বাংলারজমিন
‘আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয়’
গ্রামীণ পরিবেশেও শহরের মতো আধুনিক পাঠদান
সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) থেকে
১৩ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৮:০৮ পূর্বাহ্ন
অত্যন্ত মনোরম ও নিরিবিলি পরিবেশ। নেই কোনো হইহুল্লোড়। আশপাশেও নেই কোনো কোলাহল। একদম নীরব-নিস্তব্ধ। এমনি প্রাকৃতিক পরিবেশ আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয়ের। কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর ইউনিয়নের মঠখোলা জামালপুর গ্রামে অবস্থান প্রতিষ্ঠানটির। গ্রামীণ পরিবেশ। কিন্তু আধুনিক মানসম্মত পাঠদানের কোনো কমতি নেই। দেশের নামিদামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকে তার যেন পুরোটাই রয়েছে এখানে।
২০০১ সালে মঠখোলা জামালপুর গ্রামের বিশিষ্ট শিল্পপতি সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী আহমেদ ইসরাইল হোসেন মাসুদ আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে শতভাগ পাসসহ ধারাবাহিক সাফল্যে অর্জন করে ইতিমধ্যে উপজেলা ও জেলাজুড়ে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ। রয়েছে বিশাল মাঠ, একাডেমিক ভবন, আবাসিক ভবন, ফুলের বাগান, মানসম্মত ক্যান্টিনভবন। যেন সবকিছু পরিপাটি, সুপরিকল্পিত। প্রায় পাঁচ একর জায়গার উপর বিশাল ক্যাম্পাস। চমৎকার সব ভবন বলে দিবে তার আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নের কথা। শতভাগ আধুনিক এই প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে রয়েছে ইন্টারনেট সংযোগ, নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা, ছাত্র হোস্টেল এবং পরিবহন ব্যবস্থাসহ সবকিছু। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে একদল দক্ষ, সৎ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী। যারা মানসম্মত আধুনিক পাঠদানের মাধ্যমে ধারাবাহিক সাফল্যে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ সকলের সমন্বয়ে বিদ্যালয়ে যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তা বিরল। এর ফলে সম্ভব হচ্ছে শতভাগ উপস্থিতি নিয়ে পাঠদান, মূল্যায়ন এবং এমনকি আন্তঃস্কুল, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক পর্যায়ে স্বপ্ন বিনির্মাণ। বর্তমানে ইউনাইটেড ট্রাস্টের সহায়তায় এবং বিডি এডুকেশনের পরিচালনায় এখানে চলছে টেকশই শিক্ষা প্রদানের জন্য নিরন্তর গবেষণা। উন্নত ও বাস্তবসম্মত শিক্ষার জন্য চলছে প্রশিক্ষণ ও বিশ্লেষণ। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৭০০ ছাত্রছাত্রী অধ্যয়ন করছে। শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারী রয়েছেন ৪৪ জন।
এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক এম.হুমায়ুন কবির বলেন, একটি মডেল বিদ্যালয় পরিণত করার জন্য আমরা জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য, সাংবিধানিক অঙ্গীকার, শিক্ষা কারিকুলাম, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের বিদ্যালয়ের কার্যক্রম নিয়ে গবেষণা করছি। প্রত্যাশা করছি অতি দ্রুতই আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয় হবে দেশের মডেল বিদ্যালয় এবং এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয়টি ২০২০ সালে মাধ্যমিকের পাশাপাশি মহাবিদ্যালয় হিসেবেও পরিগণিতও হতে যাচ্ছে।
২০০১ সালে মঠখোলা জামালপুর গ্রামের বিশিষ্ট শিল্পপতি সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী আহমেদ ইসরাইল হোসেন মাসুদ আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে শতভাগ পাসসহ ধারাবাহিক সাফল্যে অর্জন করে ইতিমধ্যে উপজেলা ও জেলাজুড়ে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ। রয়েছে বিশাল মাঠ, একাডেমিক ভবন, আবাসিক ভবন, ফুলের বাগান, মানসম্মত ক্যান্টিনভবন। যেন সবকিছু পরিপাটি, সুপরিকল্পিত। প্রায় পাঁচ একর জায়গার উপর বিশাল ক্যাম্পাস। চমৎকার সব ভবন বলে দিবে তার আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নের কথা। শতভাগ আধুনিক এই প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে রয়েছে ইন্টারনেট সংযোগ, নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা, ছাত্র হোস্টেল এবং পরিবহন ব্যবস্থাসহ সবকিছু। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে একদল দক্ষ, সৎ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী। যারা মানসম্মত আধুনিক পাঠদানের মাধ্যমে ধারাবাহিক সাফল্যে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ সকলের সমন্বয়ে বিদ্যালয়ে যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তা বিরল। এর ফলে সম্ভব হচ্ছে শতভাগ উপস্থিতি নিয়ে পাঠদান, মূল্যায়ন এবং এমনকি আন্তঃস্কুল, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক পর্যায়ে স্বপ্ন বিনির্মাণ। বর্তমানে ইউনাইটেড ট্রাস্টের সহায়তায় এবং বিডি এডুকেশনের পরিচালনায় এখানে চলছে টেকশই শিক্ষা প্রদানের জন্য নিরন্তর গবেষণা। উন্নত ও বাস্তবসম্মত শিক্ষার জন্য চলছে প্রশিক্ষণ ও বিশ্লেষণ। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ৭০০ ছাত্রছাত্রী অধ্যয়ন করছে। শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারী রয়েছেন ৪৪ জন।
এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক এম.হুমায়ুন কবির বলেন, একটি মডেল বিদ্যালয় পরিণত করার জন্য আমরা জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য, সাংবিধানিক অঙ্গীকার, শিক্ষা কারিকুলাম, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের বিদ্যালয়ের কার্যক্রম নিয়ে গবেষণা করছি। প্রত্যাশা করছি অতি দ্রুতই আসিয়া বারি আদর্শ বিদ্যালয় হবে দেশের মডেল বিদ্যালয় এবং এর ধারাবাহিকতায় বিদ্যালয়টি ২০২০ সালে মাধ্যমিকের পাশাপাশি মহাবিদ্যালয় হিসেবেও পরিগণিতও হতে যাচ্ছে।