বিশ্বজমিন

আসামে বন্যায় মৃত ২৭, বিপদসীমার ওপরে ব্রহ্মপুত্র ও শাখা নদী

মানবজমিন ডেস্ক

১৮ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:৩২ অপরাহ্ন

বন্যায় প্লাবিত আসামের কমপক্ষে ২৯টি জেলা। এতে কমপক্ষে ২৭ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে ৫৫ লাখ মানুষ। মরিগাঁওয়ে মারা গেছেন চার জন। সোনিতপুরে ও উদালগুড়িতে দু’জন করে মারা গেছেন। কামরূপ ও নগাঁওয়ে একজন করে মারা গেছেন। এ তথ্য আসাম স্টেট ডিজঅ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটির (এএসডিএমএ)। তারা বুধবার নিহতের ওই পরিসংখ্যান দিয়েছে। এদিন দেয়া এক বুলেটিনে বলা হয়েছে, কাজিরাঙ্গা ন্যাশনাল পার্কে মারা গেছে একটি গন্ডার। এতে আরো বলা হয়েছে, গুয়াহাটি ও রাজ্যের অন্যান্য স্থানে ব্রহ্মপুত্র ও তার শাখা নদীগুলোতে এখনও পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এএসডিএমএ বলেছে, বন্যার কারণে কমপক্ষে দেড় লাখ মানুষ বাড়িঘর ছাড়া হয়েছেন। তারা আশ্রয় নিয়েছেন ৪২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে। রাজ্য সরকার স্থাপন করেছে ৩৯২টি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্র। প্লাবিত হয়েছে কাজিরাঙ্গা, মানাস ন্যাশনাল পার্কস ও পবিতোরা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণাগারের বিশাল এলাকা। এতে গন্ডার সহ বিভিন্ন রকম প্রাণী জীবন বাঁচাতে উঁচু ভূমির দিকে ছুটে গিয়েছে। বুলেটিনে বলা হয়েছে, জোরহাট, তেজপুর, গুয়াহাটি, গোয়ালপাড়া, ধুবরিতে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ব্রহ্মপুত্র নদ। ধুব্রিগড়ের খোয়াংয়ে বুরহিডেহিং, লক্ষèীপুরে বাদাতিঘাটে সুবানসিরি, গোলাঘাটে নুমালিগড়ে ধানসিড়ি নদী, সোনিতপুরে জাই ভারালি নদী, কামপুরে কোপিলি নদী বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status