খেলা
বদলে যাচ্ছে টেস্টের জার্সি
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ জুলাই ২০১৯, বুধবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
ক্রিকেটে রঙিন পোশাক ব্যবহার শুরু হয়েছে বহু বছর আগে। জার্সির পেছনে খেলোয়াড়দের নাম থাকার বিষয়টিও অনেক পুরোনো। তবে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের পোশাকের পেছনে নাম ও নম্বর থাকলেও টেস্ট ক্রিকেটে ছিল না এতদিন। এবার টেস্ট ক্রিকেটেও জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর লেখা শুরু হচ্ছে। আসছে অ্যাশেজ সিরিজেই এটি দেখা যাবে।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশেই খেলোয়াড়দের জার্সিতে নম্বর ব্যবহার করা হয়। এটি এবার চলে আসছে টেস্ট ক্রিকেটে। ১৮৭৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে যাত্রা শুরুর পর অনেক ব্যাপারেই পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু পোশাকের ব্যাপারে ১৪২ বছরের প্রথা কেউ ভাঙতে চায়নি। দিনরাতের টেস্ট ও গোলাপি বল সংযোজনের পর জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর হচ্ছে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন। আগামী ১লা আগস্ট থেকে এজবাস্টনে শুরু হতে যাওয়া ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট থেকেই দুই দলের খেলোয়াড়দের জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর লেখা শুরু হবে। এ বছরের মার্চেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। অ্যাশেজ সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপও। নতুন একটা উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত হচ্ছে নতুন প্রথা। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসিও ব্যাপারটিকে স্বাগতে জানিয়েছে। তাদের মতে, টেস্ট ক্রিকেটকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে এটি কাজে দেবে। ক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) টেস্টের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লক্ষ্যে যে নতুন প্রস্তাবগুলো দিয়েছিল, তাতে ছিল জার্সিতে নাম ও নম্বর লেখার ব্যাপারটিও। ২০০১ সালে ইংল্যান্ডই প্রথম টেস্টে খেলোয়াড়দের ক্যাপে নম্বর লেখার প্রচলন করে। সেই নম্বরটি অবশ্য তার অভিষিক্ত হওয়ার নম্বর। এটি মোটামুটি সব টেস্ট খেলুড়ে দেশই অনুসরণ করে আসছে গত ১৮ বছর ধরে।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশেই খেলোয়াড়দের জার্সিতে নম্বর ব্যবহার করা হয়। এটি এবার চলে আসছে টেস্ট ক্রিকেটে। ১৮৭৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে যাত্রা শুরুর পর অনেক ব্যাপারেই পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু পোশাকের ব্যাপারে ১৪২ বছরের প্রথা কেউ ভাঙতে চায়নি। দিনরাতের টেস্ট ও গোলাপি বল সংযোজনের পর জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর হচ্ছে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন। আগামী ১লা আগস্ট থেকে এজবাস্টনে শুরু হতে যাওয়া ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট থেকেই দুই দলের খেলোয়াড়দের জার্সির পেছনে নাম ও নম্বর লেখা শুরু হবে। এ বছরের মার্চেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। অ্যাশেজ সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপও। নতুন একটা উদ্যোগের সঙ্গে সংযুক্ত হচ্ছে নতুন প্রথা। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসিও ব্যাপারটিকে স্বাগতে জানিয়েছে। তাদের মতে, টেস্ট ক্রিকেটকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে এটি কাজে দেবে। ক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) টেস্টের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লক্ষ্যে যে নতুন প্রস্তাবগুলো দিয়েছিল, তাতে ছিল জার্সিতে নাম ও নম্বর লেখার ব্যাপারটিও। ২০০১ সালে ইংল্যান্ডই প্রথম টেস্টে খেলোয়াড়দের ক্যাপে নম্বর লেখার প্রচলন করে। সেই নম্বরটি অবশ্য তার অভিষিক্ত হওয়ার নম্বর। এটি মোটামুটি সব টেস্ট খেলুড়ে দেশই অনুসরণ করে আসছে গত ১৮ বছর ধরে।