বিশ্বজমিন
শত শত রাউন্ড গুলি
দফায় দফায় চীনা ও রুশ যুদ্ধবিমানের দ. কোরিয়ার আকাশসীমা লঙ্ঘন
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে কয়েক দফা দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করেছে চীনা ও রুশ যুদ্ধবিমান। মঙ্গলবার এমন বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে এসব বিমান টার্গেট করে গুলি ছুড়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান বাহিনী। সাবধান করতে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান থেকে দুই দফায় ৩৬০ রাউন্ড গুলি চালানো হয়। এসময় রুশ বিমানটিতে আগুন দেখা যায়। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার যুদ্ধবিমান থেকে সরাসরি কোনো গুলি করা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে মন্তব্য করেন নি দেশটির কর্মকর্তারা। বিভিন্ন বার্তা সংস্থাকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
রাশিয়ার বোমারু বিমানগুলোর পরিচয় সম্পর্কে পরিষ্কার করে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের কর্মকর্তারা। তারা শুধু এটুকু বলেছেন, রাশিয়ার ওই যুদ্ধবিমানগুলো আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো লঙ্ঘন করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ বলেছে, রাশিয়ার একটি সামরিক বিমান দু’বার আমাদের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সেনারা পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিমান আকাশপথে আগ্রাসন চালানোর পর চীন ও রাশিয়ার দুটি সামরিক বিমান আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আগ্রাসন চালিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়ানহাপের মতে, প্রথমেই কোরিয়ার এয়ার ডিফেন্স আইডেনটিফিকেশন জোন (কেএডিআইজেড)-এ প্রবেশ করতে দেখা যায় রাশিয়ার বোমারু বিমানকে। এরপরই মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৯ মিনিটে তারা আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। এরপরই রাশিয়ার বিমানকে বিতাড়িত করতে এফ-১৫ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠায় দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। সতর্কতামূলক গুলি ছোড়ার পর রাশিয়ার বিমান দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমা থেকে চলে যায় স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে। এর ১৮ মিনিট পরে আবারো রাশিয়ার যুদ্ধবিমান দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করে। এ সময় আবারো এফ-১৫ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান তার পিছু ধাওয়া করে। এবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে তা দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমা থেকে চলে যায়।
কেএডিআইজেড অঞ্চলে এর আগেও এমন আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটলেও এবারই প্রথম রাশিয়ার একটি সামরিক বিমান এ ঘটনা ঘটিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি, মঙ্গলবারই দিনের শুরুতে রাশিয়ার দুটি ও চীনের দুটি যুদ্ধবিমান আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। মাত্র ২৫ মিনিটের মধ্যে যৌথভাবে এই যুদ্ধবিমানগুলো আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। এ ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানাতে রাশিয়া ও চীনের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের তলব করেছে। তবে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে রাশিয়া ও চীনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়া হয়নি।
রাশিয়ার বোমারু বিমানগুলোর পরিচয় সম্পর্কে পরিষ্কার করে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের কর্মকর্তারা। তারা শুধু এটুকু বলেছেন, রাশিয়ার ওই যুদ্ধবিমানগুলো আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো লঙ্ঘন করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ বলেছে, রাশিয়ার একটি সামরিক বিমান দু’বার আমাদের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সেনারা পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিমান আকাশপথে আগ্রাসন চালানোর পর চীন ও রাশিয়ার দুটি সামরিক বিমান আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আগ্রাসন চালিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়ানহাপের মতে, প্রথমেই কোরিয়ার এয়ার ডিফেন্স আইডেনটিফিকেশন জোন (কেএডিআইজেড)-এ প্রবেশ করতে দেখা যায় রাশিয়ার বোমারু বিমানকে। এরপরই মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৯ মিনিটে তারা আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। এরপরই রাশিয়ার বিমানকে বিতাড়িত করতে এফ-১৫ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠায় দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। সতর্কতামূলক গুলি ছোড়ার পর রাশিয়ার বিমান দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমা থেকে চলে যায় স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে। এর ১৮ মিনিট পরে আবারো রাশিয়ার যুদ্ধবিমান দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করে। এ সময় আবারো এফ-১৫ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান তার পিছু ধাওয়া করে। এবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে তা দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমা থেকে চলে যায়।
কেএডিআইজেড অঞ্চলে এর আগেও এমন আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটলেও এবারই প্রথম রাশিয়ার একটি সামরিক বিমান এ ঘটনা ঘটিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি, মঙ্গলবারই দিনের শুরুতে রাশিয়ার দুটি ও চীনের দুটি যুদ্ধবিমান আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। মাত্র ২৫ মিনিটের মধ্যে যৌথভাবে এই যুদ্ধবিমানগুলো আকাশসীমা লঙ্ঘন করে। এ ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানাতে রাশিয়া ও চীনের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের তলব করেছে। তবে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে রাশিয়া ও চীনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়া হয়নি।