বিশ্বজমিন
মারা গেছেন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দিক্ষিত
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৫:৪২ পূর্বাহ্ন
মৃত্যুবরণ করেছেন ভারতের দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিত। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। মৃত্যুর পূর্বে বেশ কিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। সর্বশেষ শুক্রবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে দিল্লির একটি বেসরকারি হাসাপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। ২০১২ সাল থেকে হৃদরোগের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। এ খবর দিয়েছে জি নিউজ।
খবরে বলা হয়, বছর দুয়েক আগে বড়সড় অস্ত্রোপচারও হয় তার। আজ বিকেল সাড়ে ৩টার সময় তার মৃত্যুর খবর জানায় শীলা দীক্ষিতের পরিবার। বর্তমানে দিল্লি কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন বর্ষীয়ান এই নেত্রী। দিল্লির সবচেয়ে বেশি সময়ের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন তিনি। ১৯৯৮, ২০০৩ এবং ২০০৮ সাল পরপর তিন বার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হন শীলা দীক্ষিত। এরপর ২০১৩ সালে নির্বাচনে আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরীবালের কাছে পরাজিত হন তিনি। যদিও সেখানেই তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার থেমে থাকেনি। বর্ষীয়ান এই নেত্রী ২০১৪ সালে কেরালার গর্ভনর করা হন। ওই বছরে মে-মাসে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে মোদী সরকার। আর আগস্টেই গভর্নর পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। ২০১৭ সালে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস তাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীও করে। পরবর্তীকালে সেই পদ থেকে তার নাম প্রত্যাহার করেন শীলা দীক্ষিত।
১৯৩৮ সালে জন্ম অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাবে। পড়াশোনা দিল্লির কনভেন্ট অব জেসাস অ্যান্ড ম্যারি স্কুলে। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক করেন তিনি। তার মৃত্যুতে টুইটে শোকবার্তা জানান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্রপতি তার শোকবার্তায় জানান, শীলা দীক্ষিতের সময় দিল্লি অভূতপূর্ব পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেছে, যা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতার একটি ছবি দিয়ে জানান, দিল্লির উন্নয়নে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। এতে তিনি বলেন, উনি সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী থাকাকালীন একসঙ্গে কাজ করেছি। দারুণ সম্পর্ক ছিল তার সঙ্গে। ওনার অভাব অনুভব করবো।
খবরে বলা হয়, বছর দুয়েক আগে বড়সড় অস্ত্রোপচারও হয় তার। আজ বিকেল সাড়ে ৩টার সময় তার মৃত্যুর খবর জানায় শীলা দীক্ষিতের পরিবার। বর্তমানে দিল্লি কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন বর্ষীয়ান এই নেত্রী। দিল্লির সবচেয়ে বেশি সময়ের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন তিনি। ১৯৯৮, ২০০৩ এবং ২০০৮ সাল পরপর তিন বার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হন শীলা দীক্ষিত। এরপর ২০১৩ সালে নির্বাচনে আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরীবালের কাছে পরাজিত হন তিনি। যদিও সেখানেই তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার থেমে থাকেনি। বর্ষীয়ান এই নেত্রী ২০১৪ সালে কেরালার গর্ভনর করা হন। ওই বছরে মে-মাসে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে মোদী সরকার। আর আগস্টেই গভর্নর পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। ২০১৭ সালে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস তাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীও করে। পরবর্তীকালে সেই পদ থেকে তার নাম প্রত্যাহার করেন শীলা দীক্ষিত।
১৯৩৮ সালে জন্ম অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাবে। পড়াশোনা দিল্লির কনভেন্ট অব জেসাস অ্যান্ড ম্যারি স্কুলে। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক করেন তিনি। তার মৃত্যুতে টুইটে শোকবার্তা জানান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্রপতি তার শোকবার্তায় জানান, শীলা দীক্ষিতের সময় দিল্লি অভূতপূর্ব পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেছে, যা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতার একটি ছবি দিয়ে জানান, দিল্লির উন্নয়নে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। এতে তিনি বলেন, উনি সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী থাকাকালীন একসঙ্গে কাজ করেছি। দারুণ সম্পর্ক ছিল তার সঙ্গে। ওনার অভাব অনুভব করবো।