এক্সক্লুসিভ
সৈকতে ভেসে এলো ১১ লাশ
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
১৩ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে ভেসে এলো আরো পাঁচ জেলের লাশ। এ নিয়ে গত দুই দিনে ট্রলারডুবির ঘটনায় লাশ উদ্ধারের সংখ্যা ১১তে দাঁড়িয়েছে। সুমদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবে তাদের মৃত্যু হয়। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন জায়গা থেকে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোছাইন জানিয়েছেন, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হিমছড়ি থেকে একজনের লাশ, মহেশখালীর হোয়ানক থেকে একজনের লাশ, রাত ১০টার দিকে কক্সবাজারের সমিতি পাড়া থেকে ৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এদের মধ্যে ৬ জনের পরিচয় মিলেছে। তারা হলেন- ভোলার চরফ্যাশনের পূর্ব মাদ্রাসা এলাকার তরিফ মাঝির ছেলে কামাল হোসেন (৩৫), চরফ্যাশনের উত্তর মাদ্রাসা এলাকার নুরু মাঝির ছেলে অলি উল্লাহ (৪০), একই এলাকার ফজু হাওলাদারের ছেলে অজি উল্লাহ (৩৫), মৃত আব্দুল হকের ছেলে মো. মাসুদ (৩৮), শহিদুল ইসলামের ছেলে বাবুল মিয়া (৩০) ও নজিব ইসলামের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম। পরিচয় শনাক্ত হওয়া ৬ জনের লাশ স্বজনের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। এ ঘটনায় ২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তারা এখনও কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ জানিয়েছে, ট্রলারের মালিক ভোলার চরফ্যাশন এলাকার ওয়াজ উদ্দিন পিটার। জীবিত উদ্ধার হওয়া মনির আহমদ মাঝি জানান, গত ৪ঠা জুলাই ভোলার চরফ্যাশনের শামরাজ ঘাট থেকে তারা মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সাগরে পাড়ি দেয়। মোট ১৪ জন এই ট্রলারে ছিলেন। গত ৬ই জুলাই ভোরে হঠাৎ ঝড়ো হাওয়া ও উত্তাল ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটি থেকে ছিটকে পড়ে জেলেরা।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোছাইন জানিয়েছেন, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হিমছড়ি থেকে একজনের লাশ, মহেশখালীর হোয়ানক থেকে একজনের লাশ, রাত ১০টার দিকে কক্সবাজারের সমিতি পাড়া থেকে ৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এদের মধ্যে ৬ জনের পরিচয় মিলেছে। তারা হলেন- ভোলার চরফ্যাশনের পূর্ব মাদ্রাসা এলাকার তরিফ মাঝির ছেলে কামাল হোসেন (৩৫), চরফ্যাশনের উত্তর মাদ্রাসা এলাকার নুরু মাঝির ছেলে অলি উল্লাহ (৪০), একই এলাকার ফজু হাওলাদারের ছেলে অজি উল্লাহ (৩৫), মৃত আব্দুল হকের ছেলে মো. মাসুদ (৩৮), শহিদুল ইসলামের ছেলে বাবুল মিয়া (৩০) ও নজিব ইসলামের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম। পরিচয় শনাক্ত হওয়া ৬ জনের লাশ স্বজনের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। এ ঘটনায় ২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তারা এখনও কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ জানিয়েছে, ট্রলারের মালিক ভোলার চরফ্যাশন এলাকার ওয়াজ উদ্দিন পিটার। জীবিত উদ্ধার হওয়া মনির আহমদ মাঝি জানান, গত ৪ঠা জুলাই ভোলার চরফ্যাশনের শামরাজ ঘাট থেকে তারা মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সাগরে পাড়ি দেয়। মোট ১৪ জন এই ট্রলারে ছিলেন। গত ৬ই জুলাই ভোরে হঠাৎ ঝড়ো হাওয়া ও উত্তাল ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটি থেকে ছিটকে পড়ে জেলেরা।