খেলা
আফগানিস্তানে অ্যাওয়ে ম্যাচ
‘নিরাপত্তা’ ইস্যুকে গুরুত্ব দিচ্ছে বাফুফে
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
২০২২ বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে বাংলাদেশের গ্রুপে পড়েছে আফগানিস্তান। বাছাই পর্বে হোম ও অ্যাওয়ে ভিত্তিতে ম্যাচ হয়। সেই হিসাবে ১০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশকে একটি ম্যাচ খেলতে হবে আফগানিস্তানের মাটিতে। কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে যেতে আপত্তি রয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন বাফুফের। বাফুফের ন্যাশনাল টিমস কমিটির কো-চেয়ারম্যান তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন নিরাপত্তার বিষয়টিকে সবার আগে দেখছে।’
হামলার ভয়ে আফগানিস্তানে ক্রিকেট, ফুটবল কোনোটাই খেলতে যায় না কোনো দেশ। গত বছরের আগস্টে সর্বশেষ সেখানে ফুটবল ম্যাচ খেলেছে আরেক যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিন। আফগানিস্তান গত বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচগুলো খেলে ইরান ও তাজিকিস্তানে। ইরান, তাজিকিস্তানের মতো যেকোনো নিরাপদ দেশে বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের অ্যাওয়ে ম্যাচ আয়োজন করা হলে আপত্তি নেই বাফুফের। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করছে ফিফার সিদ্ধান্তের ওপর। কারণ, ফিফা বললে আফগানিস্তানে খেলতে বাধ্য থাকবে বাংলাদেশ। আর না খেললে পয়েন্ট খোয়ানোর পাশপাশি অন্য শাস্তি ভোগ করতে হতে পারে। ২০১৫ সালে নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে আসেনি অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। কিন্তু সেই বছরের নভেম্বরে ২০১৮ ফুটবল বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব খেলতে ঠিকই বাংলাদেশে আসে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ফুটবল দল। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বৃহস্পতিবার বলেন, ‘আফগানিস্তান কাবুল বা দেশটির অন্য শহরে ভেন্যু করতে চাইলে আমরা সেখানকার নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টা তুলবো ফিফার কাছে। আমরা নিরাপত্তার প্রশ্নে সেখানে খেলতে যেতে চাইবো না। তারপর ফিফা যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।’ বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ জেমি ডে’ও একই কথা বললেন, ‘আমি শুনেছি ওখানে যাওয়া নিরাপদ নয়। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করছে ফিফার ওপর।’
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে অংশ নেয়া সব দেশকে তাদের হোম ভেন্যু জানাতে বলেছে ফিফা। এর আগে আফগানিস্তান তাদের হোম ভেন্যু কোথায় নির্ধারণ করেছে সেটি জানা যাচ্ছে না। এদিকে, ওই ম্যাচের জন্য কোনো প্রস্তুতিও গ্রহণ করেনি বাংলাদেশ দল। ন্যাশনাল টিমস কমিটির প্রধান নাবিল আহমেদ ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পর চলতি মাসের শেষ দিকে বৈঠকে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে এটা নিশ্চিত যে ঈদের আগে বাংলাদেশের প্রস্তুতি পর্ব শুরু হচ্ছে না। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হতে পারে। সোহাগ জানান, আফগানিস্তান ম্যাচের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। ভেন্যু যাই হোক, তাদের চিন্তা থাকবে জয়ে। আর জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ভারত ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন। ‘ই’ গ্রুপে বাংলাদেশের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ওমান ও বিশ্বকাপ আয়োজক কাতার। কাতারের থাকার কারণ হলো এই বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাই নির্ধারণ হবে। গত বছর বছর এশিয়ান গেমসে কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে হারিয়েছিল বাংলাদেশের যুবারা। ওই জয় জামাল ভূইয়াদের জন্য অনেক বড় প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
হামলার ভয়ে আফগানিস্তানে ক্রিকেট, ফুটবল কোনোটাই খেলতে যায় না কোনো দেশ। গত বছরের আগস্টে সর্বশেষ সেখানে ফুটবল ম্যাচ খেলেছে আরেক যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিন। আফগানিস্তান গত বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচগুলো খেলে ইরান ও তাজিকিস্তানে। ইরান, তাজিকিস্তানের মতো যেকোনো নিরাপদ দেশে বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের অ্যাওয়ে ম্যাচ আয়োজন করা হলে আপত্তি নেই বাফুফের। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করছে ফিফার সিদ্ধান্তের ওপর। কারণ, ফিফা বললে আফগানিস্তানে খেলতে বাধ্য থাকবে বাংলাদেশ। আর না খেললে পয়েন্ট খোয়ানোর পাশপাশি অন্য শাস্তি ভোগ করতে হতে পারে। ২০১৫ সালে নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে আসেনি অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। কিন্তু সেই বছরের নভেম্বরে ২০১৮ ফুটবল বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব খেলতে ঠিকই বাংলাদেশে আসে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ফুটবল দল। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বৃহস্পতিবার বলেন, ‘আফগানিস্তান কাবুল বা দেশটির অন্য শহরে ভেন্যু করতে চাইলে আমরা সেখানকার নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টা তুলবো ফিফার কাছে। আমরা নিরাপত্তার প্রশ্নে সেখানে খেলতে যেতে চাইবো না। তারপর ফিফা যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।’ বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ জেমি ডে’ও একই কথা বললেন, ‘আমি শুনেছি ওখানে যাওয়া নিরাপদ নয়। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করছে ফিফার ওপর।’
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে অংশ নেয়া সব দেশকে তাদের হোম ভেন্যু জানাতে বলেছে ফিফা। এর আগে আফগানিস্তান তাদের হোম ভেন্যু কোথায় নির্ধারণ করেছে সেটি জানা যাচ্ছে না। এদিকে, ওই ম্যাচের জন্য কোনো প্রস্তুতিও গ্রহণ করেনি বাংলাদেশ দল। ন্যাশনাল টিমস কমিটির প্রধান নাবিল আহমেদ ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পর চলতি মাসের শেষ দিকে বৈঠকে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে এটা নিশ্চিত যে ঈদের আগে বাংলাদেশের প্রস্তুতি পর্ব শুরু হচ্ছে না। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হতে পারে। সোহাগ জানান, আফগানিস্তান ম্যাচের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। ভেন্যু যাই হোক, তাদের চিন্তা থাকবে জয়ে। আর জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ভারত ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন। ‘ই’ গ্রুপে বাংলাদেশের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ওমান ও বিশ্বকাপ আয়োজক কাতার। কাতারের থাকার কারণ হলো এই বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাই নির্ধারণ হবে। গত বছর বছর এশিয়ান গেমসে কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে হারিয়েছিল বাংলাদেশের যুবারা। ওই জয় জামাল ভূইয়াদের জন্য অনেক বড় প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।