বিশ্বজমিন
যে কারণে গ্রেপ্তার সাবেক পাক প্রধানমন্ত্রী
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শহিদ খাকান আব্বাসি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে কয়েকশ’ কোটি ডলারের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির চুক্তি করেছেন। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের জাতীয় জবাবদিহিতা ব্যুরোর (এনএবি) ১২ সদস্যের একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে। এ খবর দিয়েছে দ্য ডন।
খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার কারাদণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ নওয়াজের (পিএমএল-এন) এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট শাহবাজ শরিফ লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সেখানে যোগ দিতে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে গাড়িরোধ করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তিনি রাওয়ালপিন্ডিতে এনএবি’র জেলখানায় রয়েছেন। ২০১৭-১৮ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে কয়েকশ’ কোটি ডলারের এলএনজি আমদানি সংশ্লিষ্ট দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে আব্বাসির বিরুদ্ধে। এ মামলায় এনএবি বৃহস্পতিবার আব্বাসিকে তলব করেছিল। কিন্তু তিনি এই তলবে সাড়া দেননি। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে আব্বাসির পক্ষ থেকে তাকে পর্যাপ্ত সময় না দেয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। আব্বাসির সঙ্গে একই মামলায় পিএমএল-এন নেতা মরিয়ম নওয়াজেরও নাম রয়েছে।
এলএনজি আমদানি মামলায় পি-এমএলএন নেতা ও সাবেক অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইলকেও খোঁজা হচ্ছে। তিনি পাকিস্তান স্টেট অয়েলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আব্বাসিকে গ্রেপ্তারের দিনই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন এনএবি চেয়ারম্যান জাভেদ ইকবাল। তাকে গ্রেপ্তার করতে করাচি ও ইসলামাবাদে অভিযান চালানো হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এনএবি সদস্যরা করাচিতে তার বাসভবনে অভিযান চালায়। তবে সেখানে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার কারাদণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ নওয়াজের (পিএমএল-এন) এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট শাহবাজ শরিফ লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সেখানে যোগ দিতে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে গাড়িরোধ করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তিনি রাওয়ালপিন্ডিতে এনএবি’র জেলখানায় রয়েছেন। ২০১৭-১৮ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে কয়েকশ’ কোটি ডলারের এলএনজি আমদানি সংশ্লিষ্ট দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে আব্বাসির বিরুদ্ধে। এ মামলায় এনএবি বৃহস্পতিবার আব্বাসিকে তলব করেছিল। কিন্তু তিনি এই তলবে সাড়া দেননি। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে আব্বাসির পক্ষ থেকে তাকে পর্যাপ্ত সময় না দেয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। আব্বাসির সঙ্গে একই মামলায় পিএমএল-এন নেতা মরিয়ম নওয়াজেরও নাম রয়েছে।
এলএনজি আমদানি মামলায় পি-এমএলএন নেতা ও সাবেক অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইলকেও খোঁজা হচ্ছে। তিনি পাকিস্তান স্টেট অয়েলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আব্বাসিকে গ্রেপ্তারের দিনই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন এনএবি চেয়ারম্যান জাভেদ ইকবাল। তাকে গ্রেপ্তার করতে করাচি ও ইসলামাবাদে অভিযান চালানো হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এনএবি সদস্যরা করাচিতে তার বাসভবনে অভিযান চালায়। তবে সেখানে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।