ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
ভোগান্তিটা গাপটিলের একার নয়
স্পোর্টস ডেস্ক
১৫ জুলাই ২০১৯, সোমবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫১ বলে অপরাজিত ৭৩ রানের ইনিংস খেলে বিশ্বকাপ শুরু করেছিলেন মার্টিন গাপটিল। মনে হয়েছিল ২০১৫ বিশ্বকাপ যেখানে শেষ করেছিলেন, ২০১৯ বিশ্বকাপটা সেখান থেকেই শুরু করলেন নিউজিল্যান্ড ওপেনার। কিন্তু সকালের সূর্য সব সময় দিনের সঠিক পূর্বাভাস দেয় না। ২০১৫ বিশ্বকাপের সবচেয়ে বেশি রানের মালিক এরপর যে রান করতেই ভুলে গেলেন। ২৫, ০, ৩৫, ০, ৫, ২০ ও ৮ রানের পর সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ১। আর গতকাল ফাইনালেও হাসেনি তার ব্যাট। মাত্র ১৯ রানে ফিরেছেন এই কিউই ওপেনার। শেষ নয় ইনিংসে মোটে ১১৩ রান! প্রথম ম্যাচসহ এবারের বিশ্বকাপে ২০.৬৬ গড়ে ১৮৬ রান করেছেন গাপটিল।
তার আর দোষ কী! বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের মালিক তো শুধু পূর্বসূরিদের পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন। ১৯৭৫ সালের গ্লেন টার্নার থেকে শুরু করে গাপটিল বেশির ভাগ বিশ্বকাপের সবচেয়ে বেশি রানের মালিক পরের বিশ্বকাপে রান করেছেন অনেক কম। ‘সব কটি বিশ্বকাপ’ লেখা গেল না ১৯৮৩, ১৯৯২ ও ২০০৭ বিশ্বকাপের শীর্ষ ব্যাটসম্যান ডেভিড গাওয়ার, মার্টিন ক্রো ও ম্যাথু হেইডেন পরের বিশ্বকাপে না থাকায়।
আগের বিশ্বকাপ থেকে বেশি রান না করলেও অবশ্য গাপটিলের মতো এতটা বাজে কাটেনি অন্যদের। গাপটিল গত বিশ্বকাপের চেয়ে এবার ৩৮০ রান কম করেছেন। ২০.৬৬ এবারের বিশ্বকাপে কিউই ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং গড়টাই তো সব বলে দিচ্ছে। গত বিশ্বকাপে এক ডাবল সেঞ্চুরিতে ৬৮.৩৭ ব্যাটিং গড়ে গাপটিল করেছিলেন ৫৪৭রান। ২০১৫ বিশ্বকাপের চেয়ে গাপটিলের এবারের গড় প্রায় ৪৭.৫০ কম। ধপাস করে পতনে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারের সঙ্গে আছেন শুধু গ্রায়াম গুচ। ১৯৮৭ বিশ্বকাপে ৪৭১ রান করে ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবার ওপরে ছিলেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক। ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে সেই গুচ ২৭.০০ গড়ে করলেন কিনা মাত্র ২১৬ রান। ২০০৭ বিশ্বকাপের শচীন টেন্ডুলকারকেও বসানো যায় গাপটিল-গুচের পাশে। ২০০৩ বিশ্বকাপে ৬১.১৮ গড়ে রেকর্ড ৬৭৩ রান করেছিলেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। সেই টেন্ডুলকার ২০০৭ বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে ৩২.০০ গড়ে করেছিলেন মাত্র ৬৪ রান। ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবার ওপরে ছিলেন ১৯৯৬ বিশ্বকাপেও। সাত ইনিংসে ৮৭.১৬ গড়ে ৫২৩ রান করেছিলেন টেন্ডুলকার। পরের বিশ্বকাপে সেই টেন্ডুলকার সাত ইনিংসেই করলেন মাত্র ২৫৩ রান। গড়টা অবশ্য ভালোই ছিল, ৪২.১৬।
তার আর দোষ কী! বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের মালিক তো শুধু পূর্বসূরিদের পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন। ১৯৭৫ সালের গ্লেন টার্নার থেকে শুরু করে গাপটিল বেশির ভাগ বিশ্বকাপের সবচেয়ে বেশি রানের মালিক পরের বিশ্বকাপে রান করেছেন অনেক কম। ‘সব কটি বিশ্বকাপ’ লেখা গেল না ১৯৮৩, ১৯৯২ ও ২০০৭ বিশ্বকাপের শীর্ষ ব্যাটসম্যান ডেভিড গাওয়ার, মার্টিন ক্রো ও ম্যাথু হেইডেন পরের বিশ্বকাপে না থাকায়।
আগের বিশ্বকাপ থেকে বেশি রান না করলেও অবশ্য গাপটিলের মতো এতটা বাজে কাটেনি অন্যদের। গাপটিল গত বিশ্বকাপের চেয়ে এবার ৩৮০ রান কম করেছেন। ২০.৬৬ এবারের বিশ্বকাপে কিউই ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং গড়টাই তো সব বলে দিচ্ছে। গত বিশ্বকাপে এক ডাবল সেঞ্চুরিতে ৬৮.৩৭ ব্যাটিং গড়ে গাপটিল করেছিলেন ৫৪৭রান। ২০১৫ বিশ্বকাপের চেয়ে গাপটিলের এবারের গড় প্রায় ৪৭.৫০ কম। ধপাস করে পতনে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারের সঙ্গে আছেন শুধু গ্রায়াম গুচ। ১৯৮৭ বিশ্বকাপে ৪৭১ রান করে ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবার ওপরে ছিলেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক। ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে সেই গুচ ২৭.০০ গড়ে করলেন কিনা মাত্র ২১৬ রান। ২০০৭ বিশ্বকাপের শচীন টেন্ডুলকারকেও বসানো যায় গাপটিল-গুচের পাশে। ২০০৩ বিশ্বকাপে ৬১.১৮ গড়ে রেকর্ড ৬৭৩ রান করেছিলেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। সেই টেন্ডুলকার ২০০৭ বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে ৩২.০০ গড়ে করেছিলেন মাত্র ৬৪ রান। ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবার ওপরে ছিলেন ১৯৯৬ বিশ্বকাপেও। সাত ইনিংসে ৮৭.১৬ গড়ে ৫২৩ রান করেছিলেন টেন্ডুলকার। পরের বিশ্বকাপে সেই টেন্ডুলকার সাত ইনিংসেই করলেন মাত্র ২৫৩ রান। গড়টা অবশ্য ভালোই ছিল, ৪২.১৬।