শেষের পাতা
পাকুন্দিয়ায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৯ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
পাকুন্দিয়ায় স্মৃতি আক্তার রীমা (১৫) নামের এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের পরিবারের দাবি গণধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে রেখেছে দুর্বৃত্তরা। উপজেলার চরফরাদী ইউনিয়নের গাংধোয়ারচর গ্রামে বুধবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। গতকাল দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। নিহত স্মৃতি আক্তার রীমা
হোসেনপুর উপজেলার জামাইল গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের মেয়ে এবং হোসেনপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা যায়, স্মৃতি আক্তার রীমা পাকুন্দিয়া উপজেলার গাংধোয়ারচর গ্রামে নানার বাড়িতে প্রায়ই বেড়াতে আসতো। এ সুবাদে একই উপজেলার পাশের চরফরাদী গ্রামের খুরশিদ উদ্দিনের ছেলে জাহিদের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মঙ্গলবার বিকালে অসুস্থ নানিকে দেখতে মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে আসে রীমা। বুধবার রাত ১০টার দিকে রীমার মা আঙ্গুরা খাতুন বাড়ির পশ্চিম পাশে পুকুর পাড়ে রীমাকে জাহিদের সঙ্গে আলাপ করতে দেখে। এ সময় জাহিদের সঙ্গে আরো ২-৩ জন ছেলে ছিল। রীমাকে ডাক দিলে জাহিদসহ অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে রীমাকে ঘরে নিয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়েন আঙ্গুরা খাতুন। ভোরে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় রীমাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। একপর্যায়ে বাড়ির পশ্চিম পাশে পুকুর পাড়ে একটি বরই গাছের ডালে রীমাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। গতকাল সকাল ১১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রীমার মরদেহ উদ্ধার করে।
রীমার মামা মোস্তফা জানান, চরফরাদী গ্রামের খুরশিদ উদ্দিনের ছেলে জাহিদ রীমাকে রাতে বাড়ি থেকে ডেকে পুকুর পাড়ে নিয়ে যায়। পরে তার বন্ধু একই গ্রামের রুবেল মিয়ার ছেলে পলাশসহ আরো ২-৩ জন মিলে রীমাকে গণধর্ষণের পর হত্যা করে বরই গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখে। তার প্রমাণ হিসেবে তিনি জানান, বড়ই গাছ থেকে ২০ হাত উত্তর পাশে ধর্ষণের আলামত হিসেবে কয়েকটি কনডম ও সেক্সুয়াল বড়ি দেখতে পেয়েছেন।
এদিকে খবর পেয়ে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মাসুদ আনোয়ার, পাকুন্দিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মফিজুর রহমান ও ওসি (তদন্ত) এসএম শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মফিজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর ধর্ষণ ও মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
হোসেনপুর উপজেলার জামাইল গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের মেয়ে এবং হোসেনপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা যায়, স্মৃতি আক্তার রীমা পাকুন্দিয়া উপজেলার গাংধোয়ারচর গ্রামে নানার বাড়িতে প্রায়ই বেড়াতে আসতো। এ সুবাদে একই উপজেলার পাশের চরফরাদী গ্রামের খুরশিদ উদ্দিনের ছেলে জাহিদের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মঙ্গলবার বিকালে অসুস্থ নানিকে দেখতে মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে আসে রীমা। বুধবার রাত ১০টার দিকে রীমার মা আঙ্গুরা খাতুন বাড়ির পশ্চিম পাশে পুকুর পাড়ে রীমাকে জাহিদের সঙ্গে আলাপ করতে দেখে। এ সময় জাহিদের সঙ্গে আরো ২-৩ জন ছেলে ছিল। রীমাকে ডাক দিলে জাহিদসহ অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে রীমাকে ঘরে নিয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়েন আঙ্গুরা খাতুন। ভোরে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় রীমাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। একপর্যায়ে বাড়ির পশ্চিম পাশে পুকুর পাড়ে একটি বরই গাছের ডালে রীমাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। গতকাল সকাল ১১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রীমার মরদেহ উদ্ধার করে।
রীমার মামা মোস্তফা জানান, চরফরাদী গ্রামের খুরশিদ উদ্দিনের ছেলে জাহিদ রীমাকে রাতে বাড়ি থেকে ডেকে পুকুর পাড়ে নিয়ে যায়। পরে তার বন্ধু একই গ্রামের রুবেল মিয়ার ছেলে পলাশসহ আরো ২-৩ জন মিলে রীমাকে গণধর্ষণের পর হত্যা করে বরই গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখে। তার প্রমাণ হিসেবে তিনি জানান, বড়ই গাছ থেকে ২০ হাত উত্তর পাশে ধর্ষণের আলামত হিসেবে কয়েকটি কনডম ও সেক্সুয়াল বড়ি দেখতে পেয়েছেন।
এদিকে খবর পেয়ে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মাসুদ আনোয়ার, পাকুন্দিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মফিজুর রহমান ও ওসি (তদন্ত) এসএম শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মফিজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর ধর্ষণ ও মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।