বাংলারজমিন
স্কুল মাঠে গরুর হাট
মোরশেদ আলম, চাঁদপুর থেকে
৮ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্কুল মাঠে বসছে গরুর হাট। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন থেকে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কর্ণপাত করছে না গরুর বাজার ইজারার দায়িত্বে থাকা কর্তাব্যক্তিরা।
মঙ্গলবার সরজমিন দেখা মিলে রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বসেছে গরুর বাজার। এর পূর্বে উপজেলার মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, মালিগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কাঁকৈরতলা দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে গরুর হাট বসেছে।
জানা গেছে, মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে সাতদিনের জন্য গরুর মেলা বসেছে। মালিগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের একদিকে চলছে পরীক্ষা, অন্যদিকে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে গরুর হাট বসানোকে কেন্দ্র করে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
হাজীগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জিয়াউল ইসলাম বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গরুর হাট যেন না বসাতে পারে সেভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে ও সড়কের পাশে গরুর হাট বসানো যাবে না। সে বিষয়ে ইজারাদারদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তারপরও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গরুর হাট বসানোর খবর পেয়ে প্রধান শিক্ষকদের কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সরোয়ার আলম বলেন, সোমবার ও শুক্রবার মালিগাঁও বাজার বসে। গত সোমবার বাজার সংলগ্ন হওয়ায় মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও সপ্রাবিতে গরুর হাট বসেছে।
এদিকে ইজারাদারদের ভয়ে মুখ খুলছেন না রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. কবির হোসেন।
হাজীগঞ্জ গন্ধর্ব্যপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ হিরা বলেন, আমাদের ইউনিয়নের তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠেই গরুর হাট বসেছে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গরুর হাট বসে, সেসব প্রতিষ্ঠান কতভাবে সমস্যা পড়ে, তা বলে শেষ করা যাবে না। মালিগাঁও পশুর হাটের দৃশ্য দেখে হতবাক হলাম। মাঠের এক প্রান্তে উচ্চ বিদ্যালয়। অপর প্রান্তে প্রাথমিক বিদ্যালয়। আবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলছে পরীক্ষা। ছোট ছোট বাচ্চারা পশু দেখে ভয় পায়। আরো স্কুল চলাকালীন সময়ে। এভাবে স্কুল মাঠে পশুর হাট বসা, কতটা যুক্তিযুক্ত?
মঙ্গলবার সরজমিন দেখা মিলে রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বসেছে গরুর বাজার। এর পূর্বে উপজেলার মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, মালিগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কাঁকৈরতলা দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে গরুর হাট বসেছে।
জানা গেছে, মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে সাতদিনের জন্য গরুর মেলা বসেছে। মালিগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের একদিকে চলছে পরীক্ষা, অন্যদিকে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে গরুর হাট বসানোকে কেন্দ্র করে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
হাজীগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জিয়াউল ইসলাম বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গরুর হাট যেন না বসাতে পারে সেভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে ও সড়কের পাশে গরুর হাট বসানো যাবে না। সে বিষয়ে ইজারাদারদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তারপরও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গরুর হাট বসানোর খবর পেয়ে প্রধান শিক্ষকদের কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সরোয়ার আলম বলেন, সোমবার ও শুক্রবার মালিগাঁও বাজার বসে। গত সোমবার বাজার সংলগ্ন হওয়ায় মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও সপ্রাবিতে গরুর হাট বসেছে।
এদিকে ইজারাদারদের ভয়ে মুখ খুলছেন না রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. কবির হোসেন।
হাজীগঞ্জ গন্ধর্ব্যপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ হিরা বলেন, আমাদের ইউনিয়নের তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠেই গরুর হাট বসেছে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গরুর হাট বসে, সেসব প্রতিষ্ঠান কতভাবে সমস্যা পড়ে, তা বলে শেষ করা যাবে না। মালিগাঁও পশুর হাটের দৃশ্য দেখে হতবাক হলাম। মাঠের এক প্রান্তে উচ্চ বিদ্যালয়। অপর প্রান্তে প্রাথমিক বিদ্যালয়। আবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলছে পরীক্ষা। ছোট ছোট বাচ্চারা পশু দেখে ভয় পায়। আরো স্কুল চলাকালীন সময়ে। এভাবে স্কুল মাঠে পশুর হাট বসা, কতটা যুক্তিযুক্ত?