অনলাইন
রিফাত হত্যা
এবার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
বরগুনা প্রতিনিধি
১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:৪৮ পূর্বাহ্ন
বরগুনায় দিনের বেলায় প্রকাশ্যে শাহনেওয়াজ রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে এবার রাতুল নামে এক স্কুলছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে কখন, কোথা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তদন্তের স্বার্থে তা জানায়নি পুলিশ। রাতুল বরগুনার কলেজ রোড এলাকার একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও বরগুনা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. হুমায়ুন কবির বলেন, রাতুলকে রাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।
রাতুলসহ এ মামলায় এখন পর্যন্ত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২রা জুলাই ভোররাতে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়। এখন পর্যন্ত এজাহারভুক্ত তিন জনসহ সাত আসামি হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
গত ৯ই জুলাই বুধবার সন্দেহভাজন অভিযুক্ত রাফিউল ইসলাম রাব্বি রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এর আগে গত ১লা জুলাই এ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১১ নম্বর আসামি মো. অলিউল্লাহ অলি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা তানভীর একই আদালতে স্বেচ্ছায় রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। এরপর গত ৪ঠা জুলাই ৪ নম্বর আসামি চন্দন ও ৯ নম্বর আসামি মো. হাসানও একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। ৫ই জুলাই একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় ফুটেজ দেখে শনাক্ত হওয়া ও তদন্তে বেরিয়ে আসা আরেক অভিযুক্ত মো. সাগর ও নাজমুল হাসান।
এদিকে এ মামলার দ্বিতীয় আসামি রিফাত ফরাজির স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সোমবার সকালে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রামদা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এছাড়া নয়ন বন্ডের সঙ্গে পুলিশের ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে পুলিশের দায়ের করা দু’টি মামলায় রিফাত ফরাজীকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। এ মামলার ১২ নম্বর আসামি টিকটক হৃদয় ও সন্দেহভাজন অভিযুক্ত আরিয়ান শ্রাবণ পাঁচদিনের ও সাইমুন ৩ দিনের রিমান্ডে রয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও বরগুনা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. হুমায়ুন কবির বলেন, রাতুলকে রাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।
রাতুলসহ এ মামলায় এখন পর্যন্ত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২রা জুলাই ভোররাতে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়। এখন পর্যন্ত এজাহারভুক্ত তিন জনসহ সাত আসামি হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
গত ৯ই জুলাই বুধবার সন্দেহভাজন অভিযুক্ত রাফিউল ইসলাম রাব্বি রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এর আগে গত ১লা জুলাই এ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১১ নম্বর আসামি মো. অলিউল্লাহ অলি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা তানভীর একই আদালতে স্বেচ্ছায় রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। এরপর গত ৪ঠা জুলাই ৪ নম্বর আসামি চন্দন ও ৯ নম্বর আসামি মো. হাসানও একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। ৫ই জুলাই একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় ফুটেজ দেখে শনাক্ত হওয়া ও তদন্তে বেরিয়ে আসা আরেক অভিযুক্ত মো. সাগর ও নাজমুল হাসান।
এদিকে এ মামলার দ্বিতীয় আসামি রিফাত ফরাজির স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সোমবার সকালে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রামদা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এছাড়া নয়ন বন্ডের সঙ্গে পুলিশের ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে পুলিশের দায়ের করা দু’টি মামলায় রিফাত ফরাজীকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। এ মামলার ১২ নম্বর আসামি টিকটক হৃদয় ও সন্দেহভাজন অভিযুক্ত আরিয়ান শ্রাবণ পাঁচদিনের ও সাইমুন ৩ দিনের রিমান্ডে রয়েছে।