খেলা
‘নাইটহুড’ পাচ্ছেন স্টোকস
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম বিশ্বকাপ জিতিয়ে নায়ক বনে গেছেন নিউজিল্যান্ড বংশোদ্ভূত বেন স্টোকস। বিশ্বকাপ জেতানোর পুরস্কার হিসেবে বৃটেনের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ‘নাইটহুড’ উপাধি পাচ্ছেন ফাইনালের ম্যাচসেরা হওয়া স্টোকস। আর নাইটহুড পদক পেলে বেন স্টোকসের নামের আগে ‘স্যার’ যোগ হবে। ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে পালাবদল আসছে। চলতি মাসের শেষ দিকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন থেরেসা মে। এরপর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আছেন জনসন ও জেরেমি হান্ট। এই দুই জনের যেই ক্ষমতায় আসুক না কেনো ‘নাইটহুড’ পদক পাবেন স্টোকস- বৃটিশ গণমাধ্যম বলছে এমনটাই।
বৃটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি সানের এক সংবাদসম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী জনসন বলেন, ‘আমি তাকে (স্টোকস) ডিউক বানাবো।্থ জনসনের পর হান্টকেও একই প্রশ্ন করা হয়। তিনিও একই জবাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমি স্টোকসকে নাইট বানাবো।’ এখন পর্যন্ত মোট ১১ জন ক্রিকেটার সম্মানজনক ‘নাইটহুড’ পেয়েছেন। সবশেষ ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর ‘নাইটহুড’ সম্মান প্রদান করা হয় স্যার আলস্টার কুককে।
লর্ডসে মহাকাব্যিক ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন স্টোকস। তার ব্যাটিং নৈপুণ্যে ম্যাচ সুপারওভার পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত ইতিহাস গড়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের তালিকায় নাম লেখান এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও ওঠে তার হাতে। ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে বলেন, ‘ফাইনাল ম্যাচটা শুধুই ক্রিকেট খেলা না। এটা দুর্দান্ত, নাটকীয়, অসাধারণ দক্ষতার আর ভাগ্যের মিশ্রণে পাওয়া জয়। বৃটেনকে প্রতিনিধিত্ব করা এই ক্রিকেটাররা বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার। পুরো জাতিকে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসতে সাহায্য করেছো তোমরা। মরগান, রশিদ ও আর্চার তোমরাই ভবিষ্যতের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’
বৃটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি সানের এক সংবাদসম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী জনসন বলেন, ‘আমি তাকে (স্টোকস) ডিউক বানাবো।্থ জনসনের পর হান্টকেও একই প্রশ্ন করা হয়। তিনিও একই জবাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমি স্টোকসকে নাইট বানাবো।’ এখন পর্যন্ত মোট ১১ জন ক্রিকেটার সম্মানজনক ‘নাইটহুড’ পেয়েছেন। সবশেষ ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর ‘নাইটহুড’ সম্মান প্রদান করা হয় স্যার আলস্টার কুককে।
লর্ডসে মহাকাব্যিক ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন স্টোকস। তার ব্যাটিং নৈপুণ্যে ম্যাচ সুপারওভার পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত ইতিহাস গড়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের তালিকায় নাম লেখান এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও ওঠে তার হাতে। ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে বলেন, ‘ফাইনাল ম্যাচটা শুধুই ক্রিকেট খেলা না। এটা দুর্দান্ত, নাটকীয়, অসাধারণ দক্ষতার আর ভাগ্যের মিশ্রণে পাওয়া জয়। বৃটেনকে প্রতিনিধিত্ব করা এই ক্রিকেটাররা বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার। পুরো জাতিকে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসতে সাহায্য করেছো তোমরা। মরগান, রশিদ ও আর্চার তোমরাই ভবিষ্যতের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’