প্রথম পাতা
স্ত্রীর ডেঙ্গু রোগ
৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ডিএসসিসিকে আইনজীবীর নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার
১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
স্ত্রী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজিম আল ইসলাম। আগামী ৩ দিনের মধ্যে খিলগাঁও ১ নং ওয়ার্ডে মশক নিধনে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। গতকাল দুপুরে রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এই আইনি নোটিশ পাঠান তিনি। নোটিশে বলা হয়, এডিস মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ও খিলগাঁওয়ের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মশা নিধনে তিন দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায়, আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ আদায়ে ও প্রতিকার চেয়ে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশে ওই আইনজীবী উল্লেখ করেছেন, গত ২৯ জুন আমার স্ত্রী ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তার রক্তে প্লাটিলেট ১১ হাজারে নেমে অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে। চিকিৎসকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় পাঁচ দিন হাসপাতালে থাকার পর কিছুটা সুস্থতা লাভ করেন। এর আগে গত বছরের অক্টোবরে আইনজীবী তানজীম নিজেও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। নোটিশে বলা হয়, নোটিশ পাওয়ায় সাত কার্যদিবসের মধ্যে আপনাদের ব্যর্থতার দরুণ আমাকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে বাধিত করবেন। একই সঙ্গে, এডিস মশা নিধনে কী কী পদক্ষেপ ও কত টাকা ব্যয় করেছেন, তা তথ্য অধিকার আইনমতে লিখিতভাবে অবহিত করতে অনুরোধ করা হলো। সর্বোপরি, এডিস মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ও খিলগাঁওয়ের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মশা নিধনে তিন দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায়, আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ আদায়ে ও প্রতিকার চেয়ে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশে এই আইনজীবী দাবি করেন, নোটিশ গ্রহীতাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে মশা নিধন করা ও সিটির বাসিন্দাদের জন্য শহরকে বাসযোগ্য নগরীতে রূপান্তরিত করা। কিন্তু, খিলগাঁও থানার ১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় তিন বছর বসবাস করছি। এখন পর্যন্ত মশা নিধনে কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। এমনকি, সচেতনতামূলক প্রচারণাও করা হয়নি। ভয়ঙ্কর এডিস মশা নিধনে আপনাদের ব্যর্থতা স্পষ্ট প্রতীয়মান ও এর জন্য আপনারা দায়ী। আমার স্ত্রীর চিকিৎসা ও তার ডেঙ্গুর কারণে সন্তানসহ পরিবার অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন। এ ক্ষতির দায়ভার আপনাদের ওপর বর্তায়। কারণ, নাগরিকদের মশার উৎপাত থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব আপনাদেরই। আমার স্ত্রীর চিকিৎসা বাবদ ৫০ হাজার টাকা, আমার আইনজীবী হিসেবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার জন্য আড়াই লাখ টাকা, দুই সন্তানের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির পরিমাণ ও পরিবারের নিদারুণ মানসিক ক্ষতির পরিমাণ অপূরণীয় হলেও ৪৭ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হলো। অর্থাৎ, আপনাদের মশা নিধনে ব্যর্থতার দরুন আমার মোট ৫০ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষয়ক্ষতির জন্য আপনারা আইনত দায়ী।
নোটিশে ওই আইনজীবী উল্লেখ করেছেন, গত ২৯ জুন আমার স্ত্রী ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তার রক্তে প্লাটিলেট ১১ হাজারে নেমে অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে। চিকিৎসকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় পাঁচ দিন হাসপাতালে থাকার পর কিছুটা সুস্থতা লাভ করেন। এর আগে গত বছরের অক্টোবরে আইনজীবী তানজীম নিজেও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। নোটিশে বলা হয়, নোটিশ পাওয়ায় সাত কার্যদিবসের মধ্যে আপনাদের ব্যর্থতার দরুণ আমাকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে বাধিত করবেন। একই সঙ্গে, এডিস মশা নিধনে কী কী পদক্ষেপ ও কত টাকা ব্যয় করেছেন, তা তথ্য অধিকার আইনমতে লিখিতভাবে অবহিত করতে অনুরোধ করা হলো। সর্বোপরি, এডিস মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ও খিলগাঁওয়ের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মশা নিধনে তিন দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায়, আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ আদায়ে ও প্রতিকার চেয়ে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশে এই আইনজীবী দাবি করেন, নোটিশ গ্রহীতাদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে মশা নিধন করা ও সিটির বাসিন্দাদের জন্য শহরকে বাসযোগ্য নগরীতে রূপান্তরিত করা। কিন্তু, খিলগাঁও থানার ১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় তিন বছর বসবাস করছি। এখন পর্যন্ত মশা নিধনে কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। এমনকি, সচেতনতামূলক প্রচারণাও করা হয়নি। ভয়ঙ্কর এডিস মশা নিধনে আপনাদের ব্যর্থতা স্পষ্ট প্রতীয়মান ও এর জন্য আপনারা দায়ী। আমার স্ত্রীর চিকিৎসা ও তার ডেঙ্গুর কারণে সন্তানসহ পরিবার অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন। এ ক্ষতির দায়ভার আপনাদের ওপর বর্তায়। কারণ, নাগরিকদের মশার উৎপাত থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব আপনাদেরই। আমার স্ত্রীর চিকিৎসা বাবদ ৫০ হাজার টাকা, আমার আইনজীবী হিসেবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার জন্য আড়াই লাখ টাকা, দুই সন্তানের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির পরিমাণ ও পরিবারের নিদারুণ মানসিক ক্ষতির পরিমাণ অপূরণীয় হলেও ৪৭ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হলো। অর্থাৎ, আপনাদের মশা নিধনে ব্যর্থতার দরুন আমার মোট ৫০ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষয়ক্ষতির জন্য আপনারা আইনত দায়ী।