বাংলারজমিন

বানভাসিদের টিকে থাকার লড়াই

বাংলারজমিন ডেস্ক

২৪ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:৫২ পূর্বাহ্ন

উত্তরাঞ্চলে বন্যাপরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ফলে টিকে থাকার লড়াই করছেন বানভাসিরা। অনেকে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। বিস্তারিত আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্টে-
মো. সাওরাত হোসেন সোহেল, চিলমারী (কুড়িগ্রাম) থেকে: ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার সর্বনাশী খেলায় নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার হাজার হাজার পরিবার। স্থানভেদে প্রায় ১ থেকে ২ সপ্তাহব্যাপী ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার বন্যার পানিতে তলিয়ে থাকায় পরিবারগুলোর মাঝে দেখা দিয়েছে খাদ্যাভাব। রয়েছে ত্রাণ বিতরণের অনিয়ম। বন্যার পানিতে তলিয়ে রয়েছে ক্ষেত খামার। ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে উঁচু বাঁধসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। করছে অমানবিক জীবনযাপন। বন্যার থই থই পানি। চোখ যেদিকে যায় সেদিকেই পানি আর পানি। ভাসমান পরিবারগুলোর কষ্ট আর দুঃখ। ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের পরিবারগুলো জীবনযুদ্ধের লড়াই করে বেঁচে আছে। কখনো বন্যা কখনো খরা তছনছ করছে পরিবারগুলোকে। দিনের পর দিন ধরে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার বন্যার পানিতে ভাসছে প্রায় ৪০ হাজার পরিবার। লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে উপজেলার ব্রহ্মপুত্র তিস্তার তীরের চিলমারীর জনজীবন। দিনে দিনে পানি বাড়া এবং কমায় ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে স্কুলমাঠ ও বাঁধে। তাদের মাঝে রয়েছে চরম খাদ্যাভাব। সরকারিভাবে ত্রাণসামগ্রী দিলেও প্রকৃত বন্যার্ত পরিবার তা থেকে হচ্ছে বঞ্চিত। ঘরবাড়িতে পানি। বন্যা এলাকার পরিবারগুলো জানান, বাহে নিচে ব্রহ্মপুত্রে পানির স্রোত উপরে চকিতে ঘুমাই এছাড়াও থেমে থেকে ঝড়ছে আকাশের পানি। রান্না পানির উপর করি কোনোমতে খাই। এছাড়াও রাতে ব্যাঙ, সাপ, বিভিন্ন পোকামাকড়, গরু ছাগল মানুষ থাকছে একসঙ্গে। কেউ রাত কাটাচ্ছে বাঁধে। কষ্টের যেন নেই শেষ। ইতিমধ্যে অনেকে সরিয়ে নিচ্ছে বসতবাড়ি। ছন্নছড়া হয়ে পড়েছে নদীর পাড়ের মানুষের জীবনযাপন। ব্রহ্মপুত্রে ও তিস্তাপাড়ের মাঝিপাড়া, মাছাবান্দা, পাত্রখাতা, সদ্দারপাড়া, কুষ্টারী, টোনগ্রাম, সোনারীপাড়া, শাখাহাতি, বজড়াদিয়ারখাতা, চরবড়ভিটাসহ উপজেলার শতভাগ মানুষজন দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে পানিবন্দি হয়ে। বন্যার্ত পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে চরম খাদ্য সঙ্কট। চরম বিপাকে পড়েছে নারী-শিশুরা। খাদ্যর সন্ধানে ছুটছে পরিবারগুলো একদিক হতে অন্যদিকে। উপজেলা বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে এ পর্যন্ত সরকারিভাবে ১১০ টন চাল ও ২ হাজার ২০০ প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শওকত আলী সরকার বীর বিক্রম বানভাসি মানুষের দুঃখ কষ্টের কথা শিকার করে বলেন আমি বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শক করেছে এবং আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি মানুষজনের কষ্ট দূর করতে।
শিবচরে খোলা আকাশের নিচে অর্ধশতাধিক পরিবার

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি: মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পদ্মানদী বেষ্টিত বিস্তীর্ণ জনপদ তলিয়ে গেছে বন্যার পানিতে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে প্রবল আক্রোশে ভাঙন শুরু হয়েছে পদ্মায়। পদ্মানদীর চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত বন্দোরখোলা ইউনিয়নের মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি নদী ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে। তলিয়ে গেছে বিদ্যালয়ের চারপাশসহ পুরো চরাঞ্চল। বন্যা ও ভাঙনে বসতভিটা হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে অর্ধশত পরিবার। ত্রাণ তৎপরতা শুরু হলেও তা খুবই সীমিত।
জানা যায়, মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মা নদীর পানি স্থিতিশীল থাকলেও আড়িয়াল খাঁ নদে ৩ সে.মি. পানি বৃদ্ধি পেয়ে নদী ভাঙনের ব্যাপকতা অব্যাহত রয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়ছে চরাঞ্চলের কয়েক হাজার পরিবার। ‘শিবচরের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে চরের। বিদ্যালয়ের মাঠ ও আশেপাশে প্রচুর পানি। বন্যার কারণে লেখাপড়াও বিঘ্নিত হচ্ছে। চলতি বর্ষা মৌসুমে পানিতে ডুবে গেছে পুরো চরাঞ্চলের মানুষের বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, বাজারসহ নানা স্থাপনা। বন্যা ও ভাঙনের কবলে পড়ে প্রায় ৫০টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার আশ্রয় নিয়েছে খোলা আকাশের নিচে। কোনোরকমে চিঁড়ামুড়ি খেয়ে দিনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। পদ্মানদী থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত  এস.ই.এস.ডি.পি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়টি রয়েছে ভাঙনের ঝুঁকিতে। এদিকে পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে ৩টি স্কুল ভবনসহ ৫টি স্কুল, ২টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র-কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন হাটবাজারসহ ৩ ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হাজারো বসত বাড়ি। অনেকেই ঘরে পানি নিয়েই চরে অবস্থান করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভাঙনের মুখে পড়ায় শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার জানায়, বন্যা ও ভাঙনে বসতভিটা হারিয়ে আমরা খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছি বন্যা ও ভাঙনে আমাদের ফসলি জমিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ত্রাণ সহায়তা রয়েছে সীমিত।
ভূঞাপুরে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার দুস্থ পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেছে ‘আলহাজ খন্দকার হায়দার আলী স্মৃতি কল্যাণ সংস্থা’। গতকাল মঙ্গলবার পৌর এলাকার বামনহাটা, কুতুবপুর, টেপিবাড়ি, গাবসারা ইউনিয়নের জয়পুর-পুংলী পাড়া, অর্জুনা ইউনিয়নের শুশুয়া ও বাসুদেব কোল এলাকায় এ ত্রাণ বিতরণ করা হয়। ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে ছিল পরিবারপ্রতি ৩ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি লবন, ১ কেজি গোলআলু, ১ কেজি চিরা, ১ কেজি গুড় ও আধা লিটার সয়াবিন তেল। এসময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির সহসভাপতি ও টাঙ্গাইল জেলা ট্রাক মালিক সমিতি ভূঞাপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার সুরুজ আলম, সম্পাদক মো. জিল্লুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার হাবিবুর রহমান সেলিম, শহীদ স্মৃতি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. বজলুর রশীদ খান, পৌর কাউন্সিলর জাহিদ হাসান, শিশু সংগঠক আশরাফ আলী তালুকদার প্রমুখ।
আলহাজ খন্দকার হায়দার আলী স্মৃতি কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে আলহাজ খন্দকার হায়দার আলী স্মৃতি কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। সমাজের অবস্থাসম্পন্ন সকলেরই এক্ষেত্রে সকলেরই এগিয়ে আসা উচিত।
চৌহালীতে চাল বিতরণ
চৌহালী (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে বন্যা দুর্গত ২ হাজার পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকা থেকে এ চাল বিতরণ কাজের উদ্বোধন করেন সিরাজগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মন্ডল। এসময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মজনু মিয়া, ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম সিরাজ, চৌহালী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক তাজউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এমসয় উপস্থিত সমাবেশে এমপি মমিন মন্ডল বলেন, সরকারের একার পক্ষে দুর্ভোগে পড়া সব দুর্গত মানুষকে পুরোপুরি সহযোগিতা দেয়া সম্ভব না। দেশের বিত্তবান ও সমাজপতিদেরও এ কাজে সহায়তার হাত বাড়াতে হবে। পরে জনপ্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়।
দাকোপে নদী ভাঙন পরিদর্শনে এমপি
দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি: অবহেলিত দাকোপের ৯ ইউনিয়নে ২১টি পয়েন্টে নদী ভাঙনকবলিত স্থান এবং দ্রুত সুচিকিৎসার জন্য  স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাতায়াতের রাস্তাগুলো পরিদর্শন করেন খুলনা ও বাগেরহাট-৩০ সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্ণা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায় দীর্ঘ দিন ধরে খুলনার দক্ষিণ অঞ্চলে অবহেলিত আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত দাকোপের ৩টি দ্বীপে অবস্থানকৃত প্রায় ৪ লাখ মানুষ নদী ভাঙন আর রাস্তাঘাটের করুণ দশার কারণে সর্বক্ষণ রয়েছে আতঙ্কে। ২০০৯ সালের ২৫শে মে সর্বনাশা আইলায় কেড়ে নিয়েছিল সুতারখালী কামারখোলা ২টি ইউনিয়নের ২ লাখ মানুষের সর্বস্ব। সেই হতে তারা খেয়ে না খেয়ে অনাহারে অর্ধহারে জীবনযাপন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। ঐ সময় সরকার কর্তৃক বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে  যত কিঞ্চিত সহযোগিতা পেয়েও তাদের দীর্ঘদিনের ক্ষতিপূরণ হয়নি। তাছাড়া নদী ভাঙন লেগেই আছে। ভাঙন প্রতিরোধের কোনো ব্যবস্থা আজও হয়নি। ফলে নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।  
নড়িয়াকে পদ্মার ভাঙন থেকে রক্ষা করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড

শরীয়তপুর প্রতিনিধি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবারের বর্ষায় পদ্মা নদী ভাঙন থেকে রক্ষা করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করে কাজ করছে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। নড়িয়া উপজেলাকে সর্বোচ্চ প্রধান্য দিয়ে জেলার ১৫টি পয়েন্টে কাজ চলমান রয়েছে। সবার সহযোগিতায় আমরা নড়িয়ায় ভাঙন রোধ করতে পারবো বলে আমার বিশ্বাস। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর পদ্মা নদী এলাকা থেকে শুরেশ্বর ঘাট পর্যন্ত এলাকার বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, এবারের বর্ষায় আমাদের টার্গেট ছিল ২৮ লাখ জিওব্যাগ ডাম্পিং করার। মঙ্গলবার পর্যন্ত ২৮ লাখ ৪৯ হাজার ৮৭২টি জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হয়েছে। ভাঙন রোধে চারটি ড্রেজার কাজ করছে। শুধু নড়িয়া উপজেলায় শুধু ৬ কিলোমিটার নয়, জাজিরা উপজেলার উজানের ৩ কিলোমিটারেও ভাঙন রোধে কাজ চলছে। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী বলেন, আমি গত ৯ দিনে বন্যাকবলিত ১১টি জেলায় ঘুরে ঘুরে ত্রাণ বিতরণ করেছি। আর বিএনপি ত্রাণ নিয়ে রাজনীতি করছে। পরে নড়িয়া পৌরসভার সামনে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন এ কে এম এনামুল হক শামীম।

মির্জাপুরে ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ বিতরণ
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের অন্যান্য উপজেলার তুলনায় মির্জাপুর উপজেলায় বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকটাই কম। বন্ধ ঘোষণা করতে হয়নি কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। তবে পানি বৃদ্ধির কারণে উপজেলার নদীকূলের ফতেপুর, জামুর্কী, উয়ার্শী ইউনিয়নে নদী ভাঙনের শিকার হয়েছেন বেশ কিছু পরিবার। বিশেষ করে উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে প্রায় ৫০টির মতো বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে, আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২০০ শতাধিক পরিবার। সোমবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ওই ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরিপূর্বক সাড়ে ৭ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে।
সেসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মালেকসহ পৌর মেয়র সাহাদৎ হোসেন সুমন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম আজাহার, ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মশিউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মালেক জানান, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মির্জাপুর প্রশাসন পূর্ণ সতর্ক রয়েছে।
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status