বিশ্বজমিন
চাঁদে পা রাখার ৫০ বছরপূর্তি উদযাপনে গুগলের ডুডল
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ১:১৬ পূর্বাহ্ন
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদে পা ফেলে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন প্রয়াত মার্কিন মহাকাশচারী নীল আর্মস্ট্রং। এরপর ৫০ বছর পার হয়ে গেছে। আরো বহু অভিযান চালানো হয়েছে চাঁদে। কিন্তু মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার নীল আর্মস্ট্রং নেতৃত্বাধীন অ্যাপোলো ১১’র চন্দ্রাভিযান মানব সভ্যতার ইতিহাসে চিরকাল এক বিস্ময়কর সফলতা হিসেবেই বিবেচিত হবে। সেই চন্দ্রাভিযানের ৫০ বছরপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে ডুডল করেছে গুগল। ১৯ জুলাই সারাদিন ডুডলটি গুগলের হোমপেজে ভেসেছিল।
অ্যাপোলো ১১ চাঁদে নামার আগে আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদাটে উপগ্রহটি মানুষের জন্য কেবলই কল্পনার জগত ছিল। ধরা-ছোঁয়ার বাইরের ওই জগত নিয়ে রচিত হয়েছে হাজারো সাহিত্য। কিন্তু ১৯৫৯ সালে চাঁদে প্রথম বস্তু পাঠায় সোভিয়েত ইউনিয়ন। এরপর ১৯৬৯ সালে চার লাখ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞের অক্লান্ত পরিশ্রমে অ্যাপোলো ১১ সফল উড়ান দিয়েছিল। অ¯পৃশ্য ওই জগতে রেখে আসে মানুষের পদচিহ্ন। কল্পনার দেয়াল ভেঙে বাস্তব হয়ে মানুষের চোখে হাজির হলো চাঁদ।
নীল আর্মস্ট্রংয়ের সঙ্গে যুগান্তকারী সে যাত্রার সঙ্গী হয়েছিলেন বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। শিশুকাল থেকেই পাঠ্যবইয়ে এই নামগুলো পড়ে বড় হয়েছে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম। এদিকে, চাঁদের অভিযান বিশ্বব্যাপি পরিচিত হলেও অপেক্ষাকৃত একটি কম পরিচিত তথ্য হচ্ছে, ওই অভিযানের পরপরঅই নাসা’র ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সে ভয়াবহতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়েই গুগলের ডুডল ভিডিও ‘দ্যাটস ওয়ান স্মল স্টেপ’।
ভিডিওতে দেখতে পাবেন মাইকেল কলিন্স ছিলেন সেই চন্দ্রাাভিযানের কমান্ড মডিউল পাইলট। নীল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিনের চাঁদের বুকে পা রাখার পর থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত সমস্ত অভিযান ধরা রয়েছে ভিডিওতে।
মহাকাশচারীরা পৃথিবী থেকে রওনা দিয়ে সরাসরি চাঁদে যাননি। প্রথমে চাঁদের চারপাশে একটি কক্ষপথ ধরে প্রদক্ষিণ করার পর ‘ঈগল’ নামের একটি চন্দ্র মডিউলে করে ১৩ মিনিটের একটি সফরের পর চাঁদের বুকে পা রাখেন। সেই শ্বাসরুদ্ধ হওয়া ১৩ মিনিটে ঘটেছিল দু’টি যান্ত্রিক গোলযোগ। প্রথমত বেতার তরঙ্গে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছিলেন আর্মস্ট্রং ও অলড্রিন। পৃথিবী থেকে শোনা যাচ্ছিল না তাদের কোনো কথা। কেবল দুর্বোধ্য যান্ত্রিক আওয়াজ ও মডিউলে হিজিবিজি কোড শো করছিল ক¤িপউটার। দ্বিতীয়ত, মডিউলের জ্বালানিতে টান পড়েছিল। তবে সকল প্রতিক’লতা কাটিয়ে ২০ জুলাই সফলভাবে দুই নভোচারী পা রাখেন চাঁদে। প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছিলেন আর্মস্ট্রং। অভিযান শেষে পাঁচ দিন পর ২৫ জুলাই পৃথিবীতে ফিরে আসেন তারা।
অ্যাপোলো ১১ চাঁদে নামার আগে আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদাটে উপগ্রহটি মানুষের জন্য কেবলই কল্পনার জগত ছিল। ধরা-ছোঁয়ার বাইরের ওই জগত নিয়ে রচিত হয়েছে হাজারো সাহিত্য। কিন্তু ১৯৫৯ সালে চাঁদে প্রথম বস্তু পাঠায় সোভিয়েত ইউনিয়ন। এরপর ১৯৬৯ সালে চার লাখ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞের অক্লান্ত পরিশ্রমে অ্যাপোলো ১১ সফল উড়ান দিয়েছিল। অ¯পৃশ্য ওই জগতে রেখে আসে মানুষের পদচিহ্ন। কল্পনার দেয়াল ভেঙে বাস্তব হয়ে মানুষের চোখে হাজির হলো চাঁদ।
নীল আর্মস্ট্রংয়ের সঙ্গে যুগান্তকারী সে যাত্রার সঙ্গী হয়েছিলেন বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। শিশুকাল থেকেই পাঠ্যবইয়ে এই নামগুলো পড়ে বড় হয়েছে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম। এদিকে, চাঁদের অভিযান বিশ্বব্যাপি পরিচিত হলেও অপেক্ষাকৃত একটি কম পরিচিত তথ্য হচ্ছে, ওই অভিযানের পরপরঅই নাসা’র ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সে ভয়াবহতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়েই গুগলের ডুডল ভিডিও ‘দ্যাটস ওয়ান স্মল স্টেপ’।
ভিডিওতে দেখতে পাবেন মাইকেল কলিন্স ছিলেন সেই চন্দ্রাাভিযানের কমান্ড মডিউল পাইলট। নীল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিনের চাঁদের বুকে পা রাখার পর থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত সমস্ত অভিযান ধরা রয়েছে ভিডিওতে।
মহাকাশচারীরা পৃথিবী থেকে রওনা দিয়ে সরাসরি চাঁদে যাননি। প্রথমে চাঁদের চারপাশে একটি কক্ষপথ ধরে প্রদক্ষিণ করার পর ‘ঈগল’ নামের একটি চন্দ্র মডিউলে করে ১৩ মিনিটের একটি সফরের পর চাঁদের বুকে পা রাখেন। সেই শ্বাসরুদ্ধ হওয়া ১৩ মিনিটে ঘটেছিল দু’টি যান্ত্রিক গোলযোগ। প্রথমত বেতার তরঙ্গে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছিলেন আর্মস্ট্রং ও অলড্রিন। পৃথিবী থেকে শোনা যাচ্ছিল না তাদের কোনো কথা। কেবল দুর্বোধ্য যান্ত্রিক আওয়াজ ও মডিউলে হিজিবিজি কোড শো করছিল ক¤িপউটার। দ্বিতীয়ত, মডিউলের জ্বালানিতে টান পড়েছিল। তবে সকল প্রতিক’লতা কাটিয়ে ২০ জুলাই সফলভাবে দুই নভোচারী পা রাখেন চাঁদে। প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছিলেন আর্মস্ট্রং। অভিযান শেষে পাঁচ দিন পর ২৫ জুলাই পৃথিবীতে ফিরে আসেন তারা।