বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়ায় বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেলো নবম শ্রেণির ছাত্রী
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুল শিক্ষার্থী। গত বুধবার বিকালে উপজেলার সুখিয়া ইউনিয়নের চরপলাশ মধ্যপাড়া গ্রামে ওই ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে বিয়ের আয়োজন বন্ধ করে স্থানীয় প্রশাসন।
জানা যায়, স্থানীয় একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর বিয়ে ঠিক করে তার পরিবার। বর একই উপজেলার বুরুদিয়া এলাকার বাসিন্দা। বাল্যবিবাহের আয়োজন শুরু হওয়ার পর এ খবর জানতে পারেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দত্ত। পরে তিনি পুলিশ ও সুখিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হামিদ টিটুকে সঙ্গে নিয়ে ওই বাড়িতে গিয়ে হাজির হন। তাদের যাওয়ার খবর পেয়ে আগেই কৌশলে সরে পরে বরপক্ষ। পরে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ওই স্কুল ছাত্রীর বাবা-মা-কে বাল্যবিবাহের কুফল ও আইনি বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে জানান। এ সময় মেয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিয়ে দেয়া হবে না বলে মুচলেকা দেয় পরিবার। এ ব্যাপারে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দত্ত বলেন, বাল্যবিবাহের আয়োজনের খবর পেয়ে তিনি ইউপি চেয়ারম্যান ও পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে ওই বাড়িতে ছুটে যান। এ সময় বর পক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি। ওই স্কুলছাত্রী প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিয়ে দেয়া হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মুচলেকা দেয় মেয়েটির পরিবার। ছাত্রীটি নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে কিনা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে সে ব্যাপারে যোগাযোগ রাখা হবে।
জানা যায়, স্থানীয় একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর বিয়ে ঠিক করে তার পরিবার। বর একই উপজেলার বুরুদিয়া এলাকার বাসিন্দা। বাল্যবিবাহের আয়োজন শুরু হওয়ার পর এ খবর জানতে পারেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দত্ত। পরে তিনি পুলিশ ও সুখিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হামিদ টিটুকে সঙ্গে নিয়ে ওই বাড়িতে গিয়ে হাজির হন। তাদের যাওয়ার খবর পেয়ে আগেই কৌশলে সরে পরে বরপক্ষ। পরে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ওই স্কুল ছাত্রীর বাবা-মা-কে বাল্যবিবাহের কুফল ও আইনি বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে জানান। এ সময় মেয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিয়ে দেয়া হবে না বলে মুচলেকা দেয় পরিবার। এ ব্যাপারে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দত্ত বলেন, বাল্যবিবাহের আয়োজনের খবর পেয়ে তিনি ইউপি চেয়ারম্যান ও পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে ওই বাড়িতে ছুটে যান। এ সময় বর পক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি। ওই স্কুলছাত্রী প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাকে বিয়ে দেয়া হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মুচলেকা দেয় মেয়েটির পরিবার। ছাত্রীটি নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে কিনা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে সে ব্যাপারে যোগাযোগ রাখা হবে।