বিশ্বজমিন
সিআইএর ১৭ এজেন্টকে আটকের দাবি ইরানের, বেশ কয়েকজনের মৃত্যুদণ্ড
মানবজমিন ডেস্ক
২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ১২:৫১ অপরাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর ১৭ প্রশিক্ষিত এজেন্টকে আটক করেছে ইরান। তাদের সকলকেই বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েক জনের মৃত্যুদণ্ড দেয়ার খবর দিয়েছে দেশটির সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজ। ইরানের স্পর্শকাতর এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার দায়ে তাদেরকে শনাক্ত ও পরে আটক করা হয়।
ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ের গুপ্তচর-বিরোধী দপ্তরের পরিচালক সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ খবর নিশ্চিত করেছেন। এতে তিনি বলেন, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র হয়ে কাজ করা ১৭ পেশাদার গুপ্তচরকে গত ১৮ জুন আটক করা হয়। তারা ইরান সরকারের গুরুত্বপূর্ন বিভিন্ন সংস্থা ও বেসরকারি সেক্টরে কার্যরত ছিলেন। এসব সংস্থার সঙ্গে কয়েকটি কেন্দ্রের যোগাযোগও রয়েছে। কেন্দ্রগুলো তাদের জন্য ঠিকাদার হিসেবে কাজ করত বলেও জানান তিনি। তার দাবি, ইরানের অর্থনৈতিক, পরমাণু, সামরিক ও সাইবার প্রতিষ্ঠানের ভেতরে এসব কেন্দ্রের অস্তিত্ব বিদ্যমান।
আটক ১৭ ব্যক্তি আলাদাভাবে কাজ করছিল। তাদের একজনের সঙ্গে অন্যজনের কোনো যোগাযোগ নেই বলে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো ব্যক্তিকে ভিসার ফাঁদে ফেলে সিআইএ গোয়েন্দাগিরিতে বাধ্য করেছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মার্কিন কর্মকর্তারা নিজেদেরকে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বলে পরিচয় দিয়ে ব্যক্তিগত মেইল অথবা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বার্তা পাঠিয়ে গোয়েন্দাগিরিতে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।
ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ের গুপ্তচর-বিরোধী দপ্তরের পরিচালক সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ খবর নিশ্চিত করেছেন। এতে তিনি বলেন, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র হয়ে কাজ করা ১৭ পেশাদার গুপ্তচরকে গত ১৮ জুন আটক করা হয়। তারা ইরান সরকারের গুরুত্বপূর্ন বিভিন্ন সংস্থা ও বেসরকারি সেক্টরে কার্যরত ছিলেন। এসব সংস্থার সঙ্গে কয়েকটি কেন্দ্রের যোগাযোগও রয়েছে। কেন্দ্রগুলো তাদের জন্য ঠিকাদার হিসেবে কাজ করত বলেও জানান তিনি। তার দাবি, ইরানের অর্থনৈতিক, পরমাণু, সামরিক ও সাইবার প্রতিষ্ঠানের ভেতরে এসব কেন্দ্রের অস্তিত্ব বিদ্যমান।
আটক ১৭ ব্যক্তি আলাদাভাবে কাজ করছিল। তাদের একজনের সঙ্গে অন্যজনের কোনো যোগাযোগ নেই বলে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো ব্যক্তিকে ভিসার ফাঁদে ফেলে সিআইএ গোয়েন্দাগিরিতে বাধ্য করেছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মার্কিন কর্মকর্তারা নিজেদেরকে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বলে পরিচয় দিয়ে ব্যক্তিগত মেইল অথবা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বার্তা পাঠিয়ে গোয়েন্দাগিরিতে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।