সেবা। সাংহাইয়ে পৌঁছানোর আগে লেকিমা আরো দুর্বল হয়ে পড়বে বলে ধারণা করছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে সেখানে আঘাত হানার আগ দিয়ে এর প্রভাবে বন্যা হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ১০ লাখের বেশি মানুষকে। এর মধ্যে কেবল সাংহাই থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে আড়াই লাখের বেশি মানুষকে। ঝেজিয়াং প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে আরো আট লাখ মানুষকে। চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, এটি চীনাদের জন্য বছরের নবম ঘূর্ণিঝড়।