খেলা
ওরাই আমাকে বিশ্বকাপ খেলতে বলেছিল: ভিলিয়ার্স
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
হুট করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান এবি ডি ভিলিয়ার্স। ফলে এবারের বিশ্বকাপে তাকে ছাড়াই খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। আসরের মাঝপথে অবশ্য গণমাধ্যমে খবর আসে, ডি ভিলিয়ার্স অবসর ভেঙে বিশ্বকাপ খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু প্রোটিয়া ক্রিকেট বোর্ড তার আবেদনে সাড়া দেয়নি। এ নিয়ে অনেক সমালোচনা শুনছেন ‘মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি’ খ্যাত এ ক্রিকেটার। অবশেষে এ নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘‘আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আমি তাদের প্রস্তাব করিনি। অবসর ঘোষণা করার দিন আমাকে ব্যক্তিগতভাবে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তুমি কি বিশ্বকাপ খেলতে চাও? তখন তড়িঘড়ি করেই জবাব দেই, হ্যাঁ, আমি খেলতে চাই। ঘটনার পরে আমার মনে হলো আমার না বলাই উচিত ছিল।’
ডি ভিলিয়ার্সের দাবি, অবসরের পর তার সঙ্গে আর যোগাযোগ করেনি বোর্ড। তিনি বলেন, ‘এই ঘটনার সপ্তাহ, মাস পেরিয়ে যাবার পরেও আমার সঙ্গে ক্রিকেট বোর্ডের কোনো যোগাযোগ হয়নি। আমি তাদের কল করিনি এবং তারা আমাকে করেনি। আমি আমার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম এবং প্রোটিয়ারাও সময়ের সঙ্গে সামনে এগিয়ে চলছিল। ফাফ ডু প্লেসিস ও কোচ ওটিস গিবসনের অধীনে পাওয়া অসাধারণ সাফল্য উপভোগ করতে থাকে তারা। আমার কোনো চাহিদা ছিল না। টুর্নামেন্টের আগে আমি বিশ্বকাপ দলে ঢুকতে জোর করারও চেষ্টা করিনি। দলে জায়গা পাব সে আশাও করিনি। আমার পক্ষ থেকে এমন কোনো ইস্যু ছিল না, অবিচারের ব্যাপারও না।’
গুঞ্জন রয়েছে, ডি ভিলিয়ার্সের বাদ পড়ার পেছনে বর্তমান অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসির যোগসাজশ রয়েছে।
এ নিয়ে এবি বলেন, ফাফ আর আমি সেই স্কুল জীবন থেকে বন্ধু। বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণার দুদিন আগেও আমি তার সঙ্গে চ্যাটিং করেছিলাম। আইপিএলে আমি খুব ভালো ফর্মে ছিলাম। এক বছর আগে যা বলেছিলাম, সেটিই পুনরায় তাকে বলি যে, যদি দরকার হয়, তবে আমাকে পাওয়া যাবে।
যত যাই হোক, ডি ভিলিয়ার্সকে না নিয়ে ভুলই করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা বাজে বিশ্বকাপ কেটেছে তাদের। ৯ ম্যাচে ৩ জয় ও ৫ হারে ১০ দলের মধ্যে সপ্তম হয় গতবারের সেমিফাইনালিস্টরা।
ডি ভিলিয়ার্সের দাবি, অবসরের পর তার সঙ্গে আর যোগাযোগ করেনি বোর্ড। তিনি বলেন, ‘এই ঘটনার সপ্তাহ, মাস পেরিয়ে যাবার পরেও আমার সঙ্গে ক্রিকেট বোর্ডের কোনো যোগাযোগ হয়নি। আমি তাদের কল করিনি এবং তারা আমাকে করেনি। আমি আমার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম এবং প্রোটিয়ারাও সময়ের সঙ্গে সামনে এগিয়ে চলছিল। ফাফ ডু প্লেসিস ও কোচ ওটিস গিবসনের অধীনে পাওয়া অসাধারণ সাফল্য উপভোগ করতে থাকে তারা। আমার কোনো চাহিদা ছিল না। টুর্নামেন্টের আগে আমি বিশ্বকাপ দলে ঢুকতে জোর করারও চেষ্টা করিনি। দলে জায়গা পাব সে আশাও করিনি। আমার পক্ষ থেকে এমন কোনো ইস্যু ছিল না, অবিচারের ব্যাপারও না।’
গুঞ্জন রয়েছে, ডি ভিলিয়ার্সের বাদ পড়ার পেছনে বর্তমান অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসির যোগসাজশ রয়েছে।
এ নিয়ে এবি বলেন, ফাফ আর আমি সেই স্কুল জীবন থেকে বন্ধু। বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণার দুদিন আগেও আমি তার সঙ্গে চ্যাটিং করেছিলাম। আইপিএলে আমি খুব ভালো ফর্মে ছিলাম। এক বছর আগে যা বলেছিলাম, সেটিই পুনরায় তাকে বলি যে, যদি দরকার হয়, তবে আমাকে পাওয়া যাবে।
যত যাই হোক, ডি ভিলিয়ার্সকে না নিয়ে ভুলই করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা বাজে বিশ্বকাপ কেটেছে তাদের। ৯ ম্যাচে ৩ জয় ও ৫ হারে ১০ দলের মধ্যে সপ্তম হয় গতবারের সেমিফাইনালিস্টরা।