শেষের পাতা
আরো কঠোর জবাব দেয়ার হুমকি
ভারতকে সতর্ক করলো পাকিস্তানি সেনাবাহিনী
মানবজমিন ডেস্ক
১০ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:২৩ পূর্বাহ্ন
ভারতকে সতর্ক করেছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। কোনোরকম ‘মিসঅ্যাডভেঞ্চার’ চালালে তার কঠোর জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাক সেনাবাহিনীর এক শীর্ষ কর্মকর্তা। ভারতের ছিনার কোর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল কানওয়াল জিৎ সিং ধিলনের এক বক্তব্যের জবাবে এমন সতর্কতা দিয়েছেন পাকিস্তানের ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্সের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আসিফ গফুর। তিনি কানওয়াল জিৎ সিংয়ের বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করে শুক্রবার টুইট করেছেন। এর আগে কানওয়াল জিৎ সিং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। বলেন, কাশ্মীর উপত্যকায় শান্তি বিঘ্নিত করার সঙ্গে জড়িত পাকিস্তান। তার এই বক্তব্যকে ডাহা মিথ্যা বলে অভিযোগ করেছেন আসিফ গফুর। এ খবর দিয়েছে দ্য ডন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কানওয়াল জিৎ সিংয়ের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, তিনি কি মনে করেন যে পাকিস্তান কাশ্মীর উপত্যকার আইনশৃঙ্খলা ভণ্ডুল করার চেষ্টা বৃদ্ধি করবে? জবাবে তিনি বলেন, কাশ্মীর উপত্যকায় শান্তিতে বিঘ্ন সৃষ্টিতে সব সময়ই জড়িত পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও পাকিস্তান। তাই তারা এমনটা করবে বলেই আমার মনে হয়। তাছাড়া তারা সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছে তাতে কাশ্মীর উপত্যকার সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোতে হুমকি দিয়েছে। আমরা এসব বিষয়ে নজর রাখবো। কাশ্মীর উপত্যকায় কেউ এলে এবং শান্তিতে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করলে তাকে নির্মূল করে দেবো আমরা।
তার এমন বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন পাকিস্তানের আইএসপিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আসিফ গফুর। শুক্রবার সকালের দিকে টুইটে তিনি বলেন, জম্মু- কাশ্মীরে ভয়াবহ নৃশংসতার বিষয় থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি অন্য খাতে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টার অংশ হিসেবে পাকিস্তানকে দোষারোপ করছে ভারত। আসিফ গফুর আরো বলেন, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর যখন মিডিয়ার কাছ থেকে ব্ল্যাকআউট করা হচ্ছে, তখন বিদেশি মিডিয়া ও ইউনাইটেড নেশনস মিলিটারি অবজারভার্স গ্রুপ ইন ইন্ডিয়া অ্যান্ড পাকিস্তানের (ইউএনএমওজিআইপি) জন্য আজাদ জম্মু-কাশ্মীর মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। তারা আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে যেকোনো স্থানে যেতে পারেন। তিনি ভারতের লেফটেন্যান্ট জেনারেল ধিলনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন রাখেন- আপনারাও কি একই কাজ করতে পারবেন?
আরেক টুইটে আসিফ গফুর বলেছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী যেকোনো রকম ‘মিসঅ্যাডভেঞ্চার’ চালালে ২৭শে ফেব্রুয়ারির চেয়ে আরো কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান। উল্লেখ্য, ২৭শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের আকাশসীমায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করে পাকিস্তানের বিমানবাহিনী। আটক করা হয় এর পাইলট অভিমান বর্তমানকে। পরে তাকে ভারতের হাতে তুলে দেয় প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকার। আসিফ গফুর আরো বলেছেন, ভারতে হাজার হাজার সেনা কয়েক দশক ধরে কাশ্মীরিদের সাহসী সংগ্রামকে শুধু দমিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। বর্তমানে তারা যে উদ্যোগ নিয়েছে তাও সফল হবে না।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কানওয়াল জিৎ সিংয়ের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, তিনি কি মনে করেন যে পাকিস্তান কাশ্মীর উপত্যকার আইনশৃঙ্খলা ভণ্ডুল করার চেষ্টা বৃদ্ধি করবে? জবাবে তিনি বলেন, কাশ্মীর উপত্যকায় শান্তিতে বিঘ্ন সৃষ্টিতে সব সময়ই জড়িত পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও পাকিস্তান। তাই তারা এমনটা করবে বলেই আমার মনে হয়। তাছাড়া তারা সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছে তাতে কাশ্মীর উপত্যকার সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোতে হুমকি দিয়েছে। আমরা এসব বিষয়ে নজর রাখবো। কাশ্মীর উপত্যকায় কেউ এলে এবং শান্তিতে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করলে তাকে নির্মূল করে দেবো আমরা।
তার এমন বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন পাকিস্তানের আইএসপিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আসিফ গফুর। শুক্রবার সকালের দিকে টুইটে তিনি বলেন, জম্মু- কাশ্মীরে ভয়াবহ নৃশংসতার বিষয় থেকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি অন্য খাতে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টার অংশ হিসেবে পাকিস্তানকে দোষারোপ করছে ভারত। আসিফ গফুর আরো বলেন, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর যখন মিডিয়ার কাছ থেকে ব্ল্যাকআউট করা হচ্ছে, তখন বিদেশি মিডিয়া ও ইউনাইটেড নেশনস মিলিটারি অবজারভার্স গ্রুপ ইন ইন্ডিয়া অ্যান্ড পাকিস্তানের (ইউএনএমওজিআইপি) জন্য আজাদ জম্মু-কাশ্মীর মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। তারা আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে যেকোনো স্থানে যেতে পারেন। তিনি ভারতের লেফটেন্যান্ট জেনারেল ধিলনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন রাখেন- আপনারাও কি একই কাজ করতে পারবেন?
আরেক টুইটে আসিফ গফুর বলেছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী যেকোনো রকম ‘মিসঅ্যাডভেঞ্চার’ চালালে ২৭শে ফেব্রুয়ারির চেয়ে আরো কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান। উল্লেখ্য, ২৭শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের আকাশসীমায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করে পাকিস্তানের বিমানবাহিনী। আটক করা হয় এর পাইলট অভিমান বর্তমানকে। পরে তাকে ভারতের হাতে তুলে দেয় প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকার। আসিফ গফুর আরো বলেছেন, ভারতে হাজার হাজার সেনা কয়েক দশক ধরে কাশ্মীরিদের সাহসী সংগ্রামকে শুধু দমিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। বর্তমানে তারা যে উদ্যোগ নিয়েছে তাও সফল হবে না।